
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: শুল্ক আইনে কর ফাঁকির অভিযোগে আপন জুয়েলার্সের তিন মালিকের বিরুদ্ধে ৫ টি মামলা দায়ের করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।
আজ বৃহস্পতিবার ৮ জুন শুল্ক গোয়েন্দার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়।
এই তিন মালিক সহোদর। এরা হলেন গুলজার আহমেদ, দিলদার আহমেদ সেলিম ও আজাদ আহমেদ। এদের মধ্যে দিলদার আহমেদ সেলিমের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি দুই জনের বিরুদ্ধে একটি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত ৪ জুন শুল্ক বিভাগ আপন জুয়েলার্সের ডিএনসিসি মার্কেট, উত্তরা, মৌচাক, সীমান্ত স্কয়ার ও সুবাস্তু ইনম শাখা থেকে প্রায় ১৫ মণ সোনা ও ৪২৭ গ্রাম ডায়মন্ড জব্দ করে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেয়। জব্দ করা সোনার কর পরিশোধের কাগজপত্র দেখাতে পারেনি আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষ। কর ফাঁকির অভিযোগ সীমান্ত স্কয়ার শাখা, মৌচাক শাখা ও উত্তরা শাখা মালিক দিলদার আহমেদ সেলিমের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।
অপরদিকে, ডিএনসিসি মার্কেট শাখার মালিক আজাদ আহমেদ। সুবাস্তু ইনম শাখার মালিক গুলজার আহমেদ। এই দুই শাখা থেকে স্বর্ণ জব্দের ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে পৃথক একটি করে মামলা দায়ের হয়।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মাঈনুল খান বলেন, শুল্ক আইনে কর ফাঁকির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় অভিযোগ প্রমাণ হলে সর্বোচ্চ ১০ বার জরিমানা ও তার পণ্য সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করবে।
আপন জুয়েলার্সের স্বর্ণ ও ডায়মন্ড জব্দের ঘটনায় পরবর্তীতে অর্থ পাচার আইনে মামলা দায়ের করা হবে। এ ছাড়া পরে দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা দায়ের করবে।
আজ বৃহস্পতিবার ৮ জুন শুল্ক গোয়েন্দার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়।
এই তিন মালিক সহোদর। এরা হলেন গুলজার আহমেদ, দিলদার আহমেদ সেলিম ও আজাদ আহমেদ। এদের মধ্যে দিলদার আহমেদ সেলিমের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি দুই জনের বিরুদ্ধে একটি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত ৪ জুন শুল্ক বিভাগ আপন জুয়েলার্সের ডিএনসিসি মার্কেট, উত্তরা, মৌচাক, সীমান্ত স্কয়ার ও সুবাস্তু ইনম শাখা থেকে প্রায় ১৫ মণ সোনা ও ৪২৭ গ্রাম ডায়মন্ড জব্দ করে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেয়। জব্দ করা সোনার কর পরিশোধের কাগজপত্র দেখাতে পারেনি আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষ। কর ফাঁকির অভিযোগ সীমান্ত স্কয়ার শাখা, মৌচাক শাখা ও উত্তরা শাখা মালিক দিলদার আহমেদ সেলিমের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।
অপরদিকে, ডিএনসিসি মার্কেট শাখার মালিক আজাদ আহমেদ। সুবাস্তু ইনম শাখার মালিক গুলজার আহমেদ। এই দুই শাখা থেকে স্বর্ণ জব্দের ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে পৃথক একটি করে মামলা দায়ের হয়।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মাঈনুল খান বলেন, শুল্ক আইনে কর ফাঁকির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় অভিযোগ প্রমাণ হলে সর্বোচ্চ ১০ বার জরিমানা ও তার পণ্য সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করবে।
আপন জুয়েলার্সের স্বর্ণ ও ডায়মন্ড জব্দের ঘটনায় পরবর্তীতে অর্থ পাচার আইনে মামলা দায়ের করা হবে। এ ছাড়া পরে দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা দায়ের করবে।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়