ঢাকা: সাভারের ধসে পড়া রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে মঙ্গলবার ভোর থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত ১৯টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে ভবন ধসের ১৪তম দিনে উদ্ধার করা মৃতদেহের মোট সংখ্যা দাঁড়ালো ৭০৯টি। এর মধ্যে ৬৮৪ জনের মৃতদেহ শনাক্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা গেছে।
ঘটনাস্থলে স্থাপিত সেনাবাহিনীর কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়, দুর্ঘটনার ১৪তম দিন মঙ্গলবার ভোর থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত ১৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
এর আগে সোমবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত ৫৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার করা লাশগুলো অধরচন্দ্র স্কুল মাঠে রাখা হয়। সেখানে এখনও অনেক স্বজন প্রিয়জনের লাশের জন্য অপেক্ষা করছেন।
উদ্ধারকর্মীরা জানান, এখন যেসব লাশ উদ্ধার করা হচ্ছে, সেগুলোর অধিকাংশই গলিত, অর্ধগলিত। ফলে লাশ শনাক্ত ও হস্তান্তর করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
উল্লেখ্য, ২৪ এপ্রিল (বুধবার) সকাল পৌনে ৯টার দিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড বাজারে যুবলীগ নেতা সোহেল রানার মালিকানাধীন নয়তলা বাণিজ্যিক ভবন ‘রানা প্লাজা’ ধসে পড়ে। এতে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এছাড়া আহত ও জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ২ হাজার ৪৩৭ জন শ্রমিককে।
ভবন ধসে পড়ার দিন ওই ভবনের পাঁচটি পোশাক কারখানায় কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করছিলেন। ওই ভবনের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার, প্রসাধন সামগ্রী ও পোশাকের দোকান ছিল।
ভবনটির তৃতীয় তলা থেকে ওপর পর্যন্ত কয়েকটি গার্মেন্ট কারখানা ছিল। এগুলো হলো-নিউ ওয়েভ বটমস লিমিটেড, নিউ ওয়েভ স্টাইল, নিউ ওয়েভ অ্যাপারেলস, ফ্যান্টম অ্যাপারেলস লিমিটেড, ফ্যান্টম ট্যাক লিমিটেড ও ইথার টেক্সটাইল লিমিটেড।
সাভারের মর্মান্তিক এ ঘটনায় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে দেশের পোশাকশিল্প। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও), জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো সমালোচনায় মুখর হয়েছে। এমনকি বিদেশি ক্রেতাদের কয়েকটি পোশাক কারখানার পরিবেশ ও মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
এর আগে গত নভেম্বর মাসে সাভারের আশুলিয়ায় তাজরীণ ফ্যাশনে অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক পোশাক শ্রমিকের প্রাণহানি হয়।
(ডিফারেন্ট নিউজ)
ঘটনাস্থলে স্থাপিত সেনাবাহিনীর কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়, দুর্ঘটনার ১৪তম দিন মঙ্গলবার ভোর থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত ১৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
এর আগে সোমবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত ৫৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার করা লাশগুলো অধরচন্দ্র স্কুল মাঠে রাখা হয়। সেখানে এখনও অনেক স্বজন প্রিয়জনের লাশের জন্য অপেক্ষা করছেন।
উদ্ধারকর্মীরা জানান, এখন যেসব লাশ উদ্ধার করা হচ্ছে, সেগুলোর অধিকাংশই গলিত, অর্ধগলিত। ফলে লাশ শনাক্ত ও হস্তান্তর করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
উল্লেখ্য, ২৪ এপ্রিল (বুধবার) সকাল পৌনে ৯টার দিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড বাজারে যুবলীগ নেতা সোহেল রানার মালিকানাধীন নয়তলা বাণিজ্যিক ভবন ‘রানা প্লাজা’ ধসে পড়ে। এতে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এছাড়া আহত ও জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ২ হাজার ৪৩৭ জন শ্রমিককে।
ভবন ধসে পড়ার দিন ওই ভবনের পাঁচটি পোশাক কারখানায় কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করছিলেন। ওই ভবনের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার, প্রসাধন সামগ্রী ও পোশাকের দোকান ছিল।
ভবনটির তৃতীয় তলা থেকে ওপর পর্যন্ত কয়েকটি গার্মেন্ট কারখানা ছিল। এগুলো হলো-নিউ ওয়েভ বটমস লিমিটেড, নিউ ওয়েভ স্টাইল, নিউ ওয়েভ অ্যাপারেলস, ফ্যান্টম অ্যাপারেলস লিমিটেড, ফ্যান্টম ট্যাক লিমিটেড ও ইথার টেক্সটাইল লিমিটেড।
সাভারের মর্মান্তিক এ ঘটনায় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে দেশের পোশাকশিল্প। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও), জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো সমালোচনায় মুখর হয়েছে। এমনকি বিদেশি ক্রেতাদের কয়েকটি পোশাক কারখানার পরিবেশ ও মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
এর আগে গত নভেম্বর মাসে সাভারের আশুলিয়ায় তাজরীণ ফ্যাশনে অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক পোশাক শ্রমিকের প্রাণহানি হয়।
(ডিফারেন্ট নিউজ)
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ

0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়