Thursday, July 29

কানাইঘাট পৌরসভার বাজেট পেশ

কানাইঘাট পৌরসভার বাজেট পেশ


নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাট পৌরসভার চলতি ২০১০-১১ অর্থ বছরের ১ কোটি ২ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকার বাজেট ঘোষনা করা হয়েছে ।গত সোমবার সকাল ১১ টায় পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মতিউল ইসলাম তার কার্যালয়ে পৌরসভার কাউন্সিলর ও স্হানীয় সাংবাদিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্হিতিতে পৌরসভার এ বাজেট ঘোষনা করা হয় ।২০১০-১১ অর্থ বছরে রাস্তাঘাট সহ পৌরসভার সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য ৯৮ লক্ষ ৫০হাজার টাকা ব্যয় এবং ৩ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা উদ্বৃত তহবিল রাখা হয়েছে ।বাজেটে আয়ের খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারী অনুদান এডিপি থেকে ৪০ লক্ষ এবং সরকারী বিশেষ মন্জুরী বাবত্ ২০ লক্ষ টাকা এবং পৌরসভার বিভিন্ন উত্স থেকে ২৯ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা।বাজেট বক্তৃতায় পৌর প্রশাসক স্হানীয় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,সীমিত এ বাজেটে পৌরবাসীর নাগরিক বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ছাড়াও শিক্ষা,খেলাধূলা,বৃত্তি প্রদান সহ সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বিস্তারে পর্যাপ্ত পরিমান অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

Sunday, July 25

বীরদল এন.এম.একাডেমীর ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন

বীরদল এন.এম.একাডেমীর ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন

ষ্টাফ রিপোর্ট:
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বীরদল এন.এম.একাডেমীর ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন-২০১০ গত ২১ শে জুলাই বুধবার বিদ্যালয়ে সু-সম্পন্ন হয়েছে।নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম এলাহি আকন্দ।বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের বৈধ অভিবাবকেরা তাদের মধ্য থেকে ব্যালেটের মাধ্যমে ৪ জন সাধারণ অভিবাবক সদস্য নির্বাচিত করেন। নির্বাচনে সাধারণ অভিবাবক সদস্যপদে ৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। একজন প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিলে মোট ৮ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করেন। প্রাথীরা হচ্ছেন মাষ্টার মোঃ আলাউর রহমান,মোঃ তৌহিদ আহমদ,মোঃ ইলিয়াছ আলী,ডাঃ হোসেইন আহমদ,মোঃ আব্দুল হেকিম,মোঃ আব্দুন নূর,মোহাম্মদ আলী,মোঃ মুহিবুর রহমান। নির্বাচনের দিন সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন ও বিকেল সাড়ে ৪ টায় ভোট গণনার পর উপস্থিত ভোটার ও প্রার্থীদের সম্মূখে প্রিজাইডিং অফিসার ভোটের ফলাফল ঘোষনা করেন। এতে মোঃ আব্দুন নূর ১২৩ ভোট মোঃ তৌহিদ আহমদ ১১৩ ভোট, মোঃ ইলিয়াছ আলী ১০৬ ভোট পেয়ে এবং মাষ্টার মোঃ আলাউর রহমান ১০২ ভোট পেয়ে সাধারণ অভিবাবক নির্বাচিত হন।
কানাইঘাটে পোনা মাছ নিধনকারী জাল আটক

কানাইঘাটে পোনা মাছ নিধনকারী জাল আটক

ষ্টাফ রিপোর্ট:
সম্প্রত্তি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা ও কানাইঘাট থানার এ.এস.আই ইসমাঈলের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ও মৎস্য অফিসের কর্মচারীসহ ১০ জনের একটি দল যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে কানাইঘাট উপজেলার মরা আন্দু গাং ও পাশ্ববর্তী হাওর এলাকা থেকে ৩টি কোণা বেড় জাল মশারী সিনকেটিক কাপড়ের তৈরী পানি থেকে ভেজা অবস্থায় আটক করে উপজেলা পরিষদে নিয়ে আসেন। তার সাথে কারেন্ট জাল ১৫টি ৩০০ মিটার দৈর্ঘ্যরে জাল আটক করা হয়। আটককৃত জালের মূল্য প্রায় ৩ ল টাকা হবে বলে মৎস্য কর্মকর্তা আনিসুর রহমান জানান।
কানাইঘাটে ২০ দিন ধরে মা-ছেলে নিখোঁজ

