নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাট উপজেলার সীমান্তবর্তী লক্ষীপ্রসাদ পূর্ব ইউ’পির লোভাছড়া পাথর
কোয়ারীর পাশে অবস্থিত বিশাল আকৃতির বাংলা টিলার নিচ অংশ থেকে অবৈধ ভাবে
মাটি খোড়ে পাথর উত্তোলনের সময় মাটি চাপা পড়ে ৪ কিশোর শিক্ষার্থী সহ ৬ জনের
মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় নুর উদ্দিনের পুত্র মাদ্রাসা
শিক্ষার্থী মাহফুজ (১১) কে গুরুতর আহত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে
ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকাল অনুমান ৭টার দিকে বলে
প্রত্যক্ষ্যদর্শীরা জানিয়েছেন। স্থানীয় এলাকাবাসী ও পাথর শ্রমিক, ফায়ার
সার্ভিস, থানা পুলিশের সহযোগিতায় গর্ত ধ্বসে চাপা পড়ে নিহত ৬ জনের লাশ
উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতরা হলেন, স্থানীয় লক্ষীপ্রসাদ পূর্ব ইউপির কান্দলা
বাংলাটিলা কোনাগ্রামের মুছব্বির আলীর পুত্র স্থানীয় ডাউকেরগুল নেছারিয়া
কৌমি মাদ্রাসার হিফজ্ বিভাগের শিক্ষার্থী মারুফ আহমদ (১১), একই গ্রামের
আলমাছ উদ্দিনের পুত্র কানাইঘাট দারুল উলূম মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নাহিদ
আহমদ (১৩) তার সহোদর ভাই স্থানীয় মুলাগুল হারিছ চৌধুরী একাডেমির ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী শাকিল আহমদ (১৩), ইউনুস আলীর পুত্র জাকির আহমদ (১৮), আনোয়ার হোসেনের পুত্র হারিছ চৌধুরী একাডেমির ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী কাদির আহমদ (১৪) ও একই গ্রামের আব্দুল বারির পুত্র নিহত সুন্দর আলী (৩৮)। অবৈধ ভাবে পাথর উত্তোলনকালে বাংলাটিলার নিচ অংশের একাংশ ধ্বসে পড়ে ৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা, কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল আহাদের নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক পুলিশ লাশ উদ্ধারে তৎপরতা চালান। এছাড়া ঘটনাস্থল সিলেটের এডিসি রেভিনিউ এডিএম, সিলেট বিজিবি ও পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিদর্শন করেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা যায়, মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে প্রায় ২’শ ফুট উচু ৪০ একর জায়গা বেষ্টিত বাংলা টিলা ও এজমালী সম্পত্তি সুলটুনি মহালের মধ্যখানের লোভানদীর তীরবর্তী একটি নিচ অংশ থেকে দেশীয় সাবল ও লোহার রড দিয়ে মাটি খোড়ে বারকি নৌকা দিয়ে পাথর উত্তোলন করছিল ৪ শিক্ষার্থী সহ পাথর শ্রমিক সুন্দর আলী ও জাকির আহমদ। সুরং তৈরি করে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বাংলাটিলা ও সুলটুনি মহাল থেকে প্রভাবশালী একটি চক্র গর্ত করে পাথর উত্তোলন করে আসছিল। অবৈধভাবে সেখান থেকে হাজার হাজার ঘনফুট
পাথর উত্তোলন করায় বাংলা টিলা ও সুলটুনি মহালের লোভানদীর তীরবর্তী এলাকা ভয়াবহ ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়। সেই ধ্বসে পড়া ভাঙ্গন এলাকা থেকে সুরং তৈরি করে পাথর উত্তোলন করায় এলাকাটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। গতকাল ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার সুরং থেকে দেশীয় শাবল দিয়ে বারকি নৌকা দিয়ে পাথর উত্তোলন করছিল তারা। পাথর উত্তোলনের একপর্যায়ে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বিশাল আকৃতির পাথর বেষ্টিত একটি অংশ ধ্বসে পড়ে ৭ জনের উপর। মাটি চাপা পড়া এ ৭ জনের আত্ম চিৎকারে স্থানীয় এলাকার লোকজন এগিয়ে এসে তাদের জীবন্ত উদ্ধার করার জন্য চেষ্টা করলেও একজনকে উদ্ধার করতে পারলেও ৬ জনকে প্রাণে বাঁচাতে পারেন নি। নিহতদের লাশ ক্ষত বিক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে সুন্দর আলী ও জাকির আহমদ পাথর শ্রমিক। বাকিরা মাদ্রাসা ও স্কুল শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার স্থানীয় ডাউকেরগুল নেছারিয়া কৌমি মাদ্রাসার এনামী জলসায় কেনাকাটা করার জন্য হারিছ চৌধুরী একাডেমীর ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী কাদির আহমদ, শাকিল আহমদ, ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাহিদ আহমদ ও মারুফ আহমদ পরিবারের সবার অগোচরে সকালে ঘুম থেকে উঠে সেখানে পাথর উত্তোলন