ঢাকা: দুর্নীতির অভিযোগে উত্তর কোরিয়ায় এক সময়ে
ক্ষমতার নেপথ্য নায়কখ্যাত ও দেশটির সরকার প্রধান কিম জং উনের ফুফা চ্যাং
সং-থায়েকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। শুক্রবার দেশটির সরকারি সংবাদ
সংস্থা কেসিএনএ এ সংবাদ নিশ্চিত করে।
চলতি মাসের শুরুতেই চ্যাং সংকে দেশটির সামরিক কাউন্সিলের উপ প্রধানের পদ
থেকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার করা হয়। সেসময় তার সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া দুই
সহযোগীর মৃত্যুদণ্ড আগেই কার্যকর করা হয়েছে।
চ্যাং সংয়ের মৃত্যুদণ্ড বিষয়ে কেসিএনএ জানায়, গত বৃহস্পতিবার দুর্নীতি ও রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগে সামরিক আদালতে তার বিচার হয়। বিচারে তিনি দোষি প্রমাণিত হলে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় এবং খুব দ্রুত তা কার্যকরও করা হয়। কেসিএনএ এক সমালোচনায় একসময়ে দেশের পাওয়ার হাউজের নিয়ন্তা হিসেবে খ্যাত চ্যাং সংকে ‘কুকুরের চেয়ে খারাপ’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
সমালোচনায় বলা হয়েছে, চ্যাং সং তার পদমর্যাদা ও ক্ষমতাকে নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাস পূরণ এবং দেশ বিরোধী কাজে ব্যবহার করেছেন। তিনি একসময় শুধু ক্ষমতাসীন দলেরই নয় একইসঙ্গে ছিলেন জাতীয় প্রতিরক্ষা কমিশন ও সেনাবাহিনীরও শীর্ষ কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, উত্তর কোরিয়ার সাবেক নেতা কিম জং-ইলের মৃত্যু পরবর্তী সময় তার ছেলে কিম জং-ইল ক্ষমতা গ্রহণের পর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মানুষ বলে বিবেচিত চ্যাং সংকে দল থেকে বহিস্কার, গ্রেপ্তার ও মৃত্যুদণ্ডকে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ঘটনা বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।। ২০১১ সালে ইলের মৃত্যুর কিম জং- উন দেশের ক্ষমতা হাতে নিয়েছিলেন।
চ্যাং সংয়ের মৃত্যুদণ্ড বিষয়ে কেসিএনএ জানায়, গত বৃহস্পতিবার দুর্নীতি ও রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগে সামরিক আদালতে তার বিচার হয়। বিচারে তিনি দোষি প্রমাণিত হলে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় এবং খুব দ্রুত তা কার্যকরও করা হয়। কেসিএনএ এক সমালোচনায় একসময়ে দেশের পাওয়ার হাউজের নিয়ন্তা হিসেবে খ্যাত চ্যাং সংকে ‘কুকুরের চেয়ে খারাপ’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
সমালোচনায় বলা হয়েছে, চ্যাং সং তার পদমর্যাদা ও ক্ষমতাকে নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাস পূরণ এবং দেশ বিরোধী কাজে ব্যবহার করেছেন। তিনি একসময় শুধু ক্ষমতাসীন দলেরই নয় একইসঙ্গে ছিলেন জাতীয় প্রতিরক্ষা কমিশন ও সেনাবাহিনীরও শীর্ষ কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, উত্তর কোরিয়ার সাবেক নেতা কিম জং-ইলের মৃত্যু পরবর্তী সময় তার ছেলে কিম জং-ইল ক্ষমতা গ্রহণের পর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মানুষ বলে বিবেচিত চ্যাং সংকে দল থেকে বহিস্কার, গ্রেপ্তার ও মৃত্যুদণ্ডকে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ঘটনা বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।। ২০১১ সালে ইলের মৃত্যুর কিম জং- উন দেশের ক্ষমতা হাতে নিয়েছিলেন।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়