কানাইঘাটে ২০ দিন ধরে মা-ছেলে নিখোঁজ

কানাইঘাট প্রতিনিধি:
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার ফতেহগঞ্জ গ্রামের আব্দুশ শুকুরের স্ত্রী ও ৭ বছরের ছেলে ২০ দিন দরে নিখোঁজ রয়েছে। এ ঘটনায় আব্দুশ শকুর(৯০) বাদী হয়ে কানাইঘাট থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করেছেন। যার নং ৭৮৮( তাং২০/০৭/২০১০ ইং)। তিনি ডায়রীতে উল্লেখ করেন ,গত ৫ জুলাই সকালে তার স্ত্রীর সাথে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় তার স্ত্রী পিতার বাড়ীর উদ্দেশ্যে ছেলেকে নিয়ে চলে যায়। আমি স্ত্রীর পিতার বাড়িতে খোঁজ-খবর নিয়ে তাদের না পেয়ে কানাইঘাট থানায় একটি ডায়রী করি। নিখোঁজরা হলেন আব্দুশ শকুরের স্ত্রী আচিয়া বেগম(৪০),ছেলে রওশন আলী(৭)। কোন ব্যাক্তি তাদের খোজ পেলে কানাইঘাট থানায় অথবা ০১৭১২-০৫১৩৫৫ নম্বারে যোগাযোগ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
কানাইঘাটে মাটির নিচে মাজারের সন্ধান

কানাইঘাটে মাটির নিচে মাজারের সন্ধান



মাহবুবুর রশিদ:

কানাইঘাট উপজেলার সীমান্তবর্তী লোভা-ছড়া চা বাগানে মাটি খুঁড়তে গিয়ে একটি পুরনো স্থাপনার সন্ধান নিয়ে এলাকায় কৌতুহলের সৃষ্টি হয়েছে।জানা যায়, গত মঙ্গলবার লোভা-ছড়া চা বাগান কতৃপ নতুন চায়ের চারা রোপনের জন্য রানী টিলা খুঁড়তে গিয়ে,এ স্থাপনার সন্ধান মেলে। ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে দূর-দূরান্ত থেকে উৎসুক জনতা স্থাপনাটি এক নজর দেখার জন্য রানীটিলায় ভীড় করেন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,মাটির নীচ থেকে বের হওয়া ইট পাথর দিয়ে তৈরী স্থাপনাটি দেখতে অবিকল মাজার আকৃতির। স্থাপনাটিতে একটি মাটির পাতিল ও পাওয়া গেছে। স্থানীয় কয়েকজন লোকের ধারনা এটি কোন পীরের মাজার। তবে স্থানীয় প্রশাসন এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি এটি মাজার না অন্য কিছু। স্থাপনাটিকে পীরের মাজার বলে প্রচারনা করে কিছু প্রতারক চক্র ব্যবসায় নেমে পড়ে,তারা মাজারের চারপাশে বাশের ভেড়া দিয়ে টাকা সংগ্রহের জন্য একটি দান বক্্র ও বসিয়ে দিয়েছে। মাজারটি সংগ্রহের জন্য কমিটি ও গঠিত হয়েছে। নির্বাচিত করা হয়েছে মাজারের খাদেম। কিন্তু বিষয়টি প্রশাসনের নজরে পড়লে প্রতারক চক্রের এ স্বপ্ন ভেস্তে যায় । সীমান্তে মাজার ও উৎসুক জনতার ভীড়ের খবর পেয়ে গত শুক্রবার ২১ রাইফেল ব্যাটলিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল খায়রুল কাদিরের নেতৃত্বে বিডিআরের একটি দল ঘটনা স্থল পরিদর্শন করে মাজারের ফটক ও বাশের ভেড়া ভেঙ্গে দেয়।এ ব্যাপারে কানাইঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মতিউল ইসলাম চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এ এলাকা(রানী টিলা) পূর্বে খ্রিষ্টান ধর্মের অধীনে ছিল,খিষ্টানরা ও মুসলমানদের মতো কবর দেয়,তবে এটা পরীক্ষা করে জানতে হবে এটা কি ? আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে উর্দ্ধত্তন কতৃপকে অবগত করব।

