ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:
ঝিনাইদহ জেলার সদর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের তেতুলবাড়ীয়া গ্রামে পুলিশে
সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ২ যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের এসআইসহ ৩ জন আহত
হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান হাফিজুর রহমান ঘটনাটি নিশ্চিত করে জানান, এ সময় তিনজন পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে একজন ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বদনপুর গ্রামের শহীদ আল মাহমুদ (২৫) বলে নিশ্চিত করেছেন তার বড় ভাই আব্দুর রহিম। তার বাবার নাম রজব আলী বিশ্বাস। মাহমুদ ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ফাজিল পাস করেছেন।
অন্যজনের নাম আনিস ও বাড়ি কুষ্টিয়া বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তার বিস্তারিত পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তিনি ২০১৩-১৪ সালে ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে বাড়িতে চলে যান।
ওসি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, তেতুলবাড়িয়া এলাকায় একদল দুবৃর্ত্ত নাশকতা সৃষ্টির জন্য অবস্থান করছে। এ সময় ঝিনাইদহ সদর থানার টহল পুলিশ তেতুলবাড়িয়ার রাস্তায় টহল দিচ্ছিল। পরে তেতুলবাড়িয়া গ্রামের উত্তর মাঠের মধ্যে পৌঁছালে দুবৃর্ত্তরা পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়।
এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে প্রায় ২০ মিনিট গুলি বিনিময় হয়। এতে পুলিশের এসআই প্রবীর, সদস্য রাব্বি ও তরিকুল আহত হন। এক পর্যায়ে দুবৃর্ত্তরা পালিয়ে যায়।
পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দু’জনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
ঘটনাস্থল থেকে দেশে তৈরি একটি স্যুটার গান, ২ রাউন্ড গুলি, ৬টি হাসুয়া ও ৫টি বোমা উদ্ধার করা হয়।
আহত পুলিশ সদস্যদের ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তবে নিহত মাহমুদের বড় ভাই আব্দুর রহিমের দাবি, তার ভাইকে গত ১৩ জুন রাত ১২টার দিকে পুলিশের পরিচয় দিয়ে ৮/১০ জন সাদা পোশাকের লোক তুলে নিয়ে যান।
বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান হাফিজুর রহমান ঘটনাটি নিশ্চিত করে জানান, এ সময় তিনজন পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে একজন ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বদনপুর গ্রামের শহীদ আল মাহমুদ (২৫) বলে নিশ্চিত করেছেন তার বড় ভাই আব্দুর রহিম। তার বাবার নাম রজব আলী বিশ্বাস। মাহমুদ ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ফাজিল পাস করেছেন।
অন্যজনের নাম আনিস ও বাড়ি কুষ্টিয়া বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তার বিস্তারিত পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তিনি ২০১৩-১৪ সালে ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে বাড়িতে চলে যান।
ওসি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, তেতুলবাড়িয়া এলাকায় একদল দুবৃর্ত্ত নাশকতা সৃষ্টির জন্য অবস্থান করছে। এ সময় ঝিনাইদহ সদর থানার টহল পুলিশ তেতুলবাড়িয়ার রাস্তায় টহল দিচ্ছিল। পরে তেতুলবাড়িয়া গ্রামের উত্তর মাঠের মধ্যে পৌঁছালে দুবৃর্ত্তরা পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়।
এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে প্রায় ২০ মিনিট গুলি বিনিময় হয়। এতে পুলিশের এসআই প্রবীর, সদস্য রাব্বি ও তরিকুল আহত হন। এক পর্যায়ে দুবৃর্ত্তরা পালিয়ে যায়।
পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দু’জনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
ঘটনাস্থল থেকে দেশে তৈরি একটি স্যুটার গান, ২ রাউন্ড গুলি, ৬টি হাসুয়া ও ৫টি বোমা উদ্ধার করা হয়।
আহত পুলিশ সদস্যদের ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তবে নিহত মাহমুদের বড় ভাই আব্দুর রহিমের দাবি, তার ভাইকে গত ১৩ জুন রাত ১২টার দিকে পুলিশের পরিচয় দিয়ে ৮/১০ জন সাদা পোশাকের লোক তুলে নিয়ে যান।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়