ঢাকা : ডেবোরাহ্ কে জোন্সকে লিবিয়ায় নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে যুক্তরারষ্ট্র। দেশটিতে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিহত হবার নয় মাস পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে একজন নতুন রাষ্ট্রদূতকে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন। লিবিয়ায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেরি। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন দেশে কূটনীতিকের দায়িত্ব পালনকারী ডেবোরাহ্ জোন্স মঙ্গলবার পররাষ্ট্র দপ্তরে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার পূর্বসূরি ক্রিস স্টিভেন্সের স্থলাভিষিক্ত হন।
কেরি বলেন, জোন্সের জন্য তার কূটনৈতিক কেরিয়ার শুধুমাত্র একটি চাকরীই নয়, এটা তার জন্য একটি মিশন এবং তিনি তার পূর্বসূরি ক্রিসের অসমাপ্ত কাজটি সম্পন্ন করবেন। জোন্স অনর্গল আরবীতে কথা বলতে পারেন। তিনি লিবিয়ায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেতে সময় লাগবে বলে স্বীকার করেছেন। তবে তিনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দেশটির দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জনগণের প্রশংসা করেছেন।
পাকিস্তানের বর্তমান মার্কিন রাষ্ট্রদূত রিচার্ড ওলসেনের স্ত্রী জোন্স তার কেরিয়ারের একটি দীর্ঘ সময় ইরাক, জর্ডান ও সিরিয়াসহ আরব বিশ্বের বিভিন্ন দূতাবাসে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০৮ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। কেরি বলেন, এ পদের জন্য জোন্সই উপযুক্ত।
প্রসঙ্গত গত ১১ সেপ্টেম্বর বেনগাজিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস ও পার্শ্ববর্তী সিআইএর একটি ভবনে জঙ্গিদের হামলায় স্টিভেন ও অপর তিন মার্কিন নাগরিক নিহত হন। লিবীয় জনগণের কাছে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন।(ডিনিউজ)
কেরি বলেন, জোন্সের জন্য তার কূটনৈতিক কেরিয়ার শুধুমাত্র একটি চাকরীই নয়, এটা তার জন্য একটি মিশন এবং তিনি তার পূর্বসূরি ক্রিসের অসমাপ্ত কাজটি সম্পন্ন করবেন। জোন্স অনর্গল আরবীতে কথা বলতে পারেন। তিনি লিবিয়ায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেতে সময় লাগবে বলে স্বীকার করেছেন। তবে তিনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দেশটির দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জনগণের প্রশংসা করেছেন।
পাকিস্তানের বর্তমান মার্কিন রাষ্ট্রদূত রিচার্ড ওলসেনের স্ত্রী জোন্স তার কেরিয়ারের একটি দীর্ঘ সময় ইরাক, জর্ডান ও সিরিয়াসহ আরব বিশ্বের বিভিন্ন দূতাবাসে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০৮ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। কেরি বলেন, এ পদের জন্য জোন্সই উপযুক্ত।
প্রসঙ্গত গত ১১ সেপ্টেম্বর বেনগাজিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস ও পার্শ্ববর্তী সিআইএর একটি ভবনে জঙ্গিদের হামলায় স্টিভেন ও অপর তিন মার্কিন নাগরিক নিহত হন। লিবীয় জনগণের কাছে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়