![আমেরিকার সর্বোচ্চ আগ্নেয়গিরির চূড়ায় বাংলাদেশের ওয়াসফিয়া](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-08-29/xfull_1463412460_1504006564.jpg.pagespeed.ic.lahYM6xkTd.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: মেক্সিকোর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ ও উত্তর আমেরিকার সর্বোচ্চ আগ্নেয়গিরি পিকো দে ওরিজাবা জয় করলেন বাংলাদেশের পর্বতারোহী ওয়াসফিয়া নাজরীন।
ওয়াসফিয়া তার বন্ধু হুয়ান মেন্ডোজাকে সাথে নিয়ে উত্তরের পথ দিয়ে ২৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার পিকো ডে ওরিজাবার চূড়ায় পৌঁছান।
মাউন্ট ডেনালি ও মাউন্ট লোগানের পরে উত্তর আমেরিকার তৃতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ পিকো দে ওরিজাবা। ওয়াসফিয়া প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে মাউন্ট ডেনালির চূড়ায়ও উঠেছেন।
আগ্নেয়গিরিটি অ্যাজটেকদের নাহুয়াটাল ভাষায় সিটলালটেপেটল নামে পরিচিত। যার অর্থ ‘তারকা পর্বত’। এটি ট্রান্স-মেক্সিকান আগ্নেয় বেল্টের পূর্বে সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৫ হাজার ৬৩৬ মিটার (১৮ হাজার ৪৯১ ফুট) উঁচু। আগ্নেয়গিরিটি বর্তমানে সুপ্ত অবস্থায় আছে।
মেক্সিকোর যে তিনটি আগ্নেয়গিরিতে এখনো হিমবাহ আছে তাদের মধ্যে পিকো দে ওরিজাবা একটি। আর মেক্সিকোর সর্ববৃহৎ হিমবাহ গ্রান গ্লেসিয়ার নর্তে এখানেই অবস্থিত। প্রথম এবং একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে ওয়াসফিয়া নাজরীনই প্রথম এই সুউচ্চ আগ্নেয়গিরি জয় করলেন।
ওয়াসফিয়া তার বন্ধু হুয়ান মেন্ডোজাকে সাথে নিয়ে উত্তরের পথ দিয়ে ২৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার পিকো ডে ওরিজাবার চূড়ায় পৌঁছান।
মাউন্ট ডেনালি ও মাউন্ট লোগানের পরে উত্তর আমেরিকার তৃতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ পিকো দে ওরিজাবা। ওয়াসফিয়া প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে মাউন্ট ডেনালির চূড়ায়ও উঠেছেন।
আগ্নেয়গিরিটি অ্যাজটেকদের নাহুয়াটাল ভাষায় সিটলালটেপেটল নামে পরিচিত। যার অর্থ ‘তারকা পর্বত’। এটি ট্রান্স-মেক্সিকান আগ্নেয় বেল্টের পূর্বে সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৫ হাজার ৬৩৬ মিটার (১৮ হাজার ৪৯১ ফুট) উঁচু। আগ্নেয়গিরিটি বর্তমানে সুপ্ত অবস্থায় আছে।
মেক্সিকোর যে তিনটি আগ্নেয়গিরিতে এখনো হিমবাহ আছে তাদের মধ্যে পিকো দে ওরিজাবা একটি। আর মেক্সিকোর সর্ববৃহৎ হিমবাহ গ্রান গ্লেসিয়ার নর্তে এখানেই অবস্থিত। প্রথম এবং একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে ওয়াসফিয়া নাজরীনই প্রথম এই সুউচ্চ আগ্নেয়গিরি জয় করলেন।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়