কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫৩তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান উপলক্ষে জার্মানিতে তিনদিনের সরকারি সফর শেষে আজ দেশে ফিরেছেন।
প্রধানমন্ত্রী এবং তার সফরসঙ্গীদের বহনকারি ইতিহাদ এয়ারওয়েজ-এর ফ্লাইট (ইওয়াই-২৫৮) আজ রাত ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর আগে, দেশে ফেরার পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবীতে সাড়ে ৬ ঘন্টা যাত্রাবিরতি করেন।
জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেলের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন দিনব্যাপী ৫৩তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান করেন। বাংলাদেশের প্রথম কোন সরকার প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবারের মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান করেন। সফরকালে জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেলের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ‘সাইডলাইনে’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ক্লাইমেট সিকিউরিটি : গুড কপ, ব্যাড কপস’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসি বাংলাদেশিদের দেওয়া এক নাগরিক সংবর্ধনায় যোগদান করেন।
বিশ্ব নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ‘বেস্ট থিঙ্ক ট্যাঙ্ক কনফারেন্স’ হিসেবে বিবেচিত মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানসহ প্রায় ৪৫০জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সালে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন শুরু হয়। নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনার জন্য পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে এটি অন্যতম বৈশ্বিক মঞ্চ।
প্রধানমন্ত্রী এবং তার সফরসঙ্গীদের বহনকারি ইতিহাদ এয়ারওয়েজ-এর ফ্লাইট (ইওয়াই-২৫৮) আজ রাত ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর আগে, দেশে ফেরার পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবীতে সাড়ে ৬ ঘন্টা যাত্রাবিরতি করেন।
জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেলের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন দিনব্যাপী ৫৩তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান করেন। বাংলাদেশের প্রথম কোন সরকার প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবারের মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান করেন। সফরকালে জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেলের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ‘সাইডলাইনে’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ক্লাইমেট সিকিউরিটি : গুড কপ, ব্যাড কপস’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসি বাংলাদেশিদের দেওয়া এক নাগরিক সংবর্ধনায় যোগদান করেন।
বিশ্ব নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ‘বেস্ট থিঙ্ক ট্যাঙ্ক কনফারেন্স’ হিসেবে বিবেচিত মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানসহ প্রায় ৪৫০জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সালে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন শুরু হয়। নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনার জন্য পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে এটি অন্যতম বৈশ্বিক মঞ্চ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়