করতে গিয়েছিল তারা। কিন্তু মর্মান্তিক ভাবে বাংলা টিলার নিচ অংশের একটি গর্ত ধ্বসে পড়ে তাদের করুণ মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের বাড়ীতে গিয়ে দেখাগেছে সেখানে কান্নার রুল বইছে। শত শত মানুষ নিহতদের বাড়ীতে ভীড় জমাচ্ছেন। কানাইঘাট থানা পুলিশ নিহত ৬ জনের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য সিওমেক হাসপাতালে প্রেরনের প্রক্রিয়া চলছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তিনি দুর্ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক সেখানে গিয়েছেন। পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে ৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখ জনক আখ্যায়িত করে বলেন, সেখান থেকে পাথর উত্তোলনের কোন বৈধতা নেই। যারা পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদের মধ্যে চার জনই কিশোর শিক্ষার্থী। স্থানীয় একটি জলসায় কেনাকাটা করার জন্য তারা পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে করুণ মৃত্যু হয়েছে বলে স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে জানতে পেরেছি। নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে জেলা প্রশাসক মহোদয় কর্তৃক নগদ ১৫ হাজার ও আহত একজনকে ১০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হবে। জেলা প্রশাসক রাহাত আনোয়ার স্যারের নির্দেশে এডিসি রেভিনিউ ও এডিএম স্যার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এব্যাপারে অবশ্যই দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা জানান। থানার ওসি আব্দুল আহাদ স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বাংলা টিলা সহ সীমান্তবর্তী এলাকায় অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন বন্ধে পুলিশ সবসময় তৎপর ছিল। অনেকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে ৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশে এব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। কানাইঘাট লোভাছড়া পাথর কোয়ারী ইজারাদার সাতবাঁক ইউপি চেয়ারম্যান আ’লীগ নেতা মস্তাক আহমদ পলাশ জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রভাবশালী বাংলা টিলা ও সুলটুনি মহাল থেকে অবৈধভাবে গর্ত করে পাথর উত্তোলন করায় এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে। এব্যাপারে পাথর উত্তোলনকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন ও বিট অফিসার কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় পাথর উত্তোলনের ফলে এ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়েছেন তিনি।
আহমদ (১৩) তার সহোদর ভাই স্থানীয় মুলাগুল হারিছ চৌধুরী একাডেমির ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী শাকিল আহমদ (১৩), ইউনুস আলীর পুত্র জাকির আহমদ (১৮), আনোয়ার হোসেনের পুত্র হারিছ চৌধুরী একাডেমির ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী কাদির আহমদ (১৪) ও একই গ্রামের আব্দুল বারির পুত্র নিহত সুন্দর আলী (৩৮)। অবৈধ ভাবে পাথর উত্তোলনকালে বাংলাটিলার নিচ অংশের একাংশ ধ্বসে পড়ে ৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা, কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল আহাদের নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক পুলিশ লাশ উদ্ধারে তৎপরতা চালান। এছাড়া ঘটনাস্থল সিলেটের এডিসি রেভিনিউ এডিএম, সিলেট বিজিবি ও পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিদর্শন করেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা যায়, মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে প্রায় ২’শ ফুট উচু ৪০ একর জায়গা বেষ্টিত বাংলা টিলা ও এজমালী সম্পত্তি সুলটুনি মহালের মধ্যখানের লোভানদীর তীরবর্তী একটি নিচ অংশ থেকে দেশীয় সাবল ও লোহার রড দিয়ে মাটি খোড়ে বারকি নৌকা দিয়ে পাথর উত্তোলন করছিল ৪ শিক্ষার্থী সহ পাথর শ্রমিক সুন্দর আলী ও জাকির আহমদ। সুরং তৈরি করে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বাংলাটিলা ও সুলটুনি মহাল থেকে প্রভাবশালী একটি চক্র গর্ত করে পাথর উত্তোলন করে আসছিল। অবৈধভাবে সেখান থেকে হাজার হাজার ঘনফুট
