
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ
চিন সাগরের গা ঘেঁষে চলছে তিন দেশের নৌবাহিনীর মহড়া। চীন এ অঞ্চলে সামরিক
শক্তি বাড়িয়ে প্রভাব বিস্তার করছে- এ উদ্বেগ থেকেই পাল্টা শক্তি প্রদর্শন
করতে যুক্তরাষ্ট্র ভারত এবং জাপানের সঙ্গে মিলে মহড়াটি শুরু করেছে।
তবে চীনও বসে নেই। পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও জাপানের যৌথ নৌ-মহড়াকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে ছায়ার মতো পেছনে লেগে থেকে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জন সি স্টেনিসের ওপর নজরদারি চালাচ্ছে চীনা গোয়েন্দা জাহাজ। যুদ্ধজাহাজটির এক কমান্ডার চীনের এ নজরদারিরর কথা জানিয়েছেন।
দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনা- সমালোচনার ঝড়ের মধ্যে বার্ষিক এই নৌ-মহড়া আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্র। দক্ষিণ চিন সাগরের গা ঘেঁষে মহড়া আয়োজন করাটা বিশেষ অর্থ বহন করছে বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। জাপান জানিয়েছে, চীনের নৌবাহিনীর একটি আলাদা নজরদারি জাহাজ তাদের দক্ষিণাঞ্চলীয় কিয়ুসু দ্বীপের দক্ষিণে প্রবেশ করেছে।
এই নজরদারির রণতরীটি একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে ইউএসএস স্টেনিসের পেছনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন রণতরীর ক্যাপ্টেন গ্রেগরি সি হাফম্যান।
এবারের মালাবার মহড়া দক্ষিণ চীন সাগরের কাছে হওয়ায় বেইজিংয়ের ধারণা, এ মহড়ায় ওই অঞ্চলের দেশগুলোকেক এ বার্তা দেওয়ারই চেষ্টা চলছে যে, দক্ষিণ চীন সাগরের অধিকার নিয়ে বিবাদে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এবং জাপান চীনের বিরুদ্ধে একজোট।
ফলে বেইজিং এখন দেখাতে চাইছে, দেশ তিনটি একজোট হলেও চীন এর তোয়াক্কা করে না। চীন ওই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের টহল দেওয়াকে উস্কানি হিসাবে দেখে এবং এর বিরুদ্ধে ক্ষোভও প্রকাশ করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, নৌ চালনায় স্বাধীনতার সুরক্ষায়ই এ টহল।
এবারের মালাবার মহড়ায় অংশ নিয়েছে মার্কিন এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার স্টেনিস, জাপানি হেলিকপ্টার ক্যারিয়ার, ভারতীয় গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট এবং করভেট।
মার্কিন রণতরীর ক্যাপ্টেন গ্রেগরি বলেছেন, “চীনা জাহাজটি প্রায় ৭ থেকে ১০ মাইল দূর দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।” প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা একে চীনের ঔদ্ধত্য হিসাবেই দেখছেন।
যদিও চীন বলছে, তারা আইন মেনেই সবকিছু করছে। কোনওরকম জটিলতা এড়াতে মহড়ার মাঝখানে না ঢুকে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখেই টহলদারি চালাচ্ছে চীন। এছাড়াও মহড়ায় অংশ নেওয়া বৃহত্তম মার্কিন যুদ্ধজাহাজটির পিছু নিয়ে চীন বোঝাতে চাইছে তারাও চ্যালেঞ্জ ছুড়তে প্রস্তুত।
তবে চীনও বসে নেই। পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও জাপানের যৌথ নৌ-মহড়াকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে ছায়ার মতো পেছনে লেগে থেকে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জন সি স্টেনিসের ওপর নজরদারি চালাচ্ছে চীনা গোয়েন্দা জাহাজ। যুদ্ধজাহাজটির এক কমান্ডার চীনের এ নজরদারিরর কথা জানিয়েছেন।
দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনা- সমালোচনার ঝড়ের মধ্যে বার্ষিক এই নৌ-মহড়া আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্র। দক্ষিণ চিন সাগরের গা ঘেঁষে মহড়া আয়োজন করাটা বিশেষ অর্থ বহন করছে বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। জাপান জানিয়েছে, চীনের নৌবাহিনীর একটি আলাদা নজরদারি জাহাজ তাদের দক্ষিণাঞ্চলীয় কিয়ুসু দ্বীপের দক্ষিণে প্রবেশ করেছে।
এই নজরদারির রণতরীটি একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে ইউএসএস স্টেনিসের পেছনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন রণতরীর ক্যাপ্টেন গ্রেগরি সি হাফম্যান।
এবারের মালাবার মহড়া দক্ষিণ চীন সাগরের কাছে হওয়ায় বেইজিংয়ের ধারণা, এ মহড়ায় ওই অঞ্চলের দেশগুলোকেক এ বার্তা দেওয়ারই চেষ্টা চলছে যে, দক্ষিণ চীন সাগরের অধিকার নিয়ে বিবাদে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এবং জাপান চীনের বিরুদ্ধে একজোট।
ফলে বেইজিং এখন দেখাতে চাইছে, দেশ তিনটি একজোট হলেও চীন এর তোয়াক্কা করে না। চীন ওই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের টহল দেওয়াকে উস্কানি হিসাবে দেখে এবং এর বিরুদ্ধে ক্ষোভও প্রকাশ করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, নৌ চালনায় স্বাধীনতার সুরক্ষায়ই এ টহল।
এবারের মালাবার মহড়ায় অংশ নিয়েছে মার্কিন এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার স্টেনিস, জাপানি হেলিকপ্টার ক্যারিয়ার, ভারতীয় গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট এবং করভেট।
মার্কিন রণতরীর ক্যাপ্টেন গ্রেগরি বলেছেন, “চীনা জাহাজটি প্রায় ৭ থেকে ১০ মাইল দূর দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।” প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা একে চীনের ঔদ্ধত্য হিসাবেই দেখছেন।
যদিও চীন বলছে, তারা আইন মেনেই সবকিছু করছে। কোনওরকম জটিলতা এড়াতে মহড়ার মাঝখানে না ঢুকে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখেই টহলদারি চালাচ্ছে চীন। এছাড়াও মহড়ায় অংশ নেওয়া বৃহত্তম মার্কিন যুদ্ধজাহাজটির পিছু নিয়ে চীন বোঝাতে চাইছে তারাও চ্যালেঞ্জ ছুড়তে প্রস্তুত।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়