
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ২২
তম বিশ্বজনীন প্রার্থনায় দেয়া বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান
কামাল বলেছেন, এখানে হিন্দু পণ্ডিতরা এসেছেন, হিন্দু ধর্মের জ্ঞানী
ব্যক্তিরা এসেছেন, এসেছেন বৌদ্ধধর্মের ভিক্ষুরা, এসেছেন খৃষ্টান পণ্ডিতরা।
যখন মানুষ হত্যা করা হচ্ছিল তখনও আমি সকল ধর্মের গুরুদের নিয়ে বসেছিলাম।
বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার সময়ে রমনা ইনিস্টিটিউশন ইঞ্জিনিয়ার্স
বাংলাদেশ (আইইবি ভবন) মিলনায়তনে হজরত মাওলানা সূফি মুফতি আজানগাছি (রহ.)
প্রতিষ্ঠিত হাক্কানী আঞ্জুমান আয়োজিত ২২ তম বিশ্বজনীন প্রার্থনা সভায়
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমি হিন্দু, খৃষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ ও শিয়া মুসলমানদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। প্রকৃতপক্ষে কোন ধর্মেই সন্ত্রাস ও মানুষ হত্যার কথা বলা হয়নি। বলা যায়, আমরা আন্তর্জাতিকভাবে সন্ত্রাসবাদের শিকার। এখানে এসে অনেক জ্ঞানীদের বক্তব্য শুনলাম। অধ্যাপক শমসের আলীর বক্তব্যে ফুটে এসছেন আমাদের দেশের মানুষ ধর্মপ্রিয় কিন্তু ধর্মান্ধ নয়।'
প্রার্থনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বধর্মতত্ব বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী নূরুল ইসলাম বলেন, 'আমি নিজেও ছোট বেলায় মাদ্রাসায় পড়েছিলাম। মায়ানমারে আজকে যারা নিরাপরাধ মুসলিমদের হত্যা করছে তারা প্রকৃত পক্ষে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা তাদের মধ্যে নেই।'
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরমানু বিজ্ঞানী ড. মো. শমসের আলী বলেন, 'আমাদের দেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়। তারা ধর্ম প্রিয় কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। আমাদের দেশের মানুষ রাস্তায়, গাছের নিচে, ক্ষেতে খামারে গাড়িতে যে কোন স্থানে নামাজ আদায় করেন। কেউ যদি বলে আমার ফান্ডামেন্টাল হলো এক আল্লাহকে বিশ্বাস করা। ফান্ডামেন্টাল হলো ভালো কাজে ব্যবহার করা।'
২২ তম বিশ্বজনীন প্রাথনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সরকার দলীয় সাবেক হুইপ ও সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন, প্রখ্যাত পরমানু বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. শমসের আলী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বধর্মতত্ব বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী নূরুল ইসলাম, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিনিধি স্বামী স্থিরানন্দ, বাংলাদেশ বৌদ্ধ মহাবিহারের প্রতিনিধি বদন্ত করুনান্দ ভিক্ষু, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কৃতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হিরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মতত্ব ও সংস্কৃতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফাদার তপন ডি রোজারিও এবং জাপনি ধর্মতত্ববিদ মিতসুইউ আরিতিমি।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমি হিন্দু, খৃষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ ও শিয়া মুসলমানদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। প্রকৃতপক্ষে কোন ধর্মেই সন্ত্রাস ও মানুষ হত্যার কথা বলা হয়নি। বলা যায়, আমরা আন্তর্জাতিকভাবে সন্ত্রাসবাদের শিকার। এখানে এসে অনেক জ্ঞানীদের বক্তব্য শুনলাম। অধ্যাপক শমসের আলীর বক্তব্যে ফুটে এসছেন আমাদের দেশের মানুষ ধর্মপ্রিয় কিন্তু ধর্মান্ধ নয়।'
প্রার্থনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বধর্মতত্ব বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী নূরুল ইসলাম বলেন, 'আমি নিজেও ছোট বেলায় মাদ্রাসায় পড়েছিলাম। মায়ানমারে আজকে যারা নিরাপরাধ মুসলিমদের হত্যা করছে তারা প্রকৃত পক্ষে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা তাদের মধ্যে নেই।'
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরমানু বিজ্ঞানী ড. মো. শমসের আলী বলেন, 'আমাদের দেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়। তারা ধর্ম প্রিয় কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। আমাদের দেশের মানুষ রাস্তায়, গাছের নিচে, ক্ষেতে খামারে গাড়িতে যে কোন স্থানে নামাজ আদায় করেন। কেউ যদি বলে আমার ফান্ডামেন্টাল হলো এক আল্লাহকে বিশ্বাস করা। ফান্ডামেন্টাল হলো ভালো কাজে ব্যবহার করা।'
২২ তম বিশ্বজনীন প্রাথনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সরকার দলীয় সাবেক হুইপ ও সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন, প্রখ্যাত পরমানু বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. শমসের আলী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বধর্মতত্ব বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী নূরুল ইসলাম, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিনিধি স্বামী স্থিরানন্দ, বাংলাদেশ বৌদ্ধ মহাবিহারের প্রতিনিধি বদন্ত করুনান্দ ভিক্ষু, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কৃতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হিরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মতত্ব ও সংস্কৃতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফাদার তপন ডি রোজারিও এবং জাপনি ধর্মতত্ববিদ মিতসুইউ আরিতিমি।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়