
রাত হলেই কানাইঘাট চলে যায় মাদক ও চোরাকারবারিদের দখলে। এ ব্যাপারে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নীরব ভূমিকা নিয়ে জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে। যে কোনো সময় এর বিস্টেম্ফারণ ঘটতে পারে। কানাইঘাট পৌর শহর ও উপজেলার শতাধিক স্পটে মাদক ও চোরাচালানের কাজ হয়ে থাকে। এসব অপরাধীর কাছ থেকে পুলিশ নিয়মিত বখরা আদায় করে থাকে বলে অনেকের অভিমত। মাঝে মধ্যে বনিবনা না হলে দু'একটি অভিযান চালায় পুলিশ। পরে আবার তা বন্ধ হয়ে যায়। সম্প্রতি কানাইঘাট বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় মদ্যপায়ীদের উৎপাত আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এলাকাবাসী বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকে জানানোর পরও রহস্যজনক কারণে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। কানাইঘাট বাজার, সুরাইঘাট সোনাতন পুঞ্জি, নুনছড়া কুলি বস্তি, লোভাছড়া কুলি বস্তি, ডাউকেরগুল, চতুল বাজার ও গাছবাড়ী অঞ্চলের বেশ কয়েকটি স্পটে গাঁজা, মাদক ও চোরাচালানি পণ্য কেনাবেচা হয়ে থাকে। মুলাগুল-ডাউকেরগুল গ্রামের মিরাপিং শাহর মাজার চত্বরে রাত হলেই গাঁজা সেবনকারীদের আড্ডা জমে। রোববার স্থানীয় পুলিশ চতুল ইউনিয়নের সরুফৌদ গ্রামের জামাল উদ্দিনের বাড়ি থেকে লক্ষাধিক টাকার ১০ কার্টুন ভারতীয় নাসির বিড়ি আটক করে। এলাকাবাসী এ অভিযান পুলিশের আইওয়াশ বলে মনে করছে। তা না হলে পুলিশের নাকের ডগায় কানাইঘাট বাজারে ভারতীয় চোরাই পণ্য পান, নাসির বিড়ি, যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটসহ বিভিন্ন অবৈধ দ্রব্য প্রকাশ্যে বিক্রি হয় কীভাবে! কানাইঘাটের ইউএনও রফিকুল হোসেইন বলেন, অপরাধ কর্মকাণ্ড নির্মূল করতে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। সবার সহযোগিতা নিয়ে কানাইঘাট থানাটি একটি সুন্দর ও অপরাধমুক্ত এলাকা হিসেবে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়