কানাইঘা্ট নিউজ ডেস্ক: অল্পের
জন্য আরেকটি যুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা পেলো পৃথিবী। শুক্রবার সকালে যে
ঘটনাটি ঘটেছে চীন সাগরে, তাতে ভয়ঙ্কর একটা যুদ্ধ বাঁধাটাই ছিলো স্বাভাবিক।
তাইওয়ানের একটি মিসাইল শিপ এ দিন সকালে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে চীনের দিকে।
তবে তাইপে জানিয়েছে, স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষিপ্ত হয়নি।
ভুলবশত মিসাইলটি ছুটে গেছে চিনের দিকে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
তাইওয়ানের নৌসেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে দক্ষিণ তাইওয়ানের একটি নৌ-ঘাঁটিতে রুটিন ড্রিল চলছিল। সে সময়েই একটি মিসাইল শিপ থেকে তাইওয়ানের নিজেদের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র হিউং-ফেং-৩ চীনের দিকে নিক্ষিপ্ত হয়। ৩০০ কিলোমিটার পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র অবশ্য পুরোটা পথ অতিক্রম করেনি। ৭৫ কিলোমিটার উড়ে গিয়ে তা সমুদ্রেই আঘাত হানে। কিন্তু ক্ষেপণাস্ত্রটি পুরো পাল্লা অতিক্রম করলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে পারত।
এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার হচ্ছে কোনো নৌসেনার হাতে থাকা সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ। তাইওয়ানের এই মিসাইলটি সেই ধরনের যুদ্ধজাহাজ ধ্বংসের জন্যই তৈরি হয়েছে। ভুলক্রমে ছুটে গেলেও, চীনে তা আঘাত করলে তাইওয়ান আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করত না চীন।
তাইওয়ানের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক এমনিতেই ভালো নয়। ১৯৪৯ সাল থেকেই চলে আসছে বৈরিতা। গৃহযুদ্ধের পরে চীনের মূল ভূখণ্ডে কমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। আগের সরকার মূল ভূখণ্ড থেকে উৎখাত হলেও তাইওয়ান দ্বীপপুঞ্জে ক্ষমতা ধরে রাখে। চীন যদিও তাইওয়ানকে স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি কিন্তু আমেরিকা সহ বেশ কয়েকটি দেশ তাইওয়ানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখেই চলে।
২০১৬ সালের জানুয়ারিতে কট্টর চীন বিরোধী ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টি তাইওয়ানের ক্ষমতা দখল করার পর থেকে বেইজিং-তাইপে সম্পর্কে আরও অবনতি হয়েছে। চীনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে আমেরিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা আরও বাড়িয়েছে তাইওয়ান। আমেরিকার কাছ থেকে মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম কিনে তার ব্যবহারের মহড়া দেওয়ার প্রস্তুতিও শুরু করেছে তারা।
প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মিসাইল চীনকে কোনও ভাবে আঘাত করলে, যুদ্ধ অবধারিত ছিল। তবে সে ক্ষেত্রে লড়াই শুধু চীন-তাইওয়ানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকত না। তাইওয়ানের মিত্র আমেরিকার কল্যাণে যুদ্ধে ন্যাটো বাহিনীর জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও ছিল প্রবল।
তাইওয়ানের নৌসেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে দক্ষিণ তাইওয়ানের একটি নৌ-ঘাঁটিতে রুটিন ড্রিল চলছিল। সে সময়েই একটি মিসাইল শিপ থেকে তাইওয়ানের নিজেদের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র হিউং-ফেং-৩ চীনের দিকে নিক্ষিপ্ত হয়। ৩০০ কিলোমিটার পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র অবশ্য পুরোটা পথ অতিক্রম করেনি। ৭৫ কিলোমিটার উড়ে গিয়ে তা সমুদ্রেই আঘাত হানে। কিন্তু ক্ষেপণাস্ত্রটি পুরো পাল্লা অতিক্রম করলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে পারত।
এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার হচ্ছে কোনো নৌসেনার হাতে থাকা সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ। তাইওয়ানের এই মিসাইলটি সেই ধরনের যুদ্ধজাহাজ ধ্বংসের জন্যই তৈরি হয়েছে। ভুলক্রমে ছুটে গেলেও, চীনে তা আঘাত করলে তাইওয়ান আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করত না চীন।
তাইওয়ানের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক এমনিতেই ভালো নয়। ১৯৪৯ সাল থেকেই চলে আসছে বৈরিতা। গৃহযুদ্ধের পরে চীনের মূল ভূখণ্ডে কমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। আগের সরকার মূল ভূখণ্ড থেকে উৎখাত হলেও তাইওয়ান দ্বীপপুঞ্জে ক্ষমতা ধরে রাখে। চীন যদিও তাইওয়ানকে স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি কিন্তু আমেরিকা সহ বেশ কয়েকটি দেশ তাইওয়ানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখেই চলে।
২০১৬ সালের জানুয়ারিতে কট্টর চীন বিরোধী ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টি তাইওয়ানের ক্ষমতা দখল করার পর থেকে বেইজিং-তাইপে সম্পর্কে আরও অবনতি হয়েছে। চীনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে আমেরিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা আরও বাড়িয়েছে তাইওয়ান। আমেরিকার কাছ থেকে মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম কিনে তার ব্যবহারের মহড়া দেওয়ার প্রস্তুতিও শুরু করেছে তারা।
প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মিসাইল চীনকে কোনও ভাবে আঘাত করলে, যুদ্ধ অবধারিত ছিল। তবে সে ক্ষেত্রে লড়াই শুধু চীন-তাইওয়ানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকত না। তাইওয়ানের মিত্র আমেরিকার কল্যাণে যুদ্ধে ন্যাটো বাহিনীর জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও ছিল প্রবল।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়