কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শরীর ঠাণ্ডা রাখতে দই ভাতের জুরি নেই। দই ভাত যেমন পেট ঠাণ্ডা রাখে আবার নানা উপসর্গ দূর করে। জেনে নেয়া যাক দই ভাতের কিছু উপকারিতা।
শরীরকে ঠান্ডা করে:
গরমের সময় শরীরকে ঠান্ডা রাখার মাধ্যমে হিট স্ট্রোকের আশঙ্কা কমাতে দই ভাতের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে দইয়ের মধ্যে তাপ বিরোধী উপাদান রয়েছে, যা নিমেষে তাপদাহকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চলে আসে। এ কারণেই গরমকালে প্রতিদিনে দই ভাত খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।
গরমের সময় শরীরকে ঠান্ডা রাখার মাধ্যমে হিট স্ট্রোকের আশঙ্কা কমাতে দই ভাতের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে দইয়ের মধ্যে তাপ বিরোধী উপাদান রয়েছে, যা নিমেষে তাপদাহকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চলে আসে। এ কারণেই গরমকালে প্রতিদিনে দই ভাত খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।
হজমে সহায়ক উপাদান:
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে দই এবং ভাত মিশে যাওয়ার পর এমন কিছু উপাদানের জন্ম হয় যে তা শরীরে প্রবেশ করা মাত্র একাধিক পেটের রোগ সেরে যেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে বদ-হজমের সমস্যা থাকলে তারও উপশম ঘটে। আসলে দইয়ে উপস্থিত উপকারি ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করা মাত্রা তা ধীরে ধীরে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটাতে থাকে। সেই সঙ্গে কনস্টিপেশন এবং তলপেটে অস্বস্তির মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে দই এবং ভাত মিশে যাওয়ার পর এমন কিছু উপাদানের জন্ম হয় যে তা শরীরে প্রবেশ করা মাত্র একাধিক পেটের রোগ সেরে যেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে বদ-হজমের সমস্যা থাকলে তারও উপশম ঘটে। আসলে দইয়ে উপস্থিত উপকারি ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করা মাত্রা তা ধীরে ধীরে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটাতে থাকে। সেই সঙ্গে কনস্টিপেশন এবং তলপেটে অস্বস্তির মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে:
দই ভাত খাওয়ার পর অনেকটা সময় পর্যন্ত পেট ভরে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খাওয়ার পরিমাণ কমে যায়। সেই সঙ্গে কমে শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমার আশঙ্কাও। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা হ্রাস পায়।
দই ভাত খাওয়ার পর অনেকটা সময় পর্যন্ত পেট ভরে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খাওয়ার পরিমাণ কমে যায়। সেই সঙ্গে কমে শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমার আশঙ্কাও। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা হ্রাস পায়।
স্ট্রেস কমায়:
দইয়ে উপস্থিত প্রো-বায়োটিকস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং উপকারি ফ্যাট মস্তিষ্কের ভেতরে এমন কিছু পরিবর্তন করে যে চোখের পলকে স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। বর্তমান সময়ে স্ট্রেসের কারণে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় সম্মুখীন হতে হচ্ছে আমাদের। তা বলাই বাহুল্য, সেখানে দই আমাদের প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠতে পারে।
দইয়ে উপস্থিত প্রো-বায়োটিকস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং উপকারি ফ্যাট মস্তিষ্কের ভেতরে এমন কিছু পরিবর্তন করে যে চোখের পলকে স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। বর্তমান সময়ে স্ট্রেসের কারণে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় সম্মুখীন হতে হচ্ছে আমাদের। তা বলাই বাহুল্য, সেখানে দই আমাদের প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠতে পারে।
রোগ প্রতিরোধ করে:
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ থাকায় দই ভাত খাওয়ার অভ্যাস করলে ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মারাত্মক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নানাবিধ সংক্রমণের আশঙ্কাও হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে এনার্জির ঘাটতিও পূরণ হয়। তাই চাইলে আপনি অফিস যাওয়ার আগে এক বাটি দই ভাত খেয়েই যেতে পারেন। আর এত উপকারও মিলবে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ থাকায় দই ভাত খাওয়ার অভ্যাস করলে ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মারাত্মক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নানাবিধ সংক্রমণের আশঙ্কাও হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে এনার্জির ঘাটতিও পূরণ হয়। তাই চাইলে আপনি অফিস যাওয়ার আগে এক বাটি দই ভাত খেয়েই যেতে পারেন। আর এত উপকারও মিলবে।
একাধিক পুষ্টিকর উপাদানের ঘাটতি মেটায়:
দইয়ে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং উপকারি ফ্যাট। অন্যদিকে ভাতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট। ফলে দই ভাত খেলে একসঙ্গে এতগুলি পুষ্টিকর উপাদান শরীরে প্রবেশ করে। প্রসঙ্গত, ক্যালসিয়াম হাড়কে সুদৃঢ় করে। আর কার্বোহাইড্রেট এনার্জির ঘাটতি পূরণ করে।
দইয়ে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং উপকারি ফ্যাট। অন্যদিকে ভাতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট। ফলে দই ভাত খেলে একসঙ্গে এতগুলি পুষ্টিকর উপাদান শরীরে প্রবেশ করে। প্রসঙ্গত, ক্যালসিয়াম হাড়কে সুদৃঢ় করে। আর কার্বোহাইড্রেট এনার্জির ঘাটতি পূরণ করে।
শরীরের আরও উপকারে লাগে:
খাবারে উপস্থিত নানাবিধ ভিটামিন যাতে ঠিক মতো শরীরের দ্বারা শোষিত হতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখে দই। তাই তো প্রতিদিন দই ভাত অথবা এমনি এমনিই দই খাওয়া পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এমনটা করলে শরীরে ভিটামিন এবং খনিজের ঘটতি হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়, ফলে স্বাভাবিকভাবেই একাধিক রোগ দূরে থাকে।
খাবারে উপস্থিত নানাবিধ ভিটামিন যাতে ঠিক মতো শরীরের দ্বারা শোষিত হতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখে দই। তাই তো প্রতিদিন দই ভাত অথবা এমনি এমনিই দই খাওয়া পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এমনটা করলে শরীরে ভিটামিন এবং খনিজের ঘটতি হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়, ফলে স্বাভাবিকভাবেই একাধিক রোগ দূরে থাকে।
কিভাবে বানাবেন দই ভাত:
উপকরণ: অর্ধেক বাটি দই, এক বাটি ভাত, ১ চামচ তেল, হাফ চামচ জিরা, ৪-৫ টা কারি পাতা, নুন এবং ধনে পাতা।
উপকরণ: অর্ধেক বাটি দই, এক বাটি ভাত, ১ চামচ তেল, হাফ চামচ জিরা, ৪-৫ টা কারি পাতা, নুন এবং ধনে পাতা।
প্রণালী: সবকটি উপাদান জোগাড় করার পর দইয়ের সঙ্গে ভাতটা মিশিয়ে দিতে হবে। তারপর তাওয়ায় অল্প পরিমাণে তেল নিয়ে তাতে জিরা এবং কারি পাতাটা ফেলে একটু নারিয়ে নিতে হবে। এবার দইভাতে জিরা এবং কারি পাতাটা মিশিয়ে নিতে হবে। সব শেষে স্বাদ অনুসারে নুন মিশিয়ে ভাল করে নাড়াতে হবে। এই সময় ইচ্ছা হলে ধনে পাতাও ছড়িয়ে দিতে পারেন। এমনটা করলে স্বাদ আরও বাড়বে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার

0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়