Monday, July 19

কানাইঘাট গাছবাড়ী এলাকার লাক্ষাধিক মানুষ আধুনিক চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত

কানাইঘাট গাছবাড়ী এলাকার লাক্ষাধিক মানুষ আধুনিক চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত

দেলওয়ার হোসেন সেলিম:
কানাইঘাট উপজেলার প্রত্যন্ত জনবহুল এলাকা গাছবাড়ীর লাধিক মানুষ আধুনিক চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত । স্বাধীনতার ৩৯ বছরে ও এখানে কোন সরকারী হাসপাতাল গড়ে না উঠায় স্থানীয় জনসাধারণকে ভুয়া চিকিৎসক,কবিরাজ,তন্ত্রিক ঝাড়ফুকের ওপরই বাধ্য হয়ে নির্ভর করতে হচ্ছে ।সিলেট জেলা সদর থেকে ৪৫ কিঃমি ও কানাইঘাট উপজেলা সদর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরবর্তী গাছবাড়ী বাজারটি ঝিংগাবাড়ী,দণি বাণীগ্রাম ও রাজাগঞ্জ এই তিন ইউনিয়নের যাতায়াত,ব্যবসা-বাণিজ্যও শিক্ষা-দীক্ষার কেন্দ্র স্থল হিসেবে পরিচিত । অথচ এখানে সরকারী আধুনিক কোন চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র না থাকায় লাধিক মানুষের ভরসাস্থল হচ্ছে পার্শ্ববর্র্তী ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র । এলাকাবাসী ২০ শয্যাবিশিষ্ট এই স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র কে ৩১ শয্যার হাসপাতালে উন্নিত করার দাবী জানিয়ে এলে ও দীর্ঘদিন থেকে তা উপেতি রয়েছে । জানা যায়,ঝিংগাবাড়ী পরিবার কল্যাণ ন্দ্রেটি ১৯৮৬ স্থাপিত হয় । সূচনালগ্ন থেকেই এ কেন্দ্রে কেবল একজন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার, একজন পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা,একজন ফার্মাসিষ্ট,একজন এমএলএসএস,নিরাপত্তা প্রহরী ও একজন আয়া রয়েছে । এদের মধ্যে গত ৬ বছর ধরে ফার্মাসিষ্ট পদটি শূন্য রয়েছে । এখানে দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ডাক্তার তোফাজ্জল হোসেন জানান,প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা সহ গর্ভবতী মহিলাদের চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শিশু পরিচর্যা সেবা দেয়া হয়ে থাকে । মাত্র দুই শয্যা বিশিষ্ট এ স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে সরকারী বরাদ্ধকৃত ওষুধ স্বল্পতা,এমবিবিএস ডাক্তার ও সীমানা প্রাচীর না থাকায় সেবা কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে । একজন এমবিবিএস ডাক্তার নিয়োগের পরিকল্পনা থাকলেও কার্যকর হচ্ছেনা এখনো । স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত এ এলাকায় বেসরকারী পযার্য়ে কোন কিনিকও নেই । শুধু গাছবাড়ী বাজারে সিলেট মহানগরের কয়েজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার প্রাইভেট প্র্যাকটিসের জন্য সপ্তাহে দুই-এক দিন এসে রোগী দেখে থাকেন । চিকিৎসা সংকটের কারণে সুযোগ নিচ্ছে এক শ্রেণীর ভুয়া চিকিৎসক,কবিরাজ সহ তন্ত্রিক চক্র গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল লোকদের আকৃষ্ট করে ঝাড়ফুক,তাবিজ-কবজ সহ তন্ত্র-মন্ত্রের চিকিৎসা করে সুকৌশলে কামিয়ে নিচ্ছে হাজার-হাজার টাকা । এদের অপচিকিৎসায় রোগীদের জীবনে দুর্বিষহ অবস্থা নেমে আসছে । তাই শ্রীঘ্রই ২০ শয্যা বিশিষ্ট এই হাসপাতালকে ৩১ শয্যায় রূপান্তরিত করার জন্য এলাকাবাসী বর্তমান সরকারের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন ।
কানাইঘাট উপজেলা প্রশাসনে জনবল সংকট

