কানাইঘাটে রাজাগঞ্জ ইউপি নির্বাচনে
চেয়ারম্যান পদে দুই ভাইয়ের লড়াই তুঙ্গে
কানাইঘাট উপজেলার রাজাগঞ্জ ইউনিয়নে একই বাড়ি থেকে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হয়েছেন আপন দু’চাচাতো ভাই। তারা হলেন, বাহা উদ্দিন চৌধুরী (তালা) অপর চাচাতো ভাই হেলাল আহমদ চৌধুরী (বালতি)। নির্বাচনে প্রার্থীতা ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে উভয় প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উত্তেজনা। একে অপরকে নির্বাচন আচরণবিধি এবং নির্বাচনী আইন লংঘনে দোষারূপ করছেন। চেয়ারম্যান প্রার্থী হেলাল আহমদ চৌধুরী, বাহা উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে তার অভিযোগের শেষ নেই। জানা যায়, নির্বাচনী তফশীল ঘোষণার পরে এলাকাবাসী দু’ভাইয়ের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে সাবেক চেয়ারম্যান বাহা উদ্দিন চৌধুরীকে সমর্থন দেন। হেলাল আহমদ চৌধুরীর অভিযোগ তার নির্বাচনী কাজে বাহা উদ্দিন চৌধুরী বিভিন্ন প্রকার প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছেন এবং একটি স্বার্থান্বেষী মহলের মাধ্যমে আমাকে গ্রাম থেকে একঘরী করে রেখেছেন এবং আমার বিরুদ্ধে কেউ কাজ করলে জরিমানা করার ঘোষণা দিয়েছেন। এরূপ গুরুতর অভিযোগের প্রেেিত সরজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন লোকজনের সাথে কথা হলে, এলাকার প্রবীণ মুরব্বি হাজী তাজ উদ্দিন, আলী আক্তার রুমি, আব্দুল আজিম, শরফ উদ্দিন, ফয়েজ উদ্দিন বলেন, হেলাল চৌধুরী এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে এবং তার ভাই বাহা উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন যা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট। বিকেল ৪টায় বাহা উদ্দিন চৌধুরী তালবাড়ি কল্যাণী নয়াবাজারস্থ নির্বাচনী কার্যালয়ে তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ নিয়ে আলোচনা করলে তিনি তাহার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগগুলো সম্পুর্ণ অস্বীকার করে বলেন, হেলাল চৌধুরী আমার জনসমর্থন দেখে সম্পুর্ণ ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে। যদিও হেলাল চৌধুরী আমার চাচাতো ভাই তার গণতান্ত্রিক অধিকার রয়েছে নির্বাচন করার। তাকে বাঁধা অথবা একঘরী করার কোন প্রশ্নই উঠে না। আমি একজন সাবেক চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন আচরণবিধি মেনে চলছি।
কানাইঘাট উপজেলার রাজাগঞ্জ ইউনিয়নে একই বাড়ি থেকে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হয়েছেন আপন দু’চাচাতো ভাই। তারা হলেন, বাহা উদ্দিন চৌধুরী (তালা) অপর চাচাতো ভাই হেলাল আহমদ চৌধুরী (বালতি)। নির্বাচনে প্রার্থীতা ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে উভয় প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উত্তেজনা। একে অপরকে নির্বাচন আচরণবিধি এবং নির্বাচনী আইন লংঘনে দোষারূপ করছেন। চেয়ারম্যান প্রার্থী হেলাল আহমদ চৌধুরী, বাহা উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে তার অভিযোগের শেষ নেই। জানা যায়, নির্বাচনী তফশীল ঘোষণার পরে এলাকাবাসী দু’ভাইয়ের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে সাবেক চেয়ারম্যান বাহা উদ্দিন চৌধুরীকে সমর্থন দেন। হেলাল আহমদ চৌধুরীর অভিযোগ তার নির্বাচনী কাজে বাহা উদ্দিন চৌধুরী বিভিন্ন প্রকার প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছেন এবং একটি স্বার্থান্বেষী মহলের মাধ্যমে আমাকে গ্রাম থেকে একঘরী করে রেখেছেন এবং আমার বিরুদ্ধে কেউ কাজ করলে জরিমানা করার ঘোষণা দিয়েছেন। এরূপ গুরুতর অভিযোগের প্রেেিত সরজমিনে গিয়ে এলাকার বিভিন্ন লোকজনের সাথে কথা হলে, এলাকার প্রবীণ মুরব্বি হাজী তাজ উদ্দিন, আলী আক্তার রুমি, আব্দুল আজিম, শরফ উদ্দিন, ফয়েজ উদ্দিন বলেন, হেলাল চৌধুরী এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে এবং তার ভাই বাহা উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন যা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট। বিকেল ৪টায় বাহা উদ্দিন চৌধুরী তালবাড়ি কল্যাণী নয়াবাজারস্থ নির্বাচনী কার্যালয়ে তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ নিয়ে আলোচনা করলে তিনি তাহার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগগুলো সম্পুর্ণ অস্বীকার করে বলেন, হেলাল চৌধুরী আমার জনসমর্থন দেখে সম্পুর্ণ ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে। যদিও হেলাল চৌধুরী আমার চাচাতো ভাই তার গণতান্ত্রিক অধিকার রয়েছে নির্বাচন করার। তাকে বাঁধা অথবা একঘরী করার কোন প্রশ্নই উঠে না। আমি একজন সাবেক চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন আচরণবিধি মেনে চলছি।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়