![মাছও হাঁটতে জানে!](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-06-10/xfull_2112284322_1497071513.jpg.pagespeed.ic.qC_6t_7v3y.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: কতো
রহস্য এই পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে আছে, সে সম্পর্কে প্রত্যক্ষ প্রমাণ ছাড়া
পূর্ব কোনো ধারণাই করা যায়না। সময়ের মাঝে এমনও ঘটনার সম্মুখীন হয় মানুষ,
বিজ্ঞানীদের তার ব্যাখ্যা দিতে হিমশিম খেতে হয়।
পৃথিবীতে নানা জাতের মাছ দেখা যায় কিন্তু অনেকেই উড়ুক্কু মাছ দেখে থাকলেও, সমুদ্রের পানির নিচে বালুতে কোনো মাছকে হাঁটতে দেখাটা দেখেননি, দেখলে বোধহয় চোখ কপালে ওঠে যাওয়ার মতোই হতো ব্যাপার।
কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে এমনই এক ঘটনার সম্মুখীন হয়েছেন এক ফরাসী স্কুবা ডাইভার। এমন কাণ্ড দেখতে পেয়ে তা ভিডিও করেন ওই ডাইভার অ্যামেরিক বেনহালাসসা। পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলে নিমিষেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
কমলাটে-বাদামি বর্ণের মাছটি কী প্রজাতির তা খুব কাছ থেকে দেখলও বুঝতে পারেননি। তিনি ভাবেন, এটি স্টিংফিশের কোনো প্রজাতি। এরপরেই ‘ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক’ এর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ভিডিওটিও পাঠান তাদের। পরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে।
তবে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক জানাচ্ছে, মাছটির ‘পা’ এর মতো অংশটি আসলে তার ‘পেকটোরাল ফিন’। জাপানের কাগোশিমা ইউনিভার্সিটি মিউজিয়ামের মেরিন বায়োলজিস্ট হিরোয়ুকি মটোমুরা জানাচ্ছেন, স্টিংফিশের সমস্ত প্রজাতিই কাদার মধ্যে থেকে কীটপতঙ্গ খুঁজে বের করতে এই পেকটোরাল ফিন ব্যবহার করে। মাছটি যথেষ্ট বিষাক্ত বলেও জানান তিনি।
কয়েকজন মাছ বিশেষজ্ঞের দাবি, মাছটি স্টিংফিস গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। তবে মাছটি আসলে কোন প্রজাতির তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি কোনো বিজ্ঞানীই। তবে এই মাছের ‘হাঁটা’র গতি স্টিংফিশের থেকে অনেকটাই বেশি। আর সেটাই বিজ্ঞানীদের আশ্চর্য করেছে সবচেয়ে বেশি।
পৃথিবীতে নানা জাতের মাছ দেখা যায় কিন্তু অনেকেই উড়ুক্কু মাছ দেখে থাকলেও, সমুদ্রের পানির নিচে বালুতে কোনো মাছকে হাঁটতে দেখাটা দেখেননি, দেখলে বোধহয় চোখ কপালে ওঠে যাওয়ার মতোই হতো ব্যাপার।
কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে এমনই এক ঘটনার সম্মুখীন হয়েছেন এক ফরাসী স্কুবা ডাইভার। এমন কাণ্ড দেখতে পেয়ে তা ভিডিও করেন ওই ডাইভার অ্যামেরিক বেনহালাসসা। পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলে নিমিষেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
কমলাটে-বাদামি বর্ণের মাছটি কী প্রজাতির তা খুব কাছ থেকে দেখলও বুঝতে পারেননি। তিনি ভাবেন, এটি স্টিংফিশের কোনো প্রজাতি। এরপরেই ‘ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক’ এর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ভিডিওটিও পাঠান তাদের। পরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে।
তবে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক জানাচ্ছে, মাছটির ‘পা’ এর মতো অংশটি আসলে তার ‘পেকটোরাল ফিন’। জাপানের কাগোশিমা ইউনিভার্সিটি মিউজিয়ামের মেরিন বায়োলজিস্ট হিরোয়ুকি মটোমুরা জানাচ্ছেন, স্টিংফিশের সমস্ত প্রজাতিই কাদার মধ্যে থেকে কীটপতঙ্গ খুঁজে বের করতে এই পেকটোরাল ফিন ব্যবহার করে। মাছটি যথেষ্ট বিষাক্ত বলেও জানান তিনি।
কয়েকজন মাছ বিশেষজ্ঞের দাবি, মাছটি স্টিংফিস গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। তবে মাছটি আসলে কোন প্রজাতির তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি কোনো বিজ্ঞানীই। তবে এই মাছের ‘হাঁটা’র গতি স্টিংফিশের থেকে অনেকটাই বেশি। আর সেটাই বিজ্ঞানীদের আশ্চর্য করেছে সবচেয়ে বেশি।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়