নেত্রকোনা: তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, জিয়াউর রহমানই এ দেশে রাজাকার-আলবদরদের পুনর্বাসিত করেছিলেন। তিনি হচ্ছেন এদের দ্বিতীয় জন্মদাতা পিতা। আর এদের লালন-পালনকারী মাতা হচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, অবৈধ সামরিক আদালতের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল তাহেরকে ফাঁসি দিয়ে জিয়া এ দেশে অন্যায়ভাবে গুজামিল তন্ত্র কায়েম করেছিল। কিন্তু আদালতে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সর্বোচ্চ আদালত বলেছেÑ কর্নেল তাহের ছিলেন দেশপ্রেমিক। আর জিয়াউর রহমান হচ্ছেন ঠান্ডা মাথার খুনী।
হাসানুল হক ইনু বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদ-ের দাবীতে গোটা জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। অথচ এই সময়ে জিয়াউর রহমানে স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বিচারের রায়কে ব্যাহত করে, জঙ্গীদের পক্ষে দাঁড়িয়ে, তেঁতুল তত্ত্বের আবিষ্কর্তা বিকৃতমনষ্ক হেফাজত নামধারী আহমদ শফীকে সমর্থন করে ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছেন। তার ডানে জামাত, বামে হেফাজত। খালেদা জিয়াকে লুটেরাদের রাণী আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, তার শাসনামলে দেশ দুর্নীতিতে রেকর্ড করেছিল। পরিবারতন্ত্র এবং জঙ্গীবাদ কায়েম হয়েছিল। নিজামী-মুজহিদরা ক্ষমতায় বসেছিল। এরা আবার ক্ষমতায় আসলে নারীদেরর সম্মান-মর্যাদা থাকবে না। তিনি গত শাসনামলের কর্মকা-ের জন্য খালেদা জিয়াকে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় তিনি নেত্রকোনা জেলা সদরের পাবলিক হল মিলনায়তনে ৩৭তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে জেলা জাসদ আয়োজিত এক সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। জেলা জাসদের সভাপতি নির্মল কুমার দাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মাঝে বক্তৃতা করেন: জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আমিন আম্বিয়া, এ্যাডভোকেট শাহ জিকরুল আহমেদ এমপি, আশরাফ আলী খান খসরু এমপি, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মতিয়র রহমান খান, মুখলেছুর রহমান মুক্তাদির, আফরোজা হক রীনা, আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম খান, জিএম খান পাঠান বিমল, রফিকুল ইসলাম, কেশব রঞ্জন সরকার প্রমুখ।
এরপর তথ্যমন্ত্রী নেত্রকোনা জেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির অভিষেক ও বার্ষিক সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দেন। জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদের সভাপতিত্বে প্রেসক্লাবের অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেনঃ আশরাফ আলী খান খসরু এমপি, পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, প্রেসক্লাব সম্পাদক এম মুখলেছুর রহমান খান ও সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল। এ সময় প্রেসক্লাবের প্রবীণ সদস্য এ্যাডভোকেট কে এম ফজলুল কাদের, এ্যাডভোকেট সাদির উদ্দিন আহম্মেদ, শাহ আব্দুল মোত্তালিব, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গণি তালুকদার ও ডাঃ আব্দুল হামিদ খানকে সম্মাননা জানানো হয়। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় হাসানুল হক ইনু সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, নিরপেক্ষতার নাম করে দাঁড়িয়ে থাকলে পক্ষান্তরে আহমদ শফীর তেতুল তত্ত্বকে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আটকে দেয়ার ষড়যন্ত্রকে, জঙ্গীবাদ ও দলবাজিকে সমর্থন করা হবে। তাই এদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের সব সময় সোচ্চার থাকতে হবে।
হাসানুল হক ইনু সকাল আটটায় নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার কাজলা গ্রামে ৩৭তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে কর্নেল তাহের এর কবর জিয়ারত করেন এবং পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় তার সঙ্গে জাতীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। --ডিনিউজ
হাসানুল হক ইনু বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদ-ের দাবীতে গোটা জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। অথচ এই সময়ে জিয়াউর রহমানে স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বিচারের রায়কে ব্যাহত করে, জঙ্গীদের পক্ষে দাঁড়িয়ে, তেঁতুল তত্ত্বের আবিষ্কর্তা বিকৃতমনষ্ক হেফাজত নামধারী আহমদ শফীকে সমর্থন করে ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছেন। তার ডানে জামাত, বামে হেফাজত। খালেদা জিয়াকে লুটেরাদের রাণী আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, তার শাসনামলে দেশ দুর্নীতিতে রেকর্ড করেছিল। পরিবারতন্ত্র এবং জঙ্গীবাদ কায়েম হয়েছিল। নিজামী-মুজহিদরা ক্ষমতায় বসেছিল। এরা আবার ক্ষমতায় আসলে নারীদেরর সম্মান-মর্যাদা থাকবে না। তিনি গত শাসনামলের কর্মকা-ের জন্য খালেদা জিয়াকে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় তিনি নেত্রকোনা জেলা সদরের পাবলিক হল মিলনায়তনে ৩৭তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে জেলা জাসদ আয়োজিত এক সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। জেলা জাসদের সভাপতি নির্মল কুমার দাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মাঝে বক্তৃতা করেন: জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আমিন আম্বিয়া, এ্যাডভোকেট শাহ জিকরুল আহমেদ এমপি, আশরাফ আলী খান খসরু এমপি, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মতিয়র রহমান খান, মুখলেছুর রহমান মুক্তাদির, আফরোজা হক রীনা, আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম খান, জিএম খান পাঠান বিমল, রফিকুল ইসলাম, কেশব রঞ্জন সরকার প্রমুখ।
এরপর তথ্যমন্ত্রী নেত্রকোনা জেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির অভিষেক ও বার্ষিক সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দেন। জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদের সভাপতিত্বে প্রেসক্লাবের অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেনঃ আশরাফ আলী খান খসরু এমপি, পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, প্রেসক্লাব সম্পাদক এম মুখলেছুর রহমান খান ও সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল। এ সময় প্রেসক্লাবের প্রবীণ সদস্য এ্যাডভোকেট কে এম ফজলুল কাদের, এ্যাডভোকেট সাদির উদ্দিন আহম্মেদ, শাহ আব্দুল মোত্তালিব, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গণি তালুকদার ও ডাঃ আব্দুল হামিদ খানকে সম্মাননা জানানো হয়। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় হাসানুল হক ইনু সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, নিরপেক্ষতার নাম করে দাঁড়িয়ে থাকলে পক্ষান্তরে আহমদ শফীর তেতুল তত্ত্বকে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আটকে দেয়ার ষড়যন্ত্রকে, জঙ্গীবাদ ও দলবাজিকে সমর্থন করা হবে। তাই এদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের সব সময় সোচ্চার থাকতে হবে।
হাসানুল হক ইনু সকাল আটটায় নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার কাজলা গ্রামে ৩৭তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে কর্নেল তাহের এর কবর জিয়ারত করেন এবং পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় তার সঙ্গে জাতীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। --ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়