কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীতে কেউ
কেউ জন্ম নেন আজন্ম বেঁচে থাকার জন্য। তারা যেন মরে গিয়েও বেঁচে থাকেন
মানুষের মাঝে। তেমনিভাবে আজও বেঁচে আছেন ভারতের বিখ্যাত সংগীত শিল্পী কিশোর
কুমার।
বরেণ্য এই শিল্পীর ৮৮তম জন্মদিন আজ। ১৯২৯ সালের এই দিনে মধ্যপ্রদেশে জন্ম নেন তিনি। কিশোর কুমারের জন্ম ভারতের মধ্যপ্রদেশে হলেও তাদের আদি বাড়ি ছিল পূর্ববঙ্গে। কিশোরের পারিবারিক নাম আভাষ কুমার গাঙ্গুলি। বড় ভাই অশোক কুমার ছিলেন হিন্দি সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক। মেজ ভাই অনুপ কুমারও হিন্দি ছবিতে অভিনয় করতেন।
ছোটবেলা থেকে নায়ক হতে চাইলেও চিরস্মরণীয় হয়েছেন গায়ক হিসেবে। তিনি একাধারে ছিলেন গায়ক, অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। বিভিন্ন ভাষার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় নিয়েও তিনি গান গেয়েছেন।
গানের মাধ্যমে ভক্তদের যেমন হাসিয়েছেন, তেমনি কাঁদিয়েছেন। তার গানে উঠে এসেছিল মানবিক বোধের বিষয়গুলো। বাংলা ও হিন্দি ভাষায় তিনি ছিলেন প্রবাদপ্রতিম সংগীতশিল্পী। তার গাওয়া বাংলা গানগুলো এখনো বাজে ভক্তহৃদয়ে।
সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- 'সে যেন আমার পাশে আজও বসে আছে', 'মোর স্বপ্নের সাথি তুমি কাছে এসো', 'একদিন পাখি উড়ে যাবে যে আকাশে', 'আজ এই দিনটাকে মনের খাতায় লিখে রাখো', 'ওগো নিরুপমা', 'পৃথিবী বদলে গেছে', 'কি আশায় বাঁধি খেলাঘর', 'চিরদিনই তুমি যে আমার', 'আমার পূজার ফুল', 'আশা ছিল ভালোবাসা ছিল' ইত্যাদি।
কিশোর কুমার ছোটবেলা থেকেই গান গাইতেন এবং সে সময়ের অভিনেতাদের অনুকরণ করে দেখাতেন। তিনি ছিলেন বিখ্যাত গায়ক কুন্দ লাল সায়গলের বিশেষ ভক্ত। তার গান হুবহু গাইতে পারতেন।
সংগীতের জন্য আটবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন তিনি। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ১৯৮৭ সালের ১৩ অক্টোবর মারা যান এই মহান শিল্পী।
বরেণ্য এই শিল্পীর ৮৮তম জন্মদিন আজ। ১৯২৯ সালের এই দিনে মধ্যপ্রদেশে জন্ম নেন তিনি। কিশোর কুমারের জন্ম ভারতের মধ্যপ্রদেশে হলেও তাদের আদি বাড়ি ছিল পূর্ববঙ্গে। কিশোরের পারিবারিক নাম আভাষ কুমার গাঙ্গুলি। বড় ভাই অশোক কুমার ছিলেন হিন্দি সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক। মেজ ভাই অনুপ কুমারও হিন্দি ছবিতে অভিনয় করতেন।
ছোটবেলা থেকে নায়ক হতে চাইলেও চিরস্মরণীয় হয়েছেন গায়ক হিসেবে। তিনি একাধারে ছিলেন গায়ক, অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। বিভিন্ন ভাষার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় নিয়েও তিনি গান গেয়েছেন।
গানের মাধ্যমে ভক্তদের যেমন হাসিয়েছেন, তেমনি কাঁদিয়েছেন। তার গানে উঠে এসেছিল মানবিক বোধের বিষয়গুলো। বাংলা ও হিন্দি ভাষায় তিনি ছিলেন প্রবাদপ্রতিম সংগীতশিল্পী। তার গাওয়া বাংলা গানগুলো এখনো বাজে ভক্তহৃদয়ে।
সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- 'সে যেন আমার পাশে আজও বসে আছে', 'মোর স্বপ্নের সাথি তুমি কাছে এসো', 'একদিন পাখি উড়ে যাবে যে আকাশে', 'আজ এই দিনটাকে মনের খাতায় লিখে রাখো', 'ওগো নিরুপমা', 'পৃথিবী বদলে গেছে', 'কি আশায় বাঁধি খেলাঘর', 'চিরদিনই তুমি যে আমার', 'আমার পূজার ফুল', 'আশা ছিল ভালোবাসা ছিল' ইত্যাদি।
কিশোর কুমার ছোটবেলা থেকেই গান গাইতেন এবং সে সময়ের অভিনেতাদের অনুকরণ করে দেখাতেন। তিনি ছিলেন বিখ্যাত গায়ক কুন্দ লাল সায়গলের বিশেষ ভক্ত। তার গান হুবহু গাইতে পারতেন।
সংগীতের জন্য আটবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন তিনি। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ১৯৮৭ সালের ১৩ অক্টোবর মারা যান এই মহান শিল্পী।
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়