![স্ত্রীর থেকে ‘নিস্তার’ পেতে পুলিশকে মেরে জেলে স্বামী](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-09-10/xfull_1142518610_1505046724.jpg.pagespeed.ic.73EZ8eTa10.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
স্ত্রীর থেকে নিস্তার পেতে এক ঘুষিতে পুলিশকর্তার নাক ফাটিয়ে জেলে গেলেন
স্বামী! জেলবন্দি হয়ে কোনও আফসোস নেই, বরং তার দাবি, বেশ স্বাচ্ছন্দ্যেই
জীবন কাটছে।
বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুরের শিপ্রা থানায়।
শিপ্রা থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ঘটনার দিন সকালে আচমকাই যোগেশ নামে ওই ব্যক্তি থানায় এসে হাজির হন। ‘আমি আমার স্ত্রীকে পিটিয়েছি। আমাকে জেলে দিন। আমাকে স্ত্রীর হাত থেকে নিস্তার দিন’- বলে কান্না জুড়ে দেন। তার পিছন পিছন স্ত্রীও থানায় আসেন। তিনিও স্বামীর বিরুদ্ধে তাকে মারধরের অভিযোগ দায়ের করেন।
থানায় তখন এসিপি দেশরাজ যাদবও ছিলেন। যোগেশ এবং তার স্ত্রীর কাণ্ড দেখে তিনি বুঝে যান দাম্পত্য কলহ। তাই যোগেশের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার পরিবর্তে তিনি মিটমাটের জন্য তাদের বোঝাতে শুরু করে। যোগেশের কাঁধে হাত রেখে এসিপি তাকে বোঝাচ্ছিলেন। যোগেশ কিন্তু জেলে যাবেই। সেই সময়েই এসিপি-র নাকে সজোরে একটা ঘুষি চালিয়ে বসেন যোগেশ।
পুলিশ জানিয়েছে, এসিপি-র নাক ফেটে রক্ত ঝরছিল। ঠোঁট দুটো ফুলে গিয়েছিল। তবে তা নিয়ে যোগেশের কোনও ভয় বা কষ্ট ছিল না। বরং নিজের জেলেযাত্রা নিশ্চিত করতে পেরে খুশিই ছিলেন তিনি। যোগেশের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা এবং অফিসারকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে। এসিপি যাদব হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুরের শিপ্রা থানায়।
শিপ্রা থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ঘটনার দিন সকালে আচমকাই যোগেশ নামে ওই ব্যক্তি থানায় এসে হাজির হন। ‘আমি আমার স্ত্রীকে পিটিয়েছি। আমাকে জেলে দিন। আমাকে স্ত্রীর হাত থেকে নিস্তার দিন’- বলে কান্না জুড়ে দেন। তার পিছন পিছন স্ত্রীও থানায় আসেন। তিনিও স্বামীর বিরুদ্ধে তাকে মারধরের অভিযোগ দায়ের করেন।
থানায় তখন এসিপি দেশরাজ যাদবও ছিলেন। যোগেশ এবং তার স্ত্রীর কাণ্ড দেখে তিনি বুঝে যান দাম্পত্য কলহ। তাই যোগেশের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার পরিবর্তে তিনি মিটমাটের জন্য তাদের বোঝাতে শুরু করে। যোগেশের কাঁধে হাত রেখে এসিপি তাকে বোঝাচ্ছিলেন। যোগেশ কিন্তু জেলে যাবেই। সেই সময়েই এসিপি-র নাকে সজোরে একটা ঘুষি চালিয়ে বসেন যোগেশ।
পুলিশ জানিয়েছে, এসিপি-র নাক ফেটে রক্ত ঝরছিল। ঠোঁট দুটো ফুলে গিয়েছিল। তবে তা নিয়ে যোগেশের কোনও ভয় বা কষ্ট ছিল না। বরং নিজের জেলেযাত্রা নিশ্চিত করতে পেরে খুশিই ছিলেন তিনি। যোগেশের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা এবং অফিসারকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে। এসিপি যাদব হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
খবর বিভাগঃ
অন্যরকম
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়