কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
গাইবান্ধা-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মনজুরুল ইসলামকে লিটন হত্যার
ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি
দিয়েছেন জাতীয় পার্টির সাবেক সাংসদ আবদুল কাদের খান। পুলিশের রিমান্ডে
থাকার তিন দিনের মাথায় শনিবার বিকেলে তিনি এই জবানবন্দি দেন।
এর আগে সাংসদ লিটন হত্যায় জড়িত থাকার সন্দেহে জাতীয় পার্টির সাবেক সাংসদ ও অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা কাদের খানকে বগুড়া শহরের বাসায় ছয় দিন ‘নজরবন্দী’ করে রাখার পর গত মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন গাইবান্ধার আদালতে হাজির করে তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ওই দিন রাতেই কাদের খানকে সঙ্গে নিয়ে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম ছাপরহাটি খানপাড়ায় তার গ্রামের বাড়ি থেকে ছয়টি গুলিসহ একটি পিস্তল উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই দিন কাদের খান ঘটনাস্থলে উপস্থিত তার ছোট ভাই ইউসুফ খানের স্ত্রী ফিরোজা বেগমের কাছে ক্ষমা চান। গতকাল দুপুরে কাদের খানের বাড়ির আঙিনায় বসে ফিরোজা বেগম বলেন, ওই দিন তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন। পুলিশের কয়েকজন সদস্য তাকে ডেকে তুলে ঘরের পাশের গরুর খামারের দিকে নিয়ে যান। সেখানে গিয়ে তিনি হেলমেট ও হাতকড়া পরা অবস্থায় ভাশুর কাদের খানকে দেখতে পান। তখন কাদের খান ফিরোজাকে বলেন, ‘তোমরা আমাকে মাফ করে দাও। আমাকে বিদায় দাও। মনে হয় এ বাড়িতে আর আসা হবে না।’
ফিরোজা বেগম বলেন, ‘একপর্যায়ে ভাইজান (কাদের খান) পুলিশ সদস্যদের বলেন, আমার পরিবারের কাউকে কিছু জিজ্ঞেস করবেন না। ওরা কিছু বোঝে না। কেউ কিছু জানে না।’
আবদুল কাদের খান পেশায় চিকিৎসক। তার বাবা নয়ন খাঁ ছিলেন পেশায় কৃষক। পাঁচ ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে কাদের তৃতীয়। সাংসদ মনজুরুল ইসলাম হত্যার পর ওই আসনে উপনির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থী ছিলেন তিনি।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (অব.) এ কে এম শহীদুল হক বুধবার চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের বলেন, সাংসদ মনজুরুল হত্যার পরিকল্পনাকারী কাদের খান। তার ইচ্ছা ছিল মনজুরুলকে সরিয়ে পথ পরিষ্কার করে পরবর্তী সময়ে সাংসদ হবেন।
এর আগে সাংসদ লিটন হত্যায় জড়িত থাকার সন্দেহে জাতীয় পার্টির সাবেক সাংসদ ও অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা কাদের খানকে বগুড়া শহরের বাসায় ছয় দিন ‘নজরবন্দী’ করে রাখার পর গত মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন গাইবান্ধার আদালতে হাজির করে তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ওই দিন রাতেই কাদের খানকে সঙ্গে নিয়ে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম ছাপরহাটি খানপাড়ায় তার গ্রামের বাড়ি থেকে ছয়টি গুলিসহ একটি পিস্তল উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই দিন কাদের খান ঘটনাস্থলে উপস্থিত তার ছোট ভাই ইউসুফ খানের স্ত্রী ফিরোজা বেগমের কাছে ক্ষমা চান। গতকাল দুপুরে কাদের খানের বাড়ির আঙিনায় বসে ফিরোজা বেগম বলেন, ওই দিন তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন। পুলিশের কয়েকজন সদস্য তাকে ডেকে তুলে ঘরের পাশের গরুর খামারের দিকে নিয়ে যান। সেখানে গিয়ে তিনি হেলমেট ও হাতকড়া পরা অবস্থায় ভাশুর কাদের খানকে দেখতে পান। তখন কাদের খান ফিরোজাকে বলেন, ‘তোমরা আমাকে মাফ করে দাও। আমাকে বিদায় দাও। মনে হয় এ বাড়িতে আর আসা হবে না।’
ফিরোজা বেগম বলেন, ‘একপর্যায়ে ভাইজান (কাদের খান) পুলিশ সদস্যদের বলেন, আমার পরিবারের কাউকে কিছু জিজ্ঞেস করবেন না। ওরা কিছু বোঝে না। কেউ কিছু জানে না।’
আবদুল কাদের খান পেশায় চিকিৎসক। তার বাবা নয়ন খাঁ ছিলেন পেশায় কৃষক। পাঁচ ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে কাদের তৃতীয়। সাংসদ মনজুরুল ইসলাম হত্যার পর ওই আসনে উপনির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থী ছিলেন তিনি।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (অব.) এ কে এম শহীদুল হক বুধবার চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের বলেন, সাংসদ মনজুরুল হত্যার পরিকল্পনাকারী কাদের খান। তার ইচ্ছা ছিল মনজুরুলকে সরিয়ে পথ পরিষ্কার করে পরবর্তী সময়ে সাংসদ হবেন।
সূত্র:বিডিলাইভ ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়