কানাইঘাট উপজেলা প্রশাসনে জনবল সংকট

স্টাফ রিপোর্ট:
জনবল সংকটের কারনে কানাইঘাট উপজেলা প্রশাসনের স্বাভাবিক কার্যক্রমে স্তবিরতা বিরাজ করছে।গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো দীর্ঘ দিন ধরে শূন্য থাকায় প্রতিদিন সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে এসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয় জনসাধারণ।স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায় উপজেলার বিভিন্ন সরকারী অফিসের মোট ৪৪৪ টি পদের মধ্যে প্রথম শ্রেণীর ১০জন কর্মকর্তাসহ ২০১ টি পদ শূণ্য রয়েছে । জনবল সংকটের কারনে প্রশাসনিক কার্যক্রম কুড়িয়ে কুড়িয়ে চলছে । এতে করে প্রশাসনের দ্রুত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এখানকার লোকজন । বিশেষ করে সরকারী কমিশনার (ভূমি) উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা , প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সমাজ সেবা কর্মকর্তা , মৎস্য কর্মকর্তা , স্যাটেলমেন্ট কর্মকর্তা , হিসাব রন কর্মকর্তা , পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা, সমবায় কর্মকর্তা ও যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার পদ দীর্ঘ দিন ধরে শূণ্য রয়েছে । এছাড়া দ্বিতীয় শ্রেণীর ২৩ টি পদের মধ্যে ৫টি, ৩য় শ্রেণীর ৩০২ টি পদের মধ্যে ১৪৪ টি এবং ৪র্থ শ্রেণীর ৮৮ টি পদের মধ্যে ৪২ টি পদ শূন্য রয়েছে । অধিকাংশ অফিসের সরকারী কর্মকর্তার পদ শূণ্য থাকায় অফিস পাড়ায় আগত লোকজন প্রশাসনের দ্রুত সেবা পেতে বিড়ম্বনার শীকার হচ্ছেন । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার দাপ্তারিক দায়িত্বের পাশাপাশি অতিরিক্ত হিসাবে কানাইঘাট পৌরসভার প্রশাসক,সহকারী কমিশনার (ভূমি)র দায়িত্ব পালন করছেন । জন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর ভূমি, স্যাটেলমেন্ট , প্রাথমিক শিা কর্মকর্তা, সমাজ সেবা কর্মকর্তা, হিসাব রণ কর্মকর্তার পদ শূণ্য থাকায় এসব দপ্তরে আগত সরকারী চাকুরীজিবি থেকে শুরু করে সাধারণ লোকজন নানা ভাবে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন । জুড়া তালি দিয়ে ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের দিয়ে এসব অফিসের প্রশাসনিক কার্জক্রম চলছে। তাছাড়া জনগুরুত্বপূর্ণ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৯ জন এম বি বি এস ডাক্তারের স্থলে মাত্র ২ জন এম বি বি এস ডাক্তার কর্মরত রয়েছেন । ইউ এইচ ও এর পদটি ১ মাস ধরে শূণ্য থাকায় চিকিৎসা সেবা মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে ।স্থানীয় প্রশাসন এসব পূর্ণাঙ্গ শূণ্যপদ পূরণের জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানানোর পরও অনেক গুরুত্ব পূর্ণ অফিসে প্রথম শ্রেণীর কর্মকার্তাদের শূণ্য পদটি ও পূরণ হচ্ছেনা । জনস্বার্থে কানাইঘাটবাসী দ্রুত এসব সরকারী কর্মকর্তাদের শূণ্য পদ পূরণের জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাফিজ আহমদ মজুমদারের হস্তপে কামনা করেছেন ।
কানাইঘাটে যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়

