নিজস্ব প্রতিবেদক:
সিলেটের কানাইঘাটে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে তিনজনের নমুনা সংগ্রহ করেছে কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জ্বর, সর্দি, কাঁশি ও গলাব্যাথা নিয়ে আজ মঙ্গলবার তিনজন চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের শরীরে করোনাভাইরাস রয়েছে কী না? তা নমুনা সংগ্রহ করে সিলেট ওসামনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে স্থাপিত ল্যাবে পাঠানো হয়েছে বলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডাঃ শেখ শরফুদ্দিন নাহিদ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আজ মঙ্গলবার ৪২ বছর বয়সের একজন এবং ২৫/২৬ বছরের দু’জন জ্বর-কাঁশি, সর্দি ও গলা ব্যাথা নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য আসছিলেন। তাদের শরীরে তেমন জ্বর নেই, তারপরও আমরা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান সহ নমুনা সংগ্রহ করে সিওমেক হাসপাতালে পাঠিয়েছি।
তাদেরকে নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসার জন্য সবধরনের ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। ৪৮ ঘন্টার পর তারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন কি না তার রিপোর্ট পাওয়া যাবে।
এর আগে আরো দু’জন হাসপাতালে জ্বর, সর্দি, কাঁশি ও গলাব্যাথা নিয়ে চিকিৎসা নিয়েছিল তাদের নমুনা পরীক্ষা করার পর তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস পাওয়া যায়নি, রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।
ডাঃ শরফুদ্দিন নাহিদ বলেছেন, ইতিমধ্যে হাসপাতালে দু’টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। আরো ১৪টি বেড প্রস্তুত করার প্রক্রীয়া চলছে। এক্ষেত্রে সরমঞ্জামাদি দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য তিনি উপজেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা চেয়েছেন।
করোনা ভাইরাস নিয়ে আতংকিত না হয়ে উপসর্গ দেখা দিলে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
প্রসঙ্গত যে, এখনও পর্যন্ত কানাইঘাটে কোন করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, আজ মঙ্গলবার ৪২ বছর বয়সের একজন এবং ২৫/২৬ বছরের দু’জন জ্বর-কাঁশি, সর্দি ও গলা ব্যাথা নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য আসছিলেন। তাদের শরীরে তেমন জ্বর নেই, তারপরও আমরা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান সহ নমুনা সংগ্রহ করে সিওমেক হাসপাতালে পাঠিয়েছি।
তাদেরকে নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসার জন্য সবধরনের ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। ৪৮ ঘন্টার পর তারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন কি না তার রিপোর্ট পাওয়া যাবে।
এর আগে আরো দু’জন হাসপাতালে জ্বর, সর্দি, কাঁশি ও গলাব্যাথা নিয়ে চিকিৎসা নিয়েছিল তাদের নমুনা পরীক্ষা করার পর তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস পাওয়া যায়নি, রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।
ডাঃ শরফুদ্দিন নাহিদ বলেছেন, ইতিমধ্যে হাসপাতালে দু’টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। আরো ১৪টি বেড প্রস্তুত করার প্রক্রীয়া চলছে। এক্ষেত্রে সরমঞ্জামাদি দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য তিনি উপজেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা চেয়েছেন।
করোনা ভাইরাস নিয়ে আতংকিত না হয়ে উপসর্গ দেখা দিলে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
প্রসঙ্গত যে, এখনও পর্যন্ত কানাইঘাটে কোন করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়নি।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/০৭ এপ্রিল ২০২০
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়