ঢাকা : ইসলাম বিদ্বেষী ঔদ্ধত্যপূর্ণ উপহাসের জন্য চার সিটি নির্বাচনের মতো গাজীপুর সিটি নির্বাচনেও শান্তিকামী তৌহিদি জনতা সরকারকে উপযুক্ত জবাব দেবে।
শুক্রবার হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরের এক জরুরি সভায় নেতারা এ কথা বলেন।
তারা বলেন, ‘সরকার চার সিটি নির্বাচনে হেফাজতে ইসলামের নিরব ভোট বিপ্লবে পরাজিত ও দিশেহারা হয়ে এখন আবোল-তাবোল বকতে শুরু করেছে।’
হেফাজত নেতারা অভিযোগ করে বলেন, ‘সরকাররের কতিপয় মন্ত্রী-এমপি হেফাজতে ইসলাম নিয়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত জঘন্য মিথ্যাচার ও ইসলাম বিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছেন তা তাদের চরম দেউলিয়াত্বই প্রমাণ করছে।’
তারা বলেন, ‘হেফাজতের অভিযানে একজনের মৃত্যু প্রমাণ করতে পারলে আর রাজনীতি করব না এবং ৫ মে হেফাজতের ওপর কোনো গুলি করা হয়নি, তাদের কর্মীরা গায়ে রং মেখে শুয়ে ছিল’ সরকারের এমন বক্তব্য ওলামা-মাশায়েখ ও তাওহিদী জনতার রক্তের সঙ্গে উপহাস।’
হেফাজত নেতারা দাবি করে বলেন, ‘সরকার ৫ মে শাপলা চত্বরের ঘুমন্ত ও ইবাদতরত তৌহিদী জনতার ওপর নৃশংস হামলার দৃশ্য যখন বিভিন্ন চ্যানেল সরাসরি প্রচার করছিল, ঠিক তখনই সত্যকে ধামাচাপা দিতে দেশের দুইটি জনপ্রিয় চ্যানেল (দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি) রহস্যজনকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়।’
‘সরকাল মিডিয়ার গলা চেপে ধরে নিরীহ জনতার ওপর চালানো গণহত্যার প্রমাণকে আড়াল করার চেষ্টা করলেও আলজাজিরা, ইকনোমিস্ট ও গার্ডিয়ানসহ বিশ্ব মিডিয়াগুলো গণহত্যার রহস্য উদঘাটন করে এটাকে একটি পরিকল্পিত গণহত্যা বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে’ যোগ করেন তারা।
হেফাজত নেতারা বলেন, ‘বিভিন্ন মিডিয়ায় নৃশংস গণহত্যার ভিডিও চিত্র ও খবর প্রকাশের আগেই ডিএমপি কমিশনার সাংবাদিক সম্মেলনে মাত্র ১১ জন হেফাজত কর্মীর নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। দেড়মাস পর জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী কোনো হত্যাকাণ্ডই ঘটেনি বলে ঘোষণা দিলেন। দেশের সরকার প্রধানের এমন বক্তব্যে মুসলিমবিশ্ব হতবাক।’
হেফাজত ঢাকা মহানগর আহ্বয়ক মাওলানা নুর হোসাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে এতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মুফতি তৈয়্যব হোসাইন, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল প্রমুখ।(ডিনিউজ)
শুক্রবার হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরের এক জরুরি সভায় নেতারা এ কথা বলেন।
তারা বলেন, ‘সরকার চার সিটি নির্বাচনে হেফাজতে ইসলামের নিরব ভোট বিপ্লবে পরাজিত ও দিশেহারা হয়ে এখন আবোল-তাবোল বকতে শুরু করেছে।’
হেফাজত নেতারা অভিযোগ করে বলেন, ‘সরকাররের কতিপয় মন্ত্রী-এমপি হেফাজতে ইসলাম নিয়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত জঘন্য মিথ্যাচার ও ইসলাম বিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছেন তা তাদের চরম দেউলিয়াত্বই প্রমাণ করছে।’
তারা বলেন, ‘হেফাজতের অভিযানে একজনের মৃত্যু প্রমাণ করতে পারলে আর রাজনীতি করব না এবং ৫ মে হেফাজতের ওপর কোনো গুলি করা হয়নি, তাদের কর্মীরা গায়ে রং মেখে শুয়ে ছিল’ সরকারের এমন বক্তব্য ওলামা-মাশায়েখ ও তাওহিদী জনতার রক্তের সঙ্গে উপহাস।’
হেফাজত নেতারা দাবি করে বলেন, ‘সরকার ৫ মে শাপলা চত্বরের ঘুমন্ত ও ইবাদতরত তৌহিদী জনতার ওপর নৃশংস হামলার দৃশ্য যখন বিভিন্ন চ্যানেল সরাসরি প্রচার করছিল, ঠিক তখনই সত্যকে ধামাচাপা দিতে দেশের দুইটি জনপ্রিয় চ্যানেল (দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি) রহস্যজনকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়।’
‘সরকাল মিডিয়ার গলা চেপে ধরে নিরীহ জনতার ওপর চালানো গণহত্যার প্রমাণকে আড়াল করার চেষ্টা করলেও আলজাজিরা, ইকনোমিস্ট ও গার্ডিয়ানসহ বিশ্ব মিডিয়াগুলো গণহত্যার রহস্য উদঘাটন করে এটাকে একটি পরিকল্পিত গণহত্যা বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে’ যোগ করেন তারা।
হেফাজত নেতারা বলেন, ‘বিভিন্ন মিডিয়ায় নৃশংস গণহত্যার ভিডিও চিত্র ও খবর প্রকাশের আগেই ডিএমপি কমিশনার সাংবাদিক সম্মেলনে মাত্র ১১ জন হেফাজত কর্মীর নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। দেড়মাস পর জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী কোনো হত্যাকাণ্ডই ঘটেনি বলে ঘোষণা দিলেন। দেশের সরকার প্রধানের এমন বক্তব্যে মুসলিমবিশ্ব হতবাক।’
হেফাজত ঢাকা মহানগর আহ্বয়ক মাওলানা নুর হোসাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে এতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মুফতি তৈয়্যব হোসাইন, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল প্রমুখ।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়