কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: উত্তর
কোরিয়া সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানোর পর দেশটির নেতা কিম জং উন
বলেছেন, এই পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডের
পুরোটাই এখন তাদের হামলার আওতায় এসে গেছে।
বিবিসির বিশ্লেষক জোনাথন মার্কাস বলছেন, উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বা ক্ষমতা যা-ই হোক না কেন- এতে কোন সন্দেহ নেই যে উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অব্যাহতভাবে উন্নতি করে চলেছে। তাদের বরাবরের লক্ষ্য ছিল এমন একটি পারমাণবিক বোমা বহনের ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা- যাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেকে একটা হুমকির মুখে ফেলা যায়।
প্রশ্ন হলো: যুক্তরাষ্ট্র কি এরকম একটা আক্রমণ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারবে?
যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আক্রমণ চালাতে হলে উত্তর কোরিয়াকে এমন একটি ছোট আকারের পরমাণু বোমা বানাতে হবে- যা ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় বসানো যাবে এবং তা নির্ভুল ভাবে লক্ষ্যের ওপর নেমে আসতে পারবে। উত্তর কোরিয়া এ ক্ষেত্রে ঠিক কতটা দক্ষ হয়েছে তা এখনো অজানা, কিন্তু সম্ভবত ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থাকতে থাকতেই তারা এ সক্ষমতা অর্জন করে ফেলবে।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যেই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র থেকে আত্মরক্ষার প্রযুক্তি গড়ে তুলতে বিপুল অর্থ খরচ করেছে। আকাশ জুড়ে তারা একটি উপগ্রহ ব্যবস্থা তৈরি করেছে- যাতে পৃথিবীর যে কোন জায়গায় কোন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ হলেই তারা তা টের পেয়ে যাবে। এরকম কোন ক্ষেপণাস্ত্রকে মাঝ আকাশে ধ্বংস করে দেবার ব্যবস্থাও এখন সক্রিয় রয়েছে।
কিন্তু সমালোচকরা বলেন, এ ব্যবস্থা খুব একটা নির্ভরযোগ্য নয়। ট্রাম্প প্রশাসন ব্যাপারটি পর্যালোচনা করছে, নতুন ধরণের ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী অস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। কিন্তু মনে করা হয়, এগুলো সংখ্যায় খুব বেশি হবে না।
১৯৮০র দশকের রুশ-মার্কিন স্নায়ুযুদ্ধের সময়কার তুলনায় সাম্প্রতিককালে প্রযুক্তির উন্নতি ঘটেছে নাটকীয়ভাবে। ইসরায়েল এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কিছু অগ্রগতি ঘটিয়েছে। তারা মার্কিন সহায়তায় যে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা মোকাবিলার জন্য যে ইন্টারসেপ্টর সিস্টেম এবং রাডার ব্যবস্থা তৈরি করেছে- তা দারুণ কার্যকর বলে দেখা গেছে। কিন্তু একটা পূর্ণমাত্রার আক্রমণের বিরুদ্ধে এটা কতটা কাজ করবে তা এখনো অজানা।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় ইন্টারসেপ্টর মিসাইল বসিয়েছে- যা দিয়ে প্রতিপক্ষের নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্র আকাশেই ধ্বংস করা যাবে।
অন্য দিকে মার্কিন কম্যান্ডাররাই স্বীকার করেন যে তাদের নিজেদের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি নিশ্ছিদ্র নয়। বড় আকারের আক্রমণের মুখে তা ভেঙে পড়তে পারে।
বিশ্লেষকদর মতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে উত্তর কোরিয়ার ব্যাপারে তিনি কি করবেন। কারণ সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। বিবিসি
বিবিসির বিশ্লেষক জোনাথন মার্কাস বলছেন, উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বা ক্ষমতা যা-ই হোক না কেন- এতে কোন সন্দেহ নেই যে উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অব্যাহতভাবে উন্নতি করে চলেছে। তাদের বরাবরের লক্ষ্য ছিল এমন একটি পারমাণবিক বোমা বহনের ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা- যাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেকে একটা হুমকির মুখে ফেলা যায়।
প্রশ্ন হলো: যুক্তরাষ্ট্র কি এরকম একটা আক্রমণ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারবে?
যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আক্রমণ চালাতে হলে উত্তর কোরিয়াকে এমন একটি ছোট আকারের পরমাণু বোমা বানাতে হবে- যা ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় বসানো যাবে এবং তা নির্ভুল ভাবে লক্ষ্যের ওপর নেমে আসতে পারবে। উত্তর কোরিয়া এ ক্ষেত্রে ঠিক কতটা দক্ষ হয়েছে তা এখনো অজানা, কিন্তু সম্ভবত ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থাকতে থাকতেই তারা এ সক্ষমতা অর্জন করে ফেলবে।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যেই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র থেকে আত্মরক্ষার প্রযুক্তি গড়ে তুলতে বিপুল অর্থ খরচ করেছে। আকাশ জুড়ে তারা একটি উপগ্রহ ব্যবস্থা তৈরি করেছে- যাতে পৃথিবীর যে কোন জায়গায় কোন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ হলেই তারা তা টের পেয়ে যাবে। এরকম কোন ক্ষেপণাস্ত্রকে মাঝ আকাশে ধ্বংস করে দেবার ব্যবস্থাও এখন সক্রিয় রয়েছে।
কিন্তু সমালোচকরা বলেন, এ ব্যবস্থা খুব একটা নির্ভরযোগ্য নয়। ট্রাম্প প্রশাসন ব্যাপারটি পর্যালোচনা করছে, নতুন ধরণের ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী অস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। কিন্তু মনে করা হয়, এগুলো সংখ্যায় খুব বেশি হবে না।
১৯৮০র দশকের রুশ-মার্কিন স্নায়ুযুদ্ধের সময়কার তুলনায় সাম্প্রতিককালে প্রযুক্তির উন্নতি ঘটেছে নাটকীয়ভাবে। ইসরায়েল এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কিছু অগ্রগতি ঘটিয়েছে। তারা মার্কিন সহায়তায় যে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা মোকাবিলার জন্য যে ইন্টারসেপ্টর সিস্টেম এবং রাডার ব্যবস্থা তৈরি করেছে- তা দারুণ কার্যকর বলে দেখা গেছে। কিন্তু একটা পূর্ণমাত্রার আক্রমণের বিরুদ্ধে এটা কতটা কাজ করবে তা এখনো অজানা।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় ইন্টারসেপ্টর মিসাইল বসিয়েছে- যা দিয়ে প্রতিপক্ষের নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্র আকাশেই ধ্বংস করা যাবে।
অন্য দিকে মার্কিন কম্যান্ডাররাই স্বীকার করেন যে তাদের নিজেদের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি নিশ্ছিদ্র নয়। বড় আকারের আক্রমণের মুখে তা ভেঙে পড়তে পারে।
বিশ্লেষকদর মতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে উত্তর কোরিয়ার ব্যাপারে তিনি কি করবেন। কারণ সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। বিবিসি
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়