কানাইঘাটে যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়

মাহবুবুর রশিদ:
কানাইঘাটের জনগূরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে গাড়ীর চালক ও হেলপাররা জ্বালানী তেল,গ্যাসের, উর্ধগতি,ইত্যাদি অজুহাত দেখিয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।অতিরিক্ত ভাড়া আদায় নিয়ে চালক ও হেলপারদের সাথে যাত্রীদের তর্কাতর্কি,মারামারির ঘটনা এখন নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।সম্প্রতি কানাইঘাটে রোড পারমিটবিহীন গাড়ির সংখ্যা বৃদ্বি পেয়েছে, এসব গাড়িতে অদ ড্রাইভার যারা যাত্রীদের সাথে অসৎ ব্যবহার করে,গাড়িতে ভাড়া নির্ধারণের কোন তালিকা না রেখে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে থাকে বলে জানা গেছে। যার কারণে ভুক্তভোগী যাত্রীরা মারাত্মক ভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন।কানাইঘাট পৌর শহরের রিক্সা ভাড়া অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে চলছে। পৌর শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে রিক্্রা ভাড়ার নির্ধারিত তালিকার সাইনবোর্ড থাকলেও তা মানছেন না রিক্সার ড্রাইভাররা,তারা যাত্রীদের কাছ থেকে মন ইচ্ছে মত ভাড়া আদায় করছে। রিক্সা ভাড়া নিয়ে স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়তে হয়। আলমগীর নামের এক রিক্সা ড্রাইভার জানান,পৌর সভায় রিক্সা ভাড়ার রেট কমানো হয়েছে কিন্তু বাজারে দ্রব্যমূল্যের দামত কমছেনা, বরং প্রতিদিন বাড়ছে, সাইনবোর্ডে উল্লেখিত ভাড়ায় তাদের পোষেনা বলে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে থাকেন। যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া আদায় প্রসঙ্গে কানাইঘাট বাস ষ্টেন্ড ম্যানেজার ফিরোজ মিয়া বলেন, আমার জানামতে ষ্টেন্ডের ড্রাইভাররা অতিরিক্ত ভাড়া নেয়না তারপর ও আমি দেখব।
গাভীর মাংসে আল্লাহ ও নবীর নাম

গাভীর মাংসে আল্লাহ ও নবীর নাম




মাহবুবুর রশিদ:



কানাইঘাটে একটি গাভীর মাংসের টুকরোর এক পাশে আল্লাহ এবং অপর পাশে নবীর নামের মত আরবিতে লেখা পাওয়া গেছে। জানা যায় গত শুক্রবার কানাইঘাট উপজেলার বীরদল আগফৌদ গ্রামের মখলিছুর রহমানের বাড়ীতে তার পিতা মরহুম আব্দুল হকের ইছালে সওয়াব উপলে শিরনীর জন্য তাদের ঘরের একটি গাভী জবাই করা হয়েছিল। যথারীতি গাভীর মাংশ কেটে বাবুর্চী তরকারী রান্না করে খাওয়া দাওয়া পরিবেশনের সময় মখলিছুর রহমানের পাতে এই মাংশ টুকরা পড়লে তিনি লক্ষ করে দেখেন যে,মাংশ টুকরার উভয় পিঠে আরবি লেখার মত এক পাশে আল্লাহ ও অপর পাশে নবীর নামের মত দেখে উপস্থিত সকলকে দেখান । মাংশের টুকরোটি একনজর দেখার জন্য উসুক জনতা মখলিছুর রহমানের বাড়িতে ভীড় জমান।
কানাইঘাটে এইচএসসি পরীক্ষায় ভাল ফলাফলে আনন্দ উল্লাস

