ঢাকা : মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার সরকারের অপকর্মের গোপন তথ্য ফাঁসকারী সাবেক সিআইএ কর্মকর্তা এডওয়ার্ড স্নোডেনকে রাজনৈতিক আশ্রয় না দেয়ার জন্য ইকুয়েডরের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়াকে টেলিফোন কর এ অনুরোধ জানিয়েছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবারে এ আলোচনা হয়েছে বলে দু’দেশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট কোরেয়া বলেছেন, টেলিফোন সংলাপে স্নোডেনের রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন নাকচ করে দেয়ার জন্য বাইডেন আহ্বান জানান। অবশ্য ওয়াশিংটন এ বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ দেয়নি।
এর আগে প্রেসিডেন্ট কোরেয়া জানিয়েছিলেন, স্নোডন যদি তার দেশে উপস্থিত হয়ে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আহ্বান জানান তাহলেই কেবল তা বিবেচনা করা হবে।
রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়ার আগে এ বিষয়ে আমেরিকার মতামত চাওয়া হবে বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্প্রতি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (এনএসএ)’র টেলিফোন ও ইন্টারনেটে ব্যাপক আড়িপাতার ঘটনা ফাঁস করে দিয়েছেন ৩০ বছর বয়সী স্নোডেন। গতমাসে এ সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করে দেয়ার পর তিনি হংকং চলে যান এবং সেখানে আত্মগোপন করেন।
এরপর তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জরি করে আমেরিকা। দেশ থেকে তিনি বেরিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার তথ্য ফাঁস করার খবর মার্কিন প্রশাসন জানতে পারেনি।
তার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি এবং সরকারি সম্পত্তি তছরুপের কয়েকটি অভিযোগ এনে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আমেরিকা।(ডিনিউজ)
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়াকে টেলিফোন কর এ অনুরোধ জানিয়েছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবারে এ আলোচনা হয়েছে বলে দু’দেশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট কোরেয়া বলেছেন, টেলিফোন সংলাপে স্নোডেনের রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন নাকচ করে দেয়ার জন্য বাইডেন আহ্বান জানান। অবশ্য ওয়াশিংটন এ বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ দেয়নি।
এর আগে প্রেসিডেন্ট কোরেয়া জানিয়েছিলেন, স্নোডন যদি তার দেশে উপস্থিত হয়ে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আহ্বান জানান তাহলেই কেবল তা বিবেচনা করা হবে।
রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়ার আগে এ বিষয়ে আমেরিকার মতামত চাওয়া হবে বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্প্রতি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (এনএসএ)’র টেলিফোন ও ইন্টারনেটে ব্যাপক আড়িপাতার ঘটনা ফাঁস করে দিয়েছেন ৩০ বছর বয়সী স্নোডেন। গতমাসে এ সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করে দেয়ার পর তিনি হংকং চলে যান এবং সেখানে আত্মগোপন করেন।
এরপর তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জরি করে আমেরিকা। দেশ থেকে তিনি বেরিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার তথ্য ফাঁস করার খবর মার্কিন প্রশাসন জানতে পারেনি।
তার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি এবং সরকারি সম্পত্তি তছরুপের কয়েকটি অভিযোগ এনে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আমেরিকা।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে

0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়