ঢাকা : যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য ফাঁসকারী এডওয়ার্ড স্নোডেনকে দেশে ফেরাতে, কূটনৈতিক ও আইনি প্রক্রিয়াতেই এগুতে চান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এদিকে, আশ্রয় দেয়া নিয়ে বিপাকে রয়েছে ইকুয়েডর। রাশিয়ার মস্কো বিমানবন্দরের ট্রানজিট এরিয়াতে থাকায়, আশ্রয় দেয়া নিয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না লাতিন আমেরিকার দেশটি।
স্নোডেনের চেয়ে এখন দেশের নিরাপত্তা নিয়েই বেশি মাথা ঘামাতে চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আফ্রিকা সফরের অংশ হিসেবে সেনেগালে পৌছে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের গোপন তথ্য ফাঁস করে, স্নোডেন যা ক্ষতি করার করে ফেলেছে। এ ধরণের ক্ষতি আর যাতে না হয়, এখন সেদিকেই নজর দেয়া দরকার।
স্নোডেনকে আশ্রয় দেয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছে ইকুয়েডর। যুক্তরাষ্ট্রে ওয়ান্টেড স্নোডেনকে আশ্রয় দিলে, ইকুয়েডরের বাণিজ্য সুবিধা বাতিল করে দেয়ার হুমকি রয়েছে। এদিকে, স্নোডেন এখন মস্কো বিমানবন্দরের এমন একটি জায়গায় অবস্থান করছেন, যেখানে লাতিন আমেরিকার দেশটির কোনো এখতিয়ার নেই। ফলে তাকে আশ্রয় দেয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না দেশটি।
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়া বলেন, আশ্রয়ের আবেদন নিয়ে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়টি জটিল। তাকে অবশ্যই ইকুয়েডর দূতাবাস বা ইকুয়েডরের এলাকায় থাকতে হবে। নইলে কোনো দেশ তাকে তাদের এলাকায় ঢোকার অনুমতি দিতে পারে। এই শর্ত এখনো পুরণ হয়নি। স্নোডেন বেশ জটিল পরিস্থিতিতে পড়েছেন। এর সমাধান কিভাবে সম্ভব, তা আমরা জানি না।
স্নোডেনকে আশ্রয় দিতে চায় লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ ভেনিজুয়েলা। দেশটি বলেছে, আবেদন করা হলে, গুরুত্বের সঙ্গে ভেবে দেখা হবে।(ডিনিউজ)
স্নোডেনের চেয়ে এখন দেশের নিরাপত্তা নিয়েই বেশি মাথা ঘামাতে চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আফ্রিকা সফরের অংশ হিসেবে সেনেগালে পৌছে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের গোপন তথ্য ফাঁস করে, স্নোডেন যা ক্ষতি করার করে ফেলেছে। এ ধরণের ক্ষতি আর যাতে না হয়, এখন সেদিকেই নজর দেয়া দরকার।
স্নোডেনকে আশ্রয় দেয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছে ইকুয়েডর। যুক্তরাষ্ট্রে ওয়ান্টেড স্নোডেনকে আশ্রয় দিলে, ইকুয়েডরের বাণিজ্য সুবিধা বাতিল করে দেয়ার হুমকি রয়েছে। এদিকে, স্নোডেন এখন মস্কো বিমানবন্দরের এমন একটি জায়গায় অবস্থান করছেন, যেখানে লাতিন আমেরিকার দেশটির কোনো এখতিয়ার নেই। ফলে তাকে আশ্রয় দেয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না দেশটি।
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়া বলেন, আশ্রয়ের আবেদন নিয়ে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়টি জটিল। তাকে অবশ্যই ইকুয়েডর দূতাবাস বা ইকুয়েডরের এলাকায় থাকতে হবে। নইলে কোনো দেশ তাকে তাদের এলাকায় ঢোকার অনুমতি দিতে পারে। এই শর্ত এখনো পুরণ হয়নি। স্নোডেন বেশ জটিল পরিস্থিতিতে পড়েছেন। এর সমাধান কিভাবে সম্ভব, তা আমরা জানি না।
স্নোডেনকে আশ্রয় দিতে চায় লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ ভেনিজুয়েলা। দেশটি বলেছে, আবেদন করা হলে, গুরুত্বের সঙ্গে ভেবে দেখা হবে।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়