![বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-06-01/xfull_1842649288_1496305012.jpg.pagespeed.ic.ZCiFTw94fO.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: নতুন অর্থবছরে ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ের ফর্দ জাতীয় সংসদের সামনে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
বাজেটে ব্যয় মেটাতে সরকারি অনুদানসহ আয়ের পরিমাণ ধরা হয়েছে ২ লাথ ৯৩ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪৮ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।
মোট ঘাটতি ১ লাখ ৬ হাজার ৭৭২ কোটি টাকা। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে (এডিপি) ১ লাখ ৫৩ হাজার৩৩১ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে যা ধরা হয় ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। সরকারের অর্থায়নে অভ্যন্তরীন ব্যবস্থা থেকে ঋণ ধরা হয়েছে ৬০ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা।
উন্নয়ন বাজেটের মোট আকার ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ। এরপরই বরাদ্দ পেয়েছে বেশি শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাত ১৯ দশমিক ৪ শতাংশ। স্থানীয় সরকার ও পল্লি উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রস্তাবিত অনুন্নয়ন বাজেটে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪৫ হাজার ১৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে সরকারের সুদ পরিশোধে, ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ। এরপরই বরাদ্দ পেয়েছে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ।
সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ। এবং পেনশন অবসর ভাতায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯ দশমিক ৪ শতাংশ।
এবার মূল বাজেটের যে আকার মুহিত ধরেছেন, তা বাংলাদেশের মোট জিডিপির ১৮ শতাংশ। গতবছর প্রস্তাবিত বাজেট ছিল জিডিপিরি ১৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
বাজেটে ব্যয় মেটাতে সরকারি অনুদানসহ আয়ের পরিমাণ ধরা হয়েছে ২ লাথ ৯৩ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪৮ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।
মোট ঘাটতি ১ লাখ ৬ হাজার ৭৭২ কোটি টাকা। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে (এডিপি) ১ লাখ ৫৩ হাজার৩৩১ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে যা ধরা হয় ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। সরকারের অর্থায়নে অভ্যন্তরীন ব্যবস্থা থেকে ঋণ ধরা হয়েছে ৬০ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা।
উন্নয়ন বাজেটের মোট আকার ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ। এরপরই বরাদ্দ পেয়েছে বেশি শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাত ১৯ দশমিক ৪ শতাংশ। স্থানীয় সরকার ও পল্লি উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রস্তাবিত অনুন্নয়ন বাজেটে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪৫ হাজার ১৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে সরকারের সুদ পরিশোধে, ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ। এরপরই বরাদ্দ পেয়েছে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ।
সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ। এবং পেনশন অবসর ভাতায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯ দশমিক ৪ শতাংশ।
এবার মূল বাজেটের যে আকার মুহিত ধরেছেন, তা বাংলাদেশের মোট জিডিপির ১৮ শতাংশ। গতবছর প্রস্তাবিত বাজেট ছিল জিডিপিরি ১৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়