কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে
আলোচনায় অংশ নিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ১৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল, যার
নেতৃত্বে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার বিকেল চারটায় বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদল প্রবেশ করে। বৈঠক চলে বিকেল ৪টা ৫ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৩৫ মিনিট পর্যন্ত।
এসময় নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন নিয়ে চার দফা প্রস্তাব দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এগুলো হচ্ছে : ক) প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত বিবেচনা করবেন, সেই প্রক্রিয়ায় তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ প্রদান করবেন।
খ) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদে ১১৮-এর বিধান অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দান করবেন।
গ) প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের লক্ষ্যে সম্ভব হলে এখনই একটি উপযুক্ত আইন প্রণয়ন অথবা অধ্যাদেশ জারি করা যেতে পারে। সময়স্বল্পতার কারণে আগামী নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে তা সম্ভব না হলে পরবর্তী নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের সময় যাতে এর বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়, সেই আলোকে এখন থেকেই উদ্যোগ গ্রহণ করা।
ঘ) সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য বর্তমানে বিরাজমান সকল বিধিবিধানের সাথে জনমানুষের ভোটাধিকার অধিকতর সুনিশ্চিত করার স্বার্থে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ই-ভোটিং’-এর প্রবর্তন করা।
আজ বুধবার বিকেল চারটায় বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদল প্রবেশ করে। বৈঠক চলে বিকেল ৪টা ৫ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৩৫ মিনিট পর্যন্ত।
এসময় নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন নিয়ে চার দফা প্রস্তাব দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এগুলো হচ্ছে : ক) প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত বিবেচনা করবেন, সেই প্রক্রিয়ায় তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ প্রদান করবেন।
খ) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদে ১১৮-এর বিধান অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দান করবেন।
গ) প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের লক্ষ্যে সম্ভব হলে এখনই একটি উপযুক্ত আইন প্রণয়ন অথবা অধ্যাদেশ জারি করা যেতে পারে। সময়স্বল্পতার কারণে আগামী নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে তা সম্ভব না হলে পরবর্তী নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের সময় যাতে এর বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়, সেই আলোকে এখন থেকেই উদ্যোগ গ্রহণ করা।
ঘ) সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য বর্তমানে বিরাজমান সকল বিধিবিধানের সাথে জনমানুষের ভোটাধিকার অধিকতর সুনিশ্চিত করার স্বার্থে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ই-ভোটিং’-এর প্রবর্তন করা।
সূত্র: বিডিলাইভ ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়