ঢাকা : আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, সোমবারের পরেও বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপ সম্ভব কিনা ১৪ দলের সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
রোববার বিকেলে ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এখনও আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে যায়নি। আমরা আশাবাদী এখনও আলোচনা সম্ভব।’কিন্তু হরতাল বা নৈরাজ্যের কারণে যদি আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে যায়, তবে এর দায় বিরোধী দলকেই নিতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন আওয়ামী লীগের এই নেতা।
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মতিয়া বলেন, ‘আমরা কোনো কিছুতেই আশা ছাড়ি না। আমরা আশাবাদী। আমরা দাওয়াত দিয়েছি, এখনো দাওয়াত প্রত্যাহার করে নেইনি।’
সংলাপের জন্য আবার আহ্বান করবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি বাইরে থেকে সরাসরি এখানে চলে এসেছি। এটা আমাদের দল ও ১৪ দলের মধ্যে আলোচনার প্রয়োজন আছে। তবে, আমরা ইতিবাচক ধারায় চলতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বিরোধীদলীয় নেতার কাছ থেকে কথা বলার সময় সৌজন্যতাবোধ দেখা যায়নি। তার কথার মধ্যে শিষ্টাচারের অভাব ছিল। প্রধানমন্ত্রী ধৈর্য হারা হননি। চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন তিনি।’
মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘অসত্য বলার ক্ষেত্রে তাদের(বিএনপি) সঙ্গে কেউ পারবে কিনা আমি সন্দিহান। এছাড়া ইদানিং বিরোধীদলীয় নেতার সংখ্যার হিসাবের গরমিল হচ্ছে। তার দিন-তারিখ-ঘণ্টা খেয়াল থাকে না, ওলট-পালট হয়ে যাচ্ছে।’
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এনামুল হক শামীম, নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ প্রমুখ।---ডিনিউজ
রোববার বিকেলে ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এখনও আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে যায়নি। আমরা আশাবাদী এখনও আলোচনা সম্ভব।’কিন্তু হরতাল বা নৈরাজ্যের কারণে যদি আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে যায়, তবে এর দায় বিরোধী দলকেই নিতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন আওয়ামী লীগের এই নেতা।
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মতিয়া বলেন, ‘আমরা কোনো কিছুতেই আশা ছাড়ি না। আমরা আশাবাদী। আমরা দাওয়াত দিয়েছি, এখনো দাওয়াত প্রত্যাহার করে নেইনি।’
সংলাপের জন্য আবার আহ্বান করবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি বাইরে থেকে সরাসরি এখানে চলে এসেছি। এটা আমাদের দল ও ১৪ দলের মধ্যে আলোচনার প্রয়োজন আছে। তবে, আমরা ইতিবাচক ধারায় চলতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বিরোধীদলীয় নেতার কাছ থেকে কথা বলার সময় সৌজন্যতাবোধ দেখা যায়নি। তার কথার মধ্যে শিষ্টাচারের অভাব ছিল। প্রধানমন্ত্রী ধৈর্য হারা হননি। চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন তিনি।’
মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘অসত্য বলার ক্ষেত্রে তাদের(বিএনপি) সঙ্গে কেউ পারবে কিনা আমি সন্দিহান। এছাড়া ইদানিং বিরোধীদলীয় নেতার সংখ্যার হিসাবের গরমিল হচ্ছে। তার দিন-তারিখ-ঘণ্টা খেয়াল থাকে না, ওলট-পালট হয়ে যাচ্ছে।’
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এনামুল হক শামীম, নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ প্রমুখ।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়