ঢাকা : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ তার দেশের উপজাতি অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ড্রোন হামলা বন্ধ করার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
চারদিনের আমেরিকা সফরে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে সাক্ষাত করে তিনি এ আহ্বান জানান। বুধবার হোয়াইট হাউজে ওবামার সঙ্গে সাক্ষাতের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে শরীফ বলেন, ঘাতক ড্রোনের হামলা কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি বলেন, “আমাদের বৈঠকে আমি ড্রোন হামলার বিষয়টি তুলে ধরে বলেছি, এটি বন্ধ হওয়া জরুরি।”
এর একদিন আগে নওয়াজ শরীফ আমেরিকা প্রবাসি পাকিস্তানি নাগরিকদের উদ্দেশে বলেছিলেন, ড্রোন হামলায় পাকিস্তানি জনগণ ‘বিরক্ত ও উত্তেজিত’ হয়ে পড়েছে এবং তার সরকার এটি বন্ধ করতে বদ্ধ পরিকর। পাক প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ড্রোন হামলা শুধু পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বকেই লঙ্ঘন করছে না সেইসঙ্গে দেশের সন্ত্রাসবাদ বিরোধী যুদ্ধেরও ক্ষতি করছে।” পাক প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই গুপ্ত হত্যাকারী ড্রোন পাকিস্তান ও আমেরিকার সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘প্রধান ক্ষত’ হয়ে রয়েছে।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে ড্রোন হামলা পরিচালনাকারী মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ দাবি করে, তারা তলোবন ও আল-কায়েদা’সহ সন্ত্রাসীদের টার্গেট করে ড্রোন হামলা চালায়। কিন্তু পাকিস্তান বলছে, পাইলটবিহীন এসব বিমান দিয়ে চালানো হামলায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারী ও শিশুসহ বেসামরিক ব্যক্তিরা বেঘোরে প্রাণ হারায়। লন্ডনভিত্তিক ‘ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম’-এর হিসাব অনুযায়ী, ২০০৪ সাল থেকে পাকিস্তানে মার্কিন ড্রোন হামলায় ৩,৬১৩ ব্যক্তি নিহত হয়েছে।
সফররত পাক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাকিস্তানের সঙ্গে তার দেশের উত্তেজনা ও ‘ভুল বোঝাবুঝি’ রয়েছে। তিনি বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তার দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান দেখানোর শর্তে নিরাপত্তা ইস্যুতে ওয়াশিংটনকে সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছেন।
চারদিনের আমেরিকা সফরে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে সাক্ষাত করে তিনি এ আহ্বান জানান। বুধবার হোয়াইট হাউজে ওবামার সঙ্গে সাক্ষাতের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে শরীফ বলেন, ঘাতক ড্রোনের হামলা কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি বলেন, “আমাদের বৈঠকে আমি ড্রোন হামলার বিষয়টি তুলে ধরে বলেছি, এটি বন্ধ হওয়া জরুরি।”
এর একদিন আগে নওয়াজ শরীফ আমেরিকা প্রবাসি পাকিস্তানি নাগরিকদের উদ্দেশে বলেছিলেন, ড্রোন হামলায় পাকিস্তানি জনগণ ‘বিরক্ত ও উত্তেজিত’ হয়ে পড়েছে এবং তার সরকার এটি বন্ধ করতে বদ্ধ পরিকর। পাক প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ড্রোন হামলা শুধু পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বকেই লঙ্ঘন করছে না সেইসঙ্গে দেশের সন্ত্রাসবাদ বিরোধী যুদ্ধেরও ক্ষতি করছে।” পাক প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই গুপ্ত হত্যাকারী ড্রোন পাকিস্তান ও আমেরিকার সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘প্রধান ক্ষত’ হয়ে রয়েছে।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে ড্রোন হামলা পরিচালনাকারী মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ দাবি করে, তারা তলোবন ও আল-কায়েদা’সহ সন্ত্রাসীদের টার্গেট করে ড্রোন হামলা চালায়। কিন্তু পাকিস্তান বলছে, পাইলটবিহীন এসব বিমান দিয়ে চালানো হামলায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারী ও শিশুসহ বেসামরিক ব্যক্তিরা বেঘোরে প্রাণ হারায়। লন্ডনভিত্তিক ‘ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম’-এর হিসাব অনুযায়ী, ২০০৪ সাল থেকে পাকিস্তানে মার্কিন ড্রোন হামলায় ৩,৬১৩ ব্যক্তি নিহত হয়েছে।
সফররত পাক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাকিস্তানের সঙ্গে তার দেশের উত্তেজনা ও ‘ভুল বোঝাবুঝি’ রয়েছে। তিনি বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তার দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান দেখানোর শর্তে নিরাপত্তা ইস্যুতে ওয়াশিংটনকে সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছেন।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়