কানাইঘাটে এইচএসসি পরীক্ষায় ভাল ফলাফলে আনন্দ উল্লাস


নিজাম উদ্দিন:
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অতীতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে উপজেলার সব কয়টি প্রতিষ্টানে ভাল ফলাফল অর্জন করায় ছাএছাত্রী শিক্ষক ও অভিভাবক মহলে আনন্দ উল্লাস বইছে। জানা যায় উপজেলার ৩টি প্রতিষ্টানের মোট ২০৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কানাঘাট ডিগ্রি কলেজে ১৩৩ জনের মধ্যে ১ টি এ -প্নাস সহ ১০৭ জন মালিকনাহার মেমোরিয়াল কলেজে ৩২ জনের মধ্যে ১ টি এ প্লাস সহ ৩১ জন এবং গাছবাড়ী আইডিয়াল কলেজে ৪২ জনের মধ্যে ৩৭ জনের পরীক্ষার্থী পাস করেছে । এবারের পরীক্ষায় উপজেলার গড় পাসের হার ৮৫% । ভাল ফলাফলের জন্য প্রতিক্রয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে কানাইঘাট ডিগ্রি কলেজের কধ্যক্ষ শামসুল আলম মামুন বলেন প্রতিষ্টানের প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরনের উভাব থাকা সত্বেও শিক্ষক ও অভিভাবকদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় ভাল ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়েছে এবং আগামী পরীক্ষাগুলোতে আরো ভাল ফলাফলের জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
কানাইঘাটে সড়কের বেহাল দশা হেটে চলা ও দাঁয়

কানাইঘাটে সড়কের বেহাল দশা হেটে চলা ও দাঁয়



মাহবুবুর রশিদ :

কানাইঘাট উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত নাজুক হয়ে পড়েছে । দীর্ঘদিন থেকে রাস্তা গুলোর বেহাল অবস্থা থাকলেও যানবাহন চলাচল মোটামোটি স্বাভাবিক ছিল ।
কিন্তু বর্তমানে সড়কগুলো চলাচলের প্রায় অনুপযোগী হয়ে পড়েছে । বিভিন্ন স্থানে পিচ ঢালাই উঠে সৃষ্টি হয়েছে গর্ত আর ভাঙ্গনের । গর্ত হওয়ার কারণে রাস্তাগুলো কয়েক হাজার মানুষের জন্য জলন্ত বিবিষিকায় পরিণত হয়েছে । এসব সড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচল এমনকি লোকজনের হাঁটাচলা ও কষ্টকর হয়ে পড়েছে । আশংকা জনকভাবে মৃত্য ঝুঁকি নিয়ে তবু ও প্রতিদিন চলছে সীমিত সংখ্যক যানবাহন । একান্ত বিপদে না পড়লে এসব সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে চান না কেউ। সড়কগুলোর অবস্থা এতই বেহাল যে,অন্ধকার রাতে এসব সড়ক দিয়ে পায়ে হাঁটা যাতায়াতকারী লোকজন ও দূর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। প্রতিদিন এসব সড়কে ঘটছে ছোট,বড় দূর্ঘটনা । সরেজমিনে গিয়ে, দেখা যায় কানাইঘাট, গাছবাড়ী-সিলেট গাজী বুরহানউদ্দিন সড়ক,কানাইঘাট, শাহবাগ,সিলেট,কানাইঘাট-দরবস্ত উপজেলা সদর থেকে কানাইঘাট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় সড়কগুলোর অধিকাংশ পীচ সড়কে বড়,বড়,ভাংগন ও গর্তের সৃষ্টি হয়েছে । এ কারণে যানবাহন চলাচল সীমিত হয়ে পড়েছে । বিশেষ করে সন্ধ্যার পর যানবাহন চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।সীমিত সংখ্যক যানবাহন চলাচল করলেও যাত্রীদের অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হয় । এতে সিলেট মহানগরী সহ দেশের অন্যান্য স্থানের সাথে কানাইঘাটের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হচ্ছে । উল্লেখ্য কানাইঘাট,গাছবাড়ী,সিলেট গাজী বুরহান উদ্দিন সড়ক ও কানাইঘাট দরবস্ত সড়ক সিলেট মহানগরী সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতকারী ব্যস্ততম সড়ক হিসেবে পরিচিত । কারণ এ দুটি সড়ক দিয়ে সিলেট সদর এলাকার বিপুল সংখ্যক মানুষ ও শত শত মিনিবাস, ট্রাক,টেম্পু,সি.এন.জি ও রিক্সা প্রতিদিন চলাচল করে । কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে রাস্তাগুলো সংষ্কার না করায় চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে । জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর অধিকাংশ স্থানে গর্ত ও ভাঙ্গন সৃষ্টি হওয়ায় বাস,ট্রাক,টেম্পু ইত্যাদি গাড়ীর নিচের অংশ মাটিতে লেগে যায় । আটকে পড়ে যায় অসংখ্য যানবাহন । এ অবস্থায় ভোগান্তিতে পড়েছেন গোটা কানাইঘাটবাসী । অবিলম্বে জনগুরুত্বপূর্ন এসব সড়ক গুলো সংষ্কার ও পাকাকরণ কাজ সম্পন্ন করার জোর দাবী জানিয়েছেন কানাইঘাটবাসী।

