ঢাকা : বাংলাদেশি পোশাক কারখানাগুলোর জন্য পাঁচ বছর মেয়াদি নিরাপত্তা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে উত্তর আমেরিকার ২০ ক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
এর আওতায় প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রতিটি পোশাক কারখানা পরিদর্শন করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, বুধবার ওয়াশিংটনে এই পরিকল্পনার ঘোষণা আসে অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কাস সেইফটি নামের একটি ফোরাম। বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানিকারক ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সমন্বিত তদারকি পরিকল্পনা আসার একদিন পর উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা এলো।
এই পরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রমে তহবিল যোগান দেবে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। কোনো প্রতিষ্ঠানের তহবিল-চাঁদার পরিমাণ নির্ধারণ হবে বাংলাদেশ থেকে ওই প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ গার্মেন্ট পণ্য কিনছে তার ওপর।
এখন পর্যন্ত চার কোটি ২০ লাখ ডলার তহবিল যোগাড় হয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এর আওতায় একটি প্রতিষ্ঠানকে এক বছরে সর্বোচ্চ ১০ লাখ ডলার তহবিল যোগান দিতে হতে পারে।
এই তহবিলের ১০ শতাংশ বরাদ্দ থাকবে কারখানার উন্নয়নের কারণে সাময়িকভাবে কাজ হারানো শ্রমিক কিংবা নিরাপত্তাজনতি কারণে বন্ধ হওয়া কোনো কারখনারা শ্রমিকদের সহায়তার জন্য।
কর্মপরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। কোন্ প্রতিষ্ঠানকে এ দায়িত্ব দেয়া হবে তার ঘোষণা আসবে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে।
এই জোটে বর্তমানে ১৭টি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো হলো- ক্যানাডিয়ান টায়ার কর্প লিমিটেড, কার্টার্স ইনক, দ্য চিলড্রেন্স প্লেস রিটেইল স্টোরস ইনক, গ্যাপ, হাডসন্স বে কো, আই এফ ডি গ্রুপ, জে সি পেনি কো ইনক, জোন্স গ্রুপ ইনক, কোলস কর্প, এল এল বিন ইনক, ম্যাকিস ইনক, নর্ডস্টর্ম ইনক, পাবলিক ক্লদিং কো, সিয়ার্স হোল্ডিংস কর্প, টার্গেট কর্প, ভি এফ কর্প ও ওয়াল-মার্ট।
গত এপ্রিলে রানা প্লাজা ধসে ১১শর বেশি পোশাককর্মীর প্রাণহানির পর বাংলাদেশের পোশাক খাত নিরাপত্তা নিয়ে বিশ্বজুড়ে চলমান নানা উদ্যোগ চলছে। এরই সর্বশেষ সংযোজন উত্তর আমেরিকার ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর পাঁচ বছর মেয়াদি এ পরিকল্পনা।--ডিনিউজ
এর আওতায় প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রতিটি পোশাক কারখানা পরিদর্শন করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, বুধবার ওয়াশিংটনে এই পরিকল্পনার ঘোষণা আসে অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কাস সেইফটি নামের একটি ফোরাম। বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানিকারক ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সমন্বিত তদারকি পরিকল্পনা আসার একদিন পর উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা এলো।
এই পরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রমে তহবিল যোগান দেবে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। কোনো প্রতিষ্ঠানের তহবিল-চাঁদার পরিমাণ নির্ধারণ হবে বাংলাদেশ থেকে ওই প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ গার্মেন্ট পণ্য কিনছে তার ওপর।
এখন পর্যন্ত চার কোটি ২০ লাখ ডলার তহবিল যোগাড় হয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এর আওতায় একটি প্রতিষ্ঠানকে এক বছরে সর্বোচ্চ ১০ লাখ ডলার তহবিল যোগান দিতে হতে পারে।
এই তহবিলের ১০ শতাংশ বরাদ্দ থাকবে কারখানার উন্নয়নের কারণে সাময়িকভাবে কাজ হারানো শ্রমিক কিংবা নিরাপত্তাজনতি কারণে বন্ধ হওয়া কোনো কারখনারা শ্রমিকদের সহায়তার জন্য।
কর্মপরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। কোন্ প্রতিষ্ঠানকে এ দায়িত্ব দেয়া হবে তার ঘোষণা আসবে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে।
এই জোটে বর্তমানে ১৭টি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো হলো- ক্যানাডিয়ান টায়ার কর্প লিমিটেড, কার্টার্স ইনক, দ্য চিলড্রেন্স প্লেস রিটেইল স্টোরস ইনক, গ্যাপ, হাডসন্স বে কো, আই এফ ডি গ্রুপ, জে সি পেনি কো ইনক, জোন্স গ্রুপ ইনক, কোলস কর্প, এল এল বিন ইনক, ম্যাকিস ইনক, নর্ডস্টর্ম ইনক, পাবলিক ক্লদিং কো, সিয়ার্স হোল্ডিংস কর্প, টার্গেট কর্প, ভি এফ কর্প ও ওয়াল-মার্ট।
গত এপ্রিলে রানা প্লাজা ধসে ১১শর বেশি পোশাককর্মীর প্রাণহানির পর বাংলাদেশের পোশাক খাত নিরাপত্তা নিয়ে বিশ্বজুড়ে চলমান নানা উদ্যোগ চলছে। এরই সর্বশেষ সংযোজন উত্তর আমেরিকার ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর পাঁচ বছর মেয়াদি এ পরিকল্পনা।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়