ঢাকা : নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে অগ্রিম দেড়শ কোটি টাকা চেয়েছে পুলিশ প্রশাসন। গত বুধবার এ ব্যাপারে পুলিশ হেডকোয়ার্টার থেকে ইসি সচিবালয়ে চিঠি পাঠানো হয়। তবে আজ শনিবার পর্যন্ত এ ব্যাপারে ইসি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। আসন্ন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ প্রশাসন ইসির কাছে এ টাকা চেয়েছে।
এদিকে পুলিশের অগ্রিম টাকা চাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ইসি সচিবালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, সর্ব নির্বাচনেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালনের জন্য বরাদ্দের টাকা আগাম চেয়ে থাকে। এবারও চেয়েছে। আর প্রতিবারের মতো তাদের টাকা দেয়ার ব্যাপারে কমিশন বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
ইসি সূত্র জানায়, দেশব্যাপী সংঘাতে হামলার ঘটনায় পুলিশ বাহিনীর একটি বড় অংশ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ অবস্থায় তাদের উৎসাহিত করতে প্রেরণা পুরস্কার হিসেবে ৪ কোটি ৫৫ কোটি টাকা দেয়ার প্রস্তাব করেছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। ইতিমধ্যে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে অগ্রিম টাকা চেয়ে ইসি সচিবালয়ে যে চিঠি পাঠানো হয়েছে তাতে নির্বাচনী কাজের জন্য ১৪৭ কোটি ৭২ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৩ টাকা আগাম চাওয়া হয়। এর মধ্যে গোয়েন্দা তৎপরতায় ১০ কোটি টাকা আর অন্যান্য খাতে ৩১ কোটি ১২ লাখ ১৪ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানানো হয়। বাকি টাকা যাতায়াত, যানবাহনের জ্বালানি, মেরামত ছাড়াও অন্যান্য খাতে খরচ করবে পুলিশ। আগামী ১৩ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ হওয়ার পরই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে বসবে ইসি। আর সে বৈঠকেই গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে কোন এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কত সদস্য প্রয়োজন তা ঠিক হবে। এরপর তাদের মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হবে। এসব প্রক্রিয়া শেষ করার আগেই এবার আগাম টাকা চেয়েছে পুলিশ।
সূত্র আরো জানায়, গত ২৫ নভেম্বর ঘোষিত আসন্ন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী ভোট গ্রহণের দিন হচ্ছে আগামী ৫ জানুয়ারি। কিন্তু বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮দলীয় জোট নির্বাচন বর্জনসহ প্রতিরোদের ঘোষণা দিয়েছে। এ অবস্থায় নির্বাচনে নাশকতা প্রতিরোধে গোয়েন্দা তৎপরতা, প্রতিদিনের কার্যক্রমের খরচ বাবদ নির্বাচন কমিশনের কাছে দেড়শ কোটি টাকা চেয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে ইসি সচিবালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে নির্বাচনে নাশকতা প্রতিরোধে গোয়েন্দা তৎপরতা, প্রতিদিনের কার্যক্রমের খরচ বাবদ ১৪৭ কোটি ৭২ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৩ টাকা প্রয়োজন। তবে এ টাকার পরিমাণ গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে বেশি। এর কারণ হিসেবে পুলিশ প্রশাসন থেকে বলা হয়, ২০০৮ সালের নির্বাচনের তুলনায় এবার ভোট কেন্দ্র ও জনবল বেড়েছে। যাতায়াত খরচ আড়াই গুণ আর পিওএল ও আনুষঙ্গিক খরচ দ্বিগুণ বেড়েছে।
উল্লেখ্য, ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব মিলিয়ে প্রায় ১৬৬ কোটি টাকা খরচ হয়েছিল। আর এবার শুধুমাত্র পুলিশ বাহিনীই চেয়েছে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা। এর বাইরে সশস্ত্র বাহিনীর জন্যও বড় বাজেট রাখতে হবে। এজন্য সব মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনে ৫শ কোটি টাকা নির্ধারিত আছে। তবে এ বাজেটের ওপর আপত্তি জানিয়ে খরচ কমানোর পরামর্শ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।---ডিনিউজ
