আগামী ২০১২-১৩ অর্থবছরের জন্য ১ লাখ ৯১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বাজেট ঘোষনা করা হয়েছে আজ। আজ জাতীয় সংসদে বিকেলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল নুহিত এই বাজেট ঘোষনা করে।বিকেল ৩টা ২৩ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত অধিবেশনকক্ষে প্রবেশ করেন। এর পূর্বে দুপুর একটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট ও ২০১১-১২ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা। ঘাটতি বাজেট ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। অনুন্নয়ন ব্যয় ১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা। বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ১৮ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা।অভ্যন্তরীণ খাত থেকে আসবে ৩৩ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৩ হাজার কোটি টাকার ব্যয় মেটানো হবে ব্যাংকঋণ থেকে। বাকি ১০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা আসবে ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে।অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, আমি ২ লাখ কোটি টাকার বাজেট করার চিন্তা করেছিলাম। কিন্তু পারিপার্শ্বিক কারণে তা করা সম্ভব হয়নি।সরকার বলছে, অভ্যন্তরীণ ঋণ এবং বৈদেশিক সাহায্য থেকে এই ঘাটতি সমন্বয় করা হবে। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় প্রবৃদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলেছেন। অর্থমন্ত্রী মনে করছেন, আগামী অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ২ শতাংশে নেওয়া সম্ভব।বিনিয়োগ হ্রাস, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় দুবর্লতা, মূল্যস্ফীতি, বাণিজ্য ঘাটতি ও বাজেট ঘাটতির ঝুঁকি সামনে রেখে নানা বাড়তি ব্যয়ের চাহিদা মেটাতে বড় আকারের বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারি ব্যয়ের সাশ্রয়, ব্যয়ের গুণগত মান এবং সার্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কি ধরনের উদ্যোগ প্রয়োজন তা তার সুস্পষ্ট কথা নেই। তবে তিনি তার বক্তব্যে বেশি কিছু সংস্কারের কথা বলেছেন।অর্থমন্ত্রী জেলাওয়ারি বাজেটের কথা তুলে ধরে বলেন, বাজেট শ্রেণীবিন্যাস কাঠামো করার একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি বর্তমানে পরীক্ষা নিরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে। আশা করছি, আগামী অর্থ বছরের মধ্যে এই কাঠামো আমরা চূড়ান্ত করতে পারবো। আর সেটি চূড়ান্ত করতে পারলে জেলা বাজেট করার ক্ষেত্রে কারিগরি বাধা দূর হবে।মন্ত্রী বলেন, গত দিনগুলোতে জনগণের চাহিদা পূরণে আমরা যেমন নিবেদিত ছিলাম, আগামীতেও তেমন থাকব।` এবারের বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে গত বাজেটগুলোর ধারাবাহিকতায়। তিনি বলেন, এর জন্য দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। গড়ে তুলতে হবে সহিষ্ণু রাজনৈতিক সংস্কৃতি। বাজেটে অনুন্নয়নসহ অন্যান্য খাতে মোট বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা যা জিডিপির ১৩ দশমিক ১ শতাংশ। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা। ঘাটতি বাজেট ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। অনুন্নয়ন ব্যয় ১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা। বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ১৮ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা।অভ্যন্তরীণ খাত থেকে আসবে ৩৩ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৩ হাজার কোটি টাকার ব্যয় মেটানো হবে ব্যাংকঋণ থেকে। বাকি ১০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা আসবে ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে।অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, আমি ২ লাখ কোটি টাকার বাজেট করার চিন্তা করেছিলাম। কিন্তু পারিপার্শ্বিক কারণে তা করা সম্ভব হয়নি।সরকার বলছে, অভ্যন্তরীণ ঋণ এবং বৈদেশিক সাহায্য থেকে এই ঘাটতি সমন্বয় করা হবে। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় প্রবৃদ্ধিকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলেছেন। অর্থমন্ত্রী মনে করছেন, আগামী অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ২ শতাংশে নেওয়া সম্ভব।বিনিয়োগ হ্রাস, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় দুবর্লতা, মূল্যস্ফীতি, বাণিজ্য ঘাটতি ও বাজেট ঘাটতির ঝুঁকি সামনে রেখে নানা বাড়তি ব্যয়ের চাহিদা মেটাতে বড় আকারের বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারি ব্যয়ের সাশ্রয়, ব্যয়ের গুণগত মান এবং সার্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কি ধরনের উদ্যোগ প্রয়োজন তা তার সুস্পষ্ট কথা নেই। তবে তিনি তার বক্তব্যে বেশি কিছু সংস্কারের কথা বলেছেন।অর্থমন্ত্রী জেলাওয়ারি বাজেটের কথা তুলে ধরে বলেন, বাজেট শ্রেণীবিন্যাস কাঠামো করার একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি বর্তমানে পরীক্ষা নিরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে। আশা করছি, আগামী অর্থ বছরের মধ্যে এই কাঠামো আমরা চূড়ান্ত করতে পারবো। আর সেটি চূড়ান্ত করতে পারলে জেলা বাজেট করার ক্ষেত্রে কারিগরি বাধা দূর হবে।মন্ত্রী বলেন, গত দিনগুলোতে জনগণের চাহিদা পূরণে আমরা যেমন নিবেদিত ছিলাম, আগামীতেও তেমন থাকব।` এবারের বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে গত বাজেটগুলোর ধারাবাহিকতায়। তিনি বলেন, এর জন্য দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। গড়ে তুলতে হবে সহিষ্ণু রাজনৈতিক সংস্কৃতি। বাজেটে অনুন্নয়নসহ অন্যান্য খাতে মোট বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা যা জিডিপির ১৩ দশমিক ১ শতাংশ। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা।
সূত্র:- খবরটোয়েন্টিফোর.কম
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়