
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: দেশের খাদ্য ঘাটতি পূরণে আরও ৫০ হাজার টন সিদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এজন্য ব্যয় হবে ১৮১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।
খাদ্য সচিব জানিয়েছেন, সরকার আগামী নভেম্বরের মধ্যে আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে মোট নয় লাখ টন চাল ও গম আমদানি করবে।
বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান।
চলতি বছরে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার কারণে ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়। বন্যার ফলে ফসল উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। একই সঙ্গে বন্যা কবলিত মানুষের ত্রাণ সহায়তার জন্য খাদ্য ঘাটতি বেড়ে গেছে। এই বাস্তবতায় খাদ্য ঘাটতি মেটাতে সরকার খাদ্যশস্য আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সরকার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে ১৫ লাখ টন চাল এবং ৫ লাখ টন গম।
বৈঠক শেষে খাদ্য সচিব মো. কায়কোবাদ হোসাইন বলেন, এ পর্যন্ত সরকার থেকে সরকার (জি টু জি) পদ্ধতিতে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে। এর মধ্যে দুই লাখ টন চাল এসেছে। দেড় লাখ টন চাল দেশে আসার পথে আছে। বাকি সাড়ে ৫ লাখ টন চাল ১২ নভেম্বরের মধ্যে আসবে বলে আশা করছি।
অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে প্যাকেজ-৪ এর আওতায় ৫০ হাজার টন সিদ্ধ চাল আমদানির একটি ক্রয় প্রস্তাব সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে এ চাল আমদানি করা হবে।
থাইল্যান্ডভিত্তিক মেসার্স সিয়াম ট্রেডিং এ চাল সরবরাহ করবে। প্রতি টনের দাম ৪৩৮ ডলার হিসেবে মোট ব্যয় হবে ১৮১ কাটি ৭৭ লাখ টাকা। এলসি খোলার ৪০দিনের মধ্যে এ চাল দেশে আসবে।
তিনি বলেন, কক্সবাজার জেলার বাঁকখালি নদী বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিস্কাশন, সেচ ও ড্রেজিং (১ম পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাঁধ নির্মাণ, নদী খনন, বাঁধ সুরক্ষা, খাল পুনঃখননসহ বিভিন্ন কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের একটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এজন্য ব্যয় হবে ১৫০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
বৈঠকে ময়মনসিংহে বেসরকারি খাতে ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের একটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান।
খাদ্য সচিব জানিয়েছেন, সরকার আগামী নভেম্বরের মধ্যে আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে মোট নয় লাখ টন চাল ও গম আমদানি করবে।
বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান।
চলতি বছরে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার কারণে ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়। বন্যার ফলে ফসল উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। একই সঙ্গে বন্যা কবলিত মানুষের ত্রাণ সহায়তার জন্য খাদ্য ঘাটতি বেড়ে গেছে। এই বাস্তবতায় খাদ্য ঘাটতি মেটাতে সরকার খাদ্যশস্য আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সরকার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে ১৫ লাখ টন চাল এবং ৫ লাখ টন গম।
বৈঠক শেষে খাদ্য সচিব মো. কায়কোবাদ হোসাইন বলেন, এ পর্যন্ত সরকার থেকে সরকার (জি টু জি) পদ্ধতিতে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে। এর মধ্যে দুই লাখ টন চাল এসেছে। দেড় লাখ টন চাল দেশে আসার পথে আছে। বাকি সাড়ে ৫ লাখ টন চাল ১২ নভেম্বরের মধ্যে আসবে বলে আশা করছি।
অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে প্যাকেজ-৪ এর আওতায় ৫০ হাজার টন সিদ্ধ চাল আমদানির একটি ক্রয় প্রস্তাব সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে এ চাল আমদানি করা হবে।
থাইল্যান্ডভিত্তিক মেসার্স সিয়াম ট্রেডিং এ চাল সরবরাহ করবে। প্রতি টনের দাম ৪৩৮ ডলার হিসেবে মোট ব্যয় হবে ১৮১ কাটি ৭৭ লাখ টাকা। এলসি খোলার ৪০দিনের মধ্যে এ চাল দেশে আসবে।
তিনি বলেন, কক্সবাজার জেলার বাঁকখালি নদী বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিস্কাশন, সেচ ও ড্রেজিং (১ম পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাঁধ নির্মাণ, নদী খনন, বাঁধ সুরক্ষা, খাল পুনঃখননসহ বিভিন্ন কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের একটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এজন্য ব্যয় হবে ১৫০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
বৈঠকে ময়মনসিংহে বেসরকারি খাতে ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের একটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়