কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ছেলেটা
বা মেয়েটা পড়াশোনায় একটু পিছিয়ে। তার মানে এই নয় যে সে উচ্ছন্নে গেল।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলেছে পৃথিবী, বদলেছে মানুষ, বদলে গিয়েছে বড় হয়ে ওঠা।
আর বড় হয়ে ওঠার সাথে সাথে সিগারেট, মদ ও মাদকে সবচেয়ে বেশি আসক্ত হয়ে
পড়ছে মেধাবি শিক্ষার্থীরাই। এমনটাই দাবি ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালের
গবেষকদের।
ইংল্যান্ডের বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ৬০০০ শিক্ষার্থীদের উপর কয়েক মাস ধরে পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। তারপরই এই সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছেছেন তারা। ১৩ থেকে ২০ বছর বয়স পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের উপর নজর রেখেছিলেন গবেষকরা। তাদের খাবার অভ্যাস থেকে নেশার অভ্যাস সব জানার জন্য তৈরি হয়েছিল প্রশ্নপত্র। তাতেই উঠে এসেছে আসল সত্যটা। দেখা গিয়েছে পড়াশোনার দিক থেকে এগিয়ে থাকা কিশোর-কিশোরী ও যুবক-যুবতীদের মধ্যেই নেশার প্রতি আসক্তি বেশি।
এর কারণ কী হতে পারে? বিজ্ঞানীদের মতে, বুদ্ধি থাকলেই মানুষের মধ্যে যুক্তি দিয়ে সবকিছু যাচাই করার প্রবণতা বেড়ে যায়। আর উঠতি বয়সে নতুন কিছু করার ঝোঁক সবচেয়ে বেশি থাকে। সেই কারণেই এক্সিপেরিমেন্টের জন্য নেশার কবলে পড়ে যায় তরুণ প্রজন্ম।
ইংল্যান্ডের বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ৬০০০ শিক্ষার্থীদের উপর কয়েক মাস ধরে পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। তারপরই এই সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছেছেন তারা। ১৩ থেকে ২০ বছর বয়স পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের উপর নজর রেখেছিলেন গবেষকরা। তাদের খাবার অভ্যাস থেকে নেশার অভ্যাস সব জানার জন্য তৈরি হয়েছিল প্রশ্নপত্র। তাতেই উঠে এসেছে আসল সত্যটা। দেখা গিয়েছে পড়াশোনার দিক থেকে এগিয়ে থাকা কিশোর-কিশোরী ও যুবক-যুবতীদের মধ্যেই নেশার প্রতি আসক্তি বেশি।
এর কারণ কী হতে পারে? বিজ্ঞানীদের মতে, বুদ্ধি থাকলেই মানুষের মধ্যে যুক্তি দিয়ে সবকিছু যাচাই করার প্রবণতা বেড়ে যায়। আর উঠতি বয়সে নতুন কিছু করার ঝোঁক সবচেয়ে বেশি থাকে। সেই কারণেই এক্সিপেরিমেন্টের জন্য নেশার কবলে পড়ে যায় তরুণ প্রজন্ম।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়