ঢাকা : পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দায়ের হত্যা মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিজিবির মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ।
রায়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, "স্বজনরা ন্যায় বিচার পেয়েছেন। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।"
মঙ্গলবার দুপুরে লালবাগে অবস্থিত আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতে এই হত্যা মামলার রায় দেন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ড. মো. আখতারুজ্জামান।
রায়ে ৮৪৬ আসামির মধ্যে ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২৭১ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। অন্যদের ২ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে রায়ের পর আসামিপক্ষের আইনজীবী শামিম সরদার সাংবাদিকদের বলেন, “রায়ে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমরা এর বিরুদ্ধে আপিল করব।”
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর [বর্তমানে বিজিবি] সদর দফতরে বিদ্রোহের ওই ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।
রক্তাক্ত ওই বিদ্রোহের পর সীমান্তরক্ষী বাহিনী পুনর্গঠন করা হয়। বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর)-এর নাম বদলে রাখা হয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বিদ্রোহের ঘটনায় বিডিআরের নিজস্ব আইনে ৫৭টি মামলায় সারাদেশে ৫ হাজার ৯২৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। খালাস পেয়েছেন ১১৫ জন।
বিডিআর আইনে বিদ্রোহের সর্বোচ্চ সাজা ছিল সাত বছর কারাদণ্ড। বর্তমানে বিদ্রোহের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড।
পিলখানা হত্যা মামলায় মোট আসামি ছিল ৮৫০ জন। বিচার চলাকালে তাদের চারজন মারা গেছে।----ডিনিউজ
রায়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, "স্বজনরা ন্যায় বিচার পেয়েছেন। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।"
মঙ্গলবার দুপুরে লালবাগে অবস্থিত আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতে এই হত্যা মামলার রায় দেন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ড. মো. আখতারুজ্জামান।
রায়ে ৮৪৬ আসামির মধ্যে ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২৭১ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। অন্যদের ২ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে রায়ের পর আসামিপক্ষের আইনজীবী শামিম সরদার সাংবাদিকদের বলেন, “রায়ে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমরা এর বিরুদ্ধে আপিল করব।”
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর [বর্তমানে বিজিবি] সদর দফতরে বিদ্রোহের ওই ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।
রক্তাক্ত ওই বিদ্রোহের পর সীমান্তরক্ষী বাহিনী পুনর্গঠন করা হয়। বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর)-এর নাম বদলে রাখা হয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বিদ্রোহের ঘটনায় বিডিআরের নিজস্ব আইনে ৫৭টি মামলায় সারাদেশে ৫ হাজার ৯২৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। খালাস পেয়েছেন ১১৫ জন।
বিডিআর আইনে বিদ্রোহের সর্বোচ্চ সাজা ছিল সাত বছর কারাদণ্ড। বর্তমানে বিদ্রোহের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড।
পিলখানা হত্যা মামলায় মোট আসামি ছিল ৮৫০ জন। বিচার চলাকালে তাদের চারজন মারা গেছে।----ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়