কক্সবাজার: কক্সবাজারের টেকনাফের সমুদ্র উপকূলে ডিমওয়ালা মৃত কাছিম (কচ্ছপ) ভেসে আসছে। উপকুল জুড়ে মৃত কচ্ছপ আর কচ্ছপ ছাড়া কিছুই চোখে পড়ছে না। ৮ জুন সকাল থেকে এ অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ডিমওয়ালা মা কাছিম ছাড়াও অসংখ্য বাচ্ছা কাছিম মারা গেছে। টেকনাফ মহেশখালীয়াপাড়া ঘাট সমূদ্র সৈকত থেকে শামলাপুর পর্যন্ত প্রায় ৩০ কিলোমিটার সৈকতে শত শত মৃত কচ্ছপের সারি এখন শিয়াল ও কুকুরে খাবারে পরিণত হয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন, জেলেদের জালে আটকা পড়ে, সৈকতে কুকুর শিয়ালের কবলে পড়া, সমুদ্র অব্যাহত দুষণ, সৈকতে মানুষের বেশী আনাগোনা, লাইটিং ও যথা সময়ে ডিম পাড়তে বিঘœ সৃষ্টি হওয়া সহ ইত্যাদি কারণে কাছিম মারা পড়ছে এমটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পরিবেশ অধিদপ্তর টেকনাফ লিয়াজো অফিসের ন্যাচারাল রির্সোস ম্যানেজমেন্ট অফিসার হাসিবুর রহমান জানান, বছরের এসময় বিভিন্ন স্থান থেকে সমুদ্রের ঝাড়–দার খ্যাত কাছিম সমুদ্র ঊপকুলে ডিম পাড়তে আসেন। ডিম পাড়তে এসে মা কাছিমগুলো বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতায় পড়ে মারা যাচ্ছে।
এদিকে, সৈকতে ডিম পাড়তে আসা কাছিমের ডিম সংগ্রহে ব্যস্ত রয়েছে স্থানীয় বিপুল সংখ্যক নারী ও পুরুষ।
সৈকত জুড়ে দেখা গেছে, একদল নারী-পূরুষ ব্যাপক হারে কচ্ছপের ডিম সংগ্রহে ব্যস্ত রয়েছেন। সমুদ্র সৈকতের বালুর চরে কোন কচ্ছপ দেখা গেলে ওই সব শিকারী দ্রুত কচ্ছপের গায়ে আঘাত করে। এতে মারা যান মা কচ্ছপ। তারপর কচ্ছপের গর্ত থেকে ডিম লুট করে নিয়ে যায় তারা।
কচ্ছপের ডিম শিকারী কয়েকজন জানান, বেশ কিছু ব্যবসায়ী কচ্ছপের ডিম মিয়ারমার পাচার করে আসছে। ওই সব ব্যবসায়ীরাও কাছিমের ডিম সংগ্রহ করার জন্য সমুদ্র সৈকতে অবস্থান করেন। মিয়ানমারে রাখাইনদের কাছে এই কচ্ছপের ডিম ব্যাপক চাহিদা থাকায় সেখানে পাচার করা হচ্ছে। (ডিনিউজ)
জলবায়ু পরিবর্তন, জেলেদের জালে আটকা পড়ে, সৈকতে কুকুর শিয়ালের কবলে পড়া, সমুদ্র অব্যাহত দুষণ, সৈকতে মানুষের বেশী আনাগোনা, লাইটিং ও যথা সময়ে ডিম পাড়তে বিঘœ সৃষ্টি হওয়া সহ ইত্যাদি কারণে কাছিম মারা পড়ছে এমটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পরিবেশ অধিদপ্তর টেকনাফ লিয়াজো অফিসের ন্যাচারাল রির্সোস ম্যানেজমেন্ট অফিসার হাসিবুর রহমান জানান, বছরের এসময় বিভিন্ন স্থান থেকে সমুদ্রের ঝাড়–দার খ্যাত কাছিম সমুদ্র ঊপকুলে ডিম পাড়তে আসেন। ডিম পাড়তে এসে মা কাছিমগুলো বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতায় পড়ে মারা যাচ্ছে।
এদিকে, সৈকতে ডিম পাড়তে আসা কাছিমের ডিম সংগ্রহে ব্যস্ত রয়েছে স্থানীয় বিপুল সংখ্যক নারী ও পুরুষ।
সৈকত জুড়ে দেখা গেছে, একদল নারী-পূরুষ ব্যাপক হারে কচ্ছপের ডিম সংগ্রহে ব্যস্ত রয়েছেন। সমুদ্র সৈকতের বালুর চরে কোন কচ্ছপ দেখা গেলে ওই সব শিকারী দ্রুত কচ্ছপের গায়ে আঘাত করে। এতে মারা যান মা কচ্ছপ। তারপর কচ্ছপের গর্ত থেকে ডিম লুট করে নিয়ে যায় তারা।
কচ্ছপের ডিম শিকারী কয়েকজন জানান, বেশ কিছু ব্যবসায়ী কচ্ছপের ডিম মিয়ারমার পাচার করে আসছে। ওই সব ব্যবসায়ীরাও কাছিমের ডিম সংগ্রহ করার জন্য সমুদ্র সৈকতে অবস্থান করেন। মিয়ানমারে রাখাইনদের কাছে এই কচ্ছপের ডিম ব্যাপক চাহিদা থাকায় সেখানে পাচার করা হচ্ছে। (ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
সর্বশেষ আপডেট
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়