![মিয়ানমারের নাগরিকদের ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-01-12/full_20765524_1484159036.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশে অবস্থানরত মিয়ানমারের নাগরিকদের সেদেশে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য
মিয়ানমারের প্রতি আবারও আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার
সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মিয়ানমারের সফররত
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী উ কিয়াও টিন সাক্ষাৎ করতে এলে প্রধানমন্ত্রী একথা
বলেন।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দু’দেশ আলোচনার মাধ্যমে শরণার্থী সমস্যার একটি স্থায়ী সমাধানে উপনীত হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন।
প্রেস সচিব জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিষয়ে তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির পুনরোল্লেখ করে বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রতিবেশি কোন দেশের বিরুদ্ধে কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য কোন সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে তার ভূখন্ড ব্যবহারের সুযোগ দেবে না।’
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সবসময় তার প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ককে আরো জোরদার করতে সম্ভাব্য সবকিছুই করা হবে। তার সরকারের শাসনামলে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের এই উন্নয়ন অভিজ্ঞতা থেকে মিয়ানমার শিক্ষা নিতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠককালে মিয়ানমারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে অং সান সুচির একটি চিঠি হস্তান্তর করেন এবং বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো গভীর এবং সহযোগিতাপূর্ণ করতে ইচ্ছুক মিয়ানমার। দু’দেশের মধ্যে একটি সীমান্ত লিয়াজোঁ অফিস খোলার বিষয়েও এসময় মিয়ানমারের প্রতিমন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন।
উ কিয়াও টিন দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে তথ্যবিনিময়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব সুরাইয়া বেগম, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক এবং ঢাকায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত উ মিয়ো মিন্ট উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দু’দেশ আলোচনার মাধ্যমে শরণার্থী সমস্যার একটি স্থায়ী সমাধানে উপনীত হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন।
প্রেস সচিব জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিষয়ে তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির পুনরোল্লেখ করে বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রতিবেশি কোন দেশের বিরুদ্ধে কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য কোন সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে তার ভূখন্ড ব্যবহারের সুযোগ দেবে না।’
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সবসময় তার প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ককে আরো জোরদার করতে সম্ভাব্য সবকিছুই করা হবে। তার সরকারের শাসনামলে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের এই উন্নয়ন অভিজ্ঞতা থেকে মিয়ানমার শিক্ষা নিতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠককালে মিয়ানমারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে অং সান সুচির একটি চিঠি হস্তান্তর করেন এবং বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো গভীর এবং সহযোগিতাপূর্ণ করতে ইচ্ছুক মিয়ানমার। দু’দেশের মধ্যে একটি সীমান্ত লিয়াজোঁ অফিস খোলার বিষয়েও এসময় মিয়ানমারের প্রতিমন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন।
উ কিয়াও টিন দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে তথ্যবিনিময়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব সুরাইয়া বেগম, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক এবং ঢাকায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত উ মিয়ো মিন্ট উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: বিডিলাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়