কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: পহাড়
ধসে ব্যাপক হতাহতের পর ভেঙে পড়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের সঙ্গে সারাদেশের
যোগাযোগ ব্যবস্থা। অনেক দুর্গম স্থানে এখনও উদ্ধার তৎপরতা চলছে। গত
সোমবার মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে এখন পর্যন্ত
সেনাবাহিনীর চার সদস্যসহ অন্তত ১৩৭ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
এদিকে বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বান্দরবান ও কক্সবাজারের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক হলেও রাঙামাটির সঙ্গে এখনো শুরু হয়নি যানবাহন চলাচল। সড়কে জমা পানি নেমে যাওয়ায় বুধবার সকাল থেকে বান্দরবান ও কক্সবাজারের পথে যান চলাচল শুরু হলেও রাঙ্গামাটির পথে মানিকছড়ি এলাকায় শালবাগানের অদূরে সড়কে পাহাড়ি ধসের কারণে তা সম্ভব হয়নি।
রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শহীদুল্লাহ বলেন, রাঙামাটির সঙ্গে চট্টগ্রামের যোগাযোগ এখনো স্বাভাবিক হয়নি। “ঘাগরার কয়েকটি স্থানে (রাস্তা) ভাঙা আছে। এছাড়া মানিকছড়ি শালবাগান সংলগ্ন এলাকায় সড়ক ধসে গেছে।”
সড়কের ওপর জমে থাকা মাটি সরাতে ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন উদ্ধারকারী সংস্থা কাজ করছে। তবে রাঙামাটির পথে থাকা রাউজান ও রাঙ্গুনিয়ায় এলাকায় মূল সড়ক থেকে পানি নেমে গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রাউজানের মূল সড়ক থেকে পানি নেমে যাওয়ার বিষয়টি জানান রাউজান থানার ওসি আহসান হাবিব। এদিকে কক্সাবাজার ও বান্দরবানের পথে থাকা চট্টগ্রামের পটিয়া, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া এলাকায়ও মূল সড়কের ওপর থেকে পানি নেমে গেছে।
হাইওয়ে পুলিশের পুলিশ সুপার (কুমিল্লা অঞ্চল) পরিতোষ ঘোষ বলেন, বান্দরবান ও কক্সবাজারের সাথে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। “সকালে সুয়াকল এলাকায় কিছু পানি ছিল তাও সরে গেছে।”
চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার চৌধুরী বলেন, উপজেলার দোহাজারি, কসাই পাড়া ও দেওয়ানহাট অংশে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে পানি নেমে গেছে।
“তবে পানি নামার পর হাশিমপুর, চাগাচর, কেশুয়া ও বৈলতলী এলাকার অভ্যন্তরীণ সড়ক ভেঙে যাওয়ার চিত্র ভেসে উঠছে।” এদিকে সাতকানিয়ার সব স্থানে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ উল্ল্যাহ। পাহাড়ি ঢল ও ভারি বৃষ্টির পর সোমবার রাত থেকে পানি উঠা শুরু করলে চট্টগ্রামের ১০টি উপজেলা তলিয়ে যায়। সূত্র: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।
এদিকে বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বান্দরবান ও কক্সবাজারের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক হলেও রাঙামাটির সঙ্গে এখনো শুরু হয়নি যানবাহন চলাচল। সড়কে জমা পানি নেমে যাওয়ায় বুধবার সকাল থেকে বান্দরবান ও কক্সবাজারের পথে যান চলাচল শুরু হলেও রাঙ্গামাটির পথে মানিকছড়ি এলাকায় শালবাগানের অদূরে সড়কে পাহাড়ি ধসের কারণে তা সম্ভব হয়নি।
রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শহীদুল্লাহ বলেন, রাঙামাটির সঙ্গে চট্টগ্রামের যোগাযোগ এখনো স্বাভাবিক হয়নি। “ঘাগরার কয়েকটি স্থানে (রাস্তা) ভাঙা আছে। এছাড়া মানিকছড়ি শালবাগান সংলগ্ন এলাকায় সড়ক ধসে গেছে।”
সড়কের ওপর জমে থাকা মাটি সরাতে ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন উদ্ধারকারী সংস্থা কাজ করছে। তবে রাঙামাটির পথে থাকা রাউজান ও রাঙ্গুনিয়ায় এলাকায় মূল সড়ক থেকে পানি নেমে গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রাউজানের মূল সড়ক থেকে পানি নেমে যাওয়ার বিষয়টি জানান রাউজান থানার ওসি আহসান হাবিব। এদিকে কক্সাবাজার ও বান্দরবানের পথে থাকা চট্টগ্রামের পটিয়া, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া এলাকায়ও মূল সড়কের ওপর থেকে পানি নেমে গেছে।
হাইওয়ে পুলিশের পুলিশ সুপার (কুমিল্লা অঞ্চল) পরিতোষ ঘোষ বলেন, বান্দরবান ও কক্সবাজারের সাথে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। “সকালে সুয়াকল এলাকায় কিছু পানি ছিল তাও সরে গেছে।”
চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার চৌধুরী বলেন, উপজেলার দোহাজারি, কসাই পাড়া ও দেওয়ানহাট অংশে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে পানি নেমে গেছে।
“তবে পানি নামার পর হাশিমপুর, চাগাচর, কেশুয়া ও বৈলতলী এলাকার অভ্যন্তরীণ সড়ক ভেঙে যাওয়ার চিত্র ভেসে উঠছে।” এদিকে সাতকানিয়ার সব স্থানে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ উল্ল্যাহ। পাহাড়ি ঢল ও ভারি বৃষ্টির পর সোমবার রাত থেকে পানি উঠা শুরু করলে চট্টগ্রামের ১০টি উপজেলা তলিয়ে যায়। সূত্র: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়