এদিকে পুলিশের অগ্রিম টাকা চাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ইসি সচিবালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, সর্ব নির্বাচনেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালনের জন্য বরাদ্দের টাকা আগাম চেয়ে থাকে। এবারও চেয়েছে। আর প্রতিবারের মতো তাদের টাকা দেয়ার ব্যাপারে কমিশন বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
ইসি সূত্র জানায়, দেশব্যাপী সংঘাতে হামলার ঘটনায় পুলিশ বাহিনীর একটি বড় অংশ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ অবস্থায় তাদের উৎসাহিত করতে প্রেরণা পুরস্কার হিসেবে ৪ কোটি ৫৫ কোটি টাকা দেয়ার প্রস্তাব করেছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। ইতিমধ্যে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে অগ্রিম টাকা চেয়ে ইসি সচিবালয়ে যে চিঠি পাঠানো হয়েছে তাতে নির্বাচনী কাজের জন্য ১৪৭ কোটি ৭২ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৩ টাকা আগাম চাওয়া হয়। এর মধ্যে গোয়েন্দা তৎপরতায় ১০ কোটি টাকা আর অন্যান্য খাতে ৩১ কোটি ১২ লাখ ১৪ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানানো হয়। বাকি টাকা যাতায়াত, যানবাহনের জ্বালানি, মেরামত ছাড়াও অন্যান্য খাতে খরচ করবে পুলিশ। আগামী ১৩ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ হওয়ার পরই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে বসবে ইসি। আর সে বৈঠকেই গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে কোন এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কত সদস্য প্রয়োজন তা ঠিক হবে। এরপর তাদের মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হবে। এসব প্রক্রিয়া শেষ করার আগেই এবার আগাম টাকা চেয়েছে পুলিশ।
সূত্র আরো জানায়, গত ২৫ নভেম্বর ঘোষিত আসন্ন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী ভোট গ্রহণের দিন হচ্ছে আগামী ৫ জানুয়ারি। কিন্তু বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮দলীয় জোট নির্বাচন বর্জনসহ প্রতিরোদের ঘোষণা দিয়েছে। এ অবস্থায় নির্বাচনে নাশকতা প্রতিরোধে গোয়েন্দা তৎপরতা, প্রতিদিনের কার্যক্রমের খরচ বাবদ নির্বাচন কমিশনের কাছে দেড়শ কোটি টাকা চেয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে ইসি সচিবালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে নির্বাচনে নাশকতা প্রতিরোধে গোয়েন্দা তৎপরতা, প্রতিদিনের কার্যক্রমের খরচ বাবদ ১৪৭ কোটি ৭২ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৩ টাকা প্রয়োজন। তবে এ টাকার পরিমাণ গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে বেশি। এর কারণ হিসেবে পুলিশ প্রশাসন থেকে বলা হয়, ২০০৮ সালের নির্বাচনের তুলনায় এবার ভোট কেন্দ্র ও জনবল বেড়েছে। যাতায়াত খরচ আড়াই গুণ আর পিওএল ও আনুষঙ্গিক খরচ দ্বিগুণ বেড়েছে।
উল্লেখ্য, ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব মিলিয়ে প্রায় ১৬৬ কোটি টাকা খরচ হয়েছিল। আর এবার শুধুমাত্র পুলিশ বাহিনীই চেয়েছে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা। এর বাইরে সশস্ত্র বাহিনীর জন্যও বড় বাজেট রাখতে হবে। এজন্য সব মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনে ৫শ কোটি টাকা নির্ধারিত আছে। তবে এ বাজেটের ওপর আপত্তি জানিয়ে খরচ কমানোর পরামর্শ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়