পাথর উত্তোলন করায় বাংলা টিলা ও সুলটুনি মহালের লোভানদীর তীরবর্তী এলাকা ভয়াবহ ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়। সেই ধ্বসে পড়া ভাঙ্গন এলাকা থেকে সুরং তৈরি করে পাথর উত্তোলন করায় এলাকাটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। গতকাল ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার সুরং থেকে দেশীয় শাবল দিয়ে বারকি নৌকা দিয়ে পাথর উত্তোলন করছিল তারা। পাথর উত্তোলনের একপর্যায়ে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বিশাল আকৃতির পাথর বেষ্টিত একটি অংশ ধ্বসে পড়ে ৭ জনের উপর। মাটি চাপা পড়া এ ৭ জনের আত্ম চিৎকারে স্থানীয় এলাকার লোকজন এগিয়ে এসে তাদের জীবন্ত উদ্ধার করার জন্য চেষ্টা করলেও একজনকে উদ্ধার করতে পারলেও ৬ জনকে প্রাণে বাঁচাতে পারেন নি। নিহতদের লাশ ক্ষত বিক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে সুন্দর আলী ও জাকির আহমদ পাথর শ্রমিক। বাকিরা মাদ্রাসা ও স্কুল শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার স্থানীয় ডাউকেরগুল নেছারিয়া কৌমি মাদ্রাসার এনামী জলসায় কেনাকাটা করার জন্য হারিছ চৌধুরী একাডেমীর ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী কাদির আহমদ, শাকিল আহমদ, ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাহিদ আহমদ ও মারুফ আহমদ পরিবারের সবার অগোচরে সকালে ঘুম থেকে উঠে সেখানে পাথর উত্তোলন করতে গিয়েছিল তারা। কিন্তু মর্মান্তিক ভাবে বাংলা টিলার নিচ অংশের একটি গর্ত ধ্বসে পড়ে তাদের করুণ মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের বাড়ীতে গিয়ে দেখাগেছে সেখানে কান্নার রুল বইছে। শত শত মানুষ নিহতদের বাড়ীতে ভীড় জমাচ্ছেন। কানাইঘাট থানা পুলিশ নিহত ৬ জনের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য সিওমেক হাসপাতালে প্রেরনের প্রক্রিয়া চলছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তিনি দুর্ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক সেখানে গিয়েছেন। পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে ৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখ জনক আখ্যায়িত করে বলেন, সেখান থেকে পাথর উত্তোলনের কোন বৈধতা নেই। যারা পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদের মধ্যে চার জনই কিশোর শিক্ষার্থী। স্থানীয় একটি জলসায় কেনাকাটা করার জন্য তারা পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে করুণ মৃত্যু হয়েছে বলে স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে জানতে পেরেছি। নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে জেলা প্রশাসক মহোদয় কর্তৃক নগদ ১৫ হাজার ও আহত একজনকে ১০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হবে। জেলা প্রশাসক রাহাত আনোয়ার স্যারের নির্দেশে এডিসি রেভিনিউ ও এডিএম স্যার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এব্যাপারে অবশ্যই দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা জানান। থানার ওসি আব্দুল আহাদ স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বাংলা টিলা সহ সীমান্তবর্তী এলাকায় অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন বন্ধে পুলিশ সবসময় তৎপর ছিল। অনেকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে ৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশে এব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। কানাইঘাট লোভাছড়া পাথর কোয়ারী ইজারাদার সাতবাঁক ইউপি চেয়ারম্যান আ’লীগ নেতা মস্তাক আহমদ পলাশ জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রভাবশালী বাংলা টিলা ও সুলটুনি মহাল থেকে অবৈধভাবে গর্ত করে পাথর উত্তোলন করায় এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে। এব্যাপারে পাথর উত্তোলনকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন ও বিট অফিসার কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় পাথর উত্তোলনের ফলে এ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়েছেন তিনি।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়