ঢাকা : জার্মানির একটি সংবাদ মাধ্যম বলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওয়াশিংটন কার্যালয় এবং নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আঁড়ি পেতে অভ্যন্তরীণ কম্পিউটার নেটওয়ার্কে প্রবেশ করেছিল। সংবাদ ম্যাগাজিন দেয়ার-স্পিগেল বলছে, তারা এমন গোপন নথি দেখেছে যাতে আমেরিকার এমন কর্মকাণ্ডের কথা বলা হয়েছে। সিআইএর সাবেক গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষক এডওয়ার্ড স্নোডেন তাদের এই নথি দেখিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে পত্রিকাটি।
এতে আরও বলা হয়েছে, আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি ইইউকে একটি টার্গেট বা তাদের কাজের লক্ষ্য হিসেবে বর্ণনা করেছে। পত্রিকাটি বলছে, তারা স্নোডেনের কাছে ২০১০ সালে একটি টপ সিক্রেট বা সর্বোচ্চ গোপনীয় নথি দেখেছে। আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির ঐ নথিতে বলা হয়েছে, কিভাবে ইইউর অভ্যন্তরীণ কম্পিউটার নেটওয়ার্কে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালানো হয় এবং ইইউ কে একটি লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বলা হয়।
তবে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট মার্টিন শাল্টজ বলছেন, এমন গোয়েন্দা কর্মকাণ্ডের খবর যদি সত্যি হয় তাহলে এটি আমেরিকা ও ইইউর মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে এক বড় আঁচড় হিসেবে বিবেচিত হবে। তিনি বলেন, ইইউর পক্ষ থেকে তিনি এ বিষয়ে আমেরিকার কাছে দ্রুততম সময়ে ব্যাখ্যা দাবি করেন। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে এখনো কোন মন্তব্য করেনি। ওদিকে মি স্নোওডেন ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন।
৩০ বছর বয়স্ক তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এডওয়ার্ড স্নোডেন ইন্টারনেটে যুক্তরাষ্ট্রের একটি গোপন নজরদারী কার্যক্রমের তথ্য গণমাধ্যমের কাছে ফাঁস করে দেন।(ডিনিউজ)
এতে আরও বলা হয়েছে, আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি ইইউকে একটি টার্গেট বা তাদের কাজের লক্ষ্য হিসেবে বর্ণনা করেছে। পত্রিকাটি বলছে, তারা স্নোডেনের কাছে ২০১০ সালে একটি টপ সিক্রেট বা সর্বোচ্চ গোপনীয় নথি দেখেছে। আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির ঐ নথিতে বলা হয়েছে, কিভাবে ইইউর অভ্যন্তরীণ কম্পিউটার নেটওয়ার্কে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালানো হয় এবং ইইউ কে একটি লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বলা হয়।
তবে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট মার্টিন শাল্টজ বলছেন, এমন গোয়েন্দা কর্মকাণ্ডের খবর যদি সত্যি হয় তাহলে এটি আমেরিকা ও ইইউর মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে এক বড় আঁচড় হিসেবে বিবেচিত হবে। তিনি বলেন, ইইউর পক্ষ থেকে তিনি এ বিষয়ে আমেরিকার কাছে দ্রুততম সময়ে ব্যাখ্যা দাবি করেন। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে এখনো কোন মন্তব্য করেনি। ওদিকে মি স্নোওডেন ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন।
৩০ বছর বয়স্ক তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এডওয়ার্ড স্নোডেন ইন্টারনেটে যুক্তরাষ্ট্রের একটি গোপন নজরদারী কার্যক্রমের তথ্য গণমাধ্যমের কাছে ফাঁস করে দেন।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে

0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়