জনবল সংকটে কানাইঘাট স্যাটেলম্যান্ট অফিস
দীর্ঘ ২৫বছরেও সম্পন্ন হয়নি জরীপ কার্যক্রম
দীর্ঘ ২৫বছরেও সম্পন্ন হয়নি জরীপ কার্যক্রম
এখলাছুর রহমান:
কানাইঘাট উপজেলায় ১৯৮৭ সালে জরীপ কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু জনবল সংকটের কারনে প্রায় ২৫বছরেও সম্পন্ন হয়নি জরীপ কার্যক্রম। এ ব্যপারে সহকারী স্যাটেলম্যান্ট অফিসার বিধান চক্রবর্তীর সাথে আলাপ করে জানা যায়, অত্র উপজেলায় মোট ২৫০টি মৌজার মধ্যে ২৪৯টি মৌজার মাঠ জরীপ ও তসদীকের কাজ ইতি মধ্যে শেষ করা হয়েছে। ১২২টি মৌজার সকল স্থরের কাজ সমাপ্ত করে মুদ্রনের জন্য ঢাকাস্থ স্যাটেলম্যান্ট প্রেসে প্রেরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২১টি মৌজার চুড়ান্ত প্রকাশনা সমাপ্ত শেষে মুদ্রিত রেকর্ড ও নক্শা পাওয়া গিয়েছে। এখনও ৮টি মৌজার ৩০বিধি মতে আপত্তি এবং ১২০টি মৌজার ৩১বিধি মতে আপীল শুনানী চলমান রয়েছে। এই বিশাল কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদে মোট ১৯জন কমকর্তা কর্মচারীর মধ্যে মাত্র ১১জন কর্মরত আছেন। শূন্য পদগুলোর মধ্যে রয়েছে উপসহকারী স্যাটেলম্যান্ট অফিসার ১, সার্ভেয়ার ১, বেঞ্চ সহকারী ২, চেইন ম্যান ১ ও এম.এল.এস.এস ২। বিধান চক্রবর্তী আরো বলেন, অব্যাহত এই জনবল সংকটের মধ্যেও সীমিত সংখ্যক স্টাফ নিয়ে আন্তরিকতা ও দ্রুততার সাথে জনসেবা প্রদানের পাশাপাশি জরীপ কার্যের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। আউট সোর্সিং এর মাধ্যমে অস্থায়ী ভিত্তিতে লোক নিয়োগ দেওয়া হলে সেবার মান বৃদ্ধিসহ চলমান জরীপের অসমাপ্ত কাজগুলো দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। এদিকে বিভিন্ন কাজে স্যাটেলম্যান্ট অফিসে সেবা নিতে আসা লোকজনের সাথে আলাপ করে জানা যায়, সমপ্রতি অত্র অফিসে কাজের অগ্রগতি ও সেবার মান অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। জনগনকে রসিদ প্রদানের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থরে প্রণীত খতিয়ানের অনুলিপি (পর্চা) নির্ধারীত সরকারী ফি গ্রহন পূর্বক সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন অনিয়ম এবং দালালদের উৎপাত বন্ধ করা হয়েছে। ফলে সরকারী কাজে এসেছে স্বচ্ছতা এবং বৃদ্ধি পাচ্ছে সরকারী রাজস্ব।
কানাইঘাট উপজেলায় ১৯৮৭ সালে জরীপ কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু জনবল সংকটের কারনে প্রায় ২৫বছরেও সম্পন্ন হয়নি জরীপ কার্যক্রম। এ ব্যপারে সহকারী স্যাটেলম্যান্ট অফিসার বিধান চক্রবর্তীর সাথে আলাপ করে জানা যায়, অত্র উপজেলায় মোট ২৫০টি মৌজার মধ্যে ২৪৯টি মৌজার মাঠ জরীপ ও তসদীকের কাজ ইতি মধ্যে শেষ করা হয়েছে। ১২২টি মৌজার সকল স্থরের কাজ সমাপ্ত করে মুদ্রনের জন্য ঢাকাস্থ স্যাটেলম্যান্ট প্রেসে প্রেরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২১টি মৌজার চুড়ান্ত প্রকাশনা সমাপ্ত শেষে মুদ্রিত রেকর্ড ও নক্শা পাওয়া গিয়েছে। এখনও ৮টি মৌজার ৩০বিধি মতে আপত্তি এবং ১২০টি মৌজার ৩১বিধি মতে আপীল শুনানী চলমান রয়েছে। এই বিশাল কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদে মোট ১৯জন কমকর্তা কর্মচারীর মধ্যে মাত্র ১১জন কর্মরত আছেন। শূন্য পদগুলোর মধ্যে রয়েছে উপসহকারী স্যাটেলম্যান্ট অফিসার ১, সার্ভেয়ার ১, বেঞ্চ সহকারী ২, চেইন ম্যান ১ ও এম.এল.এস.এস ২। বিধান চক্রবর্তী আরো বলেন, অব্যাহত এই জনবল সংকটের মধ্যেও সীমিত সংখ্যক স্টাফ নিয়ে আন্তরিকতা ও দ্রুততার সাথে জনসেবা প্রদানের পাশাপাশি জরীপ কার্যের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। আউট সোর্সিং এর মাধ্যমে অস্থায়ী ভিত্তিতে লোক নিয়োগ দেওয়া হলে সেবার মান বৃদ্ধিসহ চলমান জরীপের অসমাপ্ত কাজগুলো দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। এদিকে বিভিন্ন কাজে স্যাটেলম্যান্ট অফিসে সেবা নিতে আসা লোকজনের সাথে আলাপ করে জানা যায়, সমপ্রতি অত্র অফিসে কাজের অগ্রগতি ও সেবার মান অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। জনগনকে রসিদ প্রদানের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থরে প্রণীত খতিয়ানের অনুলিপি (পর্চা) নির্ধারীত সরকারী ফি গ্রহন পূর্বক সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন অনিয়ম এবং দালালদের উৎপাত বন্ধ করা হয়েছে। ফলে সরকারী কাজে এসেছে স্বচ্ছতা এবং বৃদ্ধি পাচ্ছে সরকারী রাজস্ব।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়