Wednesday, July 7

অবিরাম বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে কানাইঘাট জুড়ে ভয়াবহ বন্যা

অবিরাম বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে কানাইঘাট জুড়ে ভয়াবহ বন্যা


স্টাফ রিপোর্ট:


উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢল ও গত কয়েক দিন থেকে অবিরাম ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে সুরমা-লোভা-আমরীসহ অন্যান্য ছোট বড় নদ-নদীর পানি অব্যাহত ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় কানাইঘাট উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়ে শত শত একর আউশ ফসলী জমি ও বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।বিভিন্ন স্থানে সুরমা ডাইকের উপর দিয়ে বন্যার পানি প্রবলবেগে প্রবাহিত হওয়ায় ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।কানাইঘাট গৌরীপুর এবং কানাইঘাট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, ছোটদেশ উচ্চ বিদ্যালয় সম্মুখে সুরমা নদীর বেড়িবাঁধ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।গতকাল কানাইঘাট সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ১৩৬ সে:মি:’ র উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।কানাইঘাট বাজারের নিচু স্থান ও গলিপথে পানি ঢুকে পড়ায় ব্যবসায়ীরা তাদের মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।কানাইঘাট-চতুল রাস্তার বিষ্ণুপুর বেলিব্রীজ এবং হকারাই নামক স্থানের নিচু রাস্তার উপর উপর দিয়ে বন্যার পানি প্লাবিত হচ্ছে।কানাইঘাট সদর ইউনিয়নের নদী ভাঙ্গন কবলিত গোসাইনপুরে নবনির্মিত পাঁকা কার্লভাটের একাংশ ধেবে গেছে, গ্রামের উপর দিয়ে সুরমার পানি প্রবাহিত হচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে।সরকারী হিসাবমতে ১২শ হেক্টর আউশ ধানের ফসলী জমি পানিতে তলিয়ে গেছে।নিম্নাঞ্চলের শতাধিক কাঁচা-পাঁকা রাস্তা বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় প্রায় অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে।সরকারীভাবে বন্যা দুর্গতদের জন্য এখনো পর্যন্ত কোন ত্রাণসামগ্রী বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে সাতবাঁক ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ পলাশ জানিয়েছেন, জকিগঞ্জের কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে চাতল হাওর পানিতে তলিয়ে গেছে এবং জুলাই খাল দিয়ে পানি ঢুকে পড়ায় বেশ কয়েকটি গ্রামের রাস্তা ঘাট ডুবে গেছে। সদর ইউপি চেয়ারম্যান মামুন রশিদ মামুন জানিয়েছেন, ইউনিয়নের গোসাইনপুর গ্রামের একটি কার্লভাট ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে ইউনিয়নের ব্যাপক ফসলী জমির ক্ষতি সাধিত হয়েছে। বাণীগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ আহমদ জানান, সুরমা ডাইকের বড়দেশ সরদারীপাড়াসহ বেশ কয়েকটি স্থানে ফাটল দেখা দেওয়ায় সুরমা নদীর তীরবর্তী গ্রামগুলো হুমকিরসম্মুখীন হয়ে পড়েছে।জিংগাবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সইফ উল্লাহ জানান,ইতিমধ্যেইউনিয়নেরবাশবাড়ি,ফাগূ,কাপতানপুর,জিংগারখাল,আমরপুর,নয়ামাটি,গর্দনাকান্দি,গনিকান্দি প্রভৃতি গ্রামের বিপুল সংখ্যক লোকজন পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।গোয়ালজুর কমিউনিটি হাসপাতাল সড়ক সহ অধিকাংশ কাচা সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় জনসাধারনের যাতায়াতে দুর্ভোগ ও ভোগান্তি হচেছ। বড়চতুল ইউপি চেয়ারম্যান হামিদুল হক বলেছেন, তার ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে, শত শত ফসলী জমি নষ্ট হয়ে পড়েছে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মতিউল ইসলাম চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, সার্বক্ষণিক বন্যা পরিস্থিতি মনিটরিং করা হচ্ছে। বন্যায় ক্ষয়-ক্ষতি সাধনের বিষয়টি জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।এছাড়া উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের অর্ধশতাধিক গ্রামে পানি ঢুকে পড়ায় জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে।

কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারন সম্পাদক সুহেলের পিতার মৃত্যুতে প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের শোক

কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারন সম্পাদক সুহেলের পিতার মৃত্যুতে প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের শোক

কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারন সম্পাদক দৈনিক যুগান্তর ও সিলেট ডাকের সাবেক কানাইঘাট উপজেলা প্রতিনিধি যুক্তরাজ্যে প্রবাসী মিজানুর রহমান সুহেল এর পিতা এবং সিলেট জেলা আইনজিবী সমতির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এ পিপি এডঃ হুমায়ুন আহমদ কবিরের শশুর বিশিষ্ট সমাজ সেবক অবসরপ্রাপ্ত স্যানেটারী ইন্সিপেক্টার আফতাব উদ্দীনের মৃত্যুতে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা এবং মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করছেন কানাইঘাট প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ । এক শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ বলেন মরহুম আফতাব উদ্দীন চাকুরী জীবনে অত্যান্ত সততা ও নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশী অবসর জীবনে সামাজিক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখে এলাকার উন্নয়নের কাজ করে গেছেন । তার মৃত্যুতে এলাকাবাসী একজন প্রবীন মুরব্বী সমাজ হৈতষীকে হারিয়েছে যা কখনো পুরণ হওয়ার মত নয় । শোক দাতারা হলেন কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ হান্নান , সহসভাপতি দেলওয়ার হোসেন সেলিম, বাবুল আহমদ, আব্দুর রব, ,সাধারন সম্পাদক এনামুল হক, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ইউকে আম্বিয়া চৌধূরী, কোষাধক্ষ্য এখলাছুর রহমান, দপ্তর ও পাঠাগার সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, সাহিত্য প্রকাশনা সম্পাদক ফজলুর রব শোয়েব, ক্রীড়া সম্পাদক জামাল উদ্দীন, সমাজসেবা সম্পাদক মিসবউল ইসলাম চৌঃ, সম্মানীত সদস্য মঈনুল হক বুলবুল, ক’হিনুর চৌঃ, শাহাজাহান সেলীম বুলবুল , মাহবুবুর রশিদ, সাংবাদিক আব্দুন নুর , জামাল উদ্দীন, কাওছার আহমদ , হোসেন আহমদ, তাওহিদুল ইসলাম, কলামিষ্ট মিলন কান্তি দাস প্রমূখ।