![সন্তান বাঁচাতে গিয়ে মা-বাবাও নিহত](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-09-15/xfull_510830691_1505413246.jpg.pagespeed.ic.iA7ZggFBwJ.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আগ্নেয়গিরির গর্তের ফুটন্ত কাদার মধ্যে পড়ে মৃত্যু হল ১১ বছরের বালক ও তার মা-বাবার।
গত মঙ্গলবার মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ইতালির নেপলস-এর কাছে পোজ্জুওলি শহরের সোলফাতারা গহ্বরে। পর্যটনের জন্য এলাকাটি জনপ্রিয়।
উত্তর ইতালির মেওলো শহরের এক বাসিন্দা তার স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন। বড় ছেলে লোরেঞ্জো ঘুরতে ঘুরতে সংরক্ষিত এলাকায় ঢুকে পড়ে। তার পর পা পিছলে প্রায় দশ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যায়। তাকে বাঁচাতে গিয়ে গর্তে পড়ে প্রাণ হারান বাবা-মাও। সাত বছরের ছোট ছেলেটি কাঁটাতারের বেড়ার বাইরে থাকায় বেঁচে গিয়েছে।
সোলফাতারা গহ্বরটি ফ্লেগ্রিয়ান ফিল্ডস-এর অংশ। স্থানীয়রা একে ‘জ্বলন্ত’ মাঠ বলে ডাকেন। প্রাচীন কাল থেকেই অনেকগুলি মুখ এই আগ্নেয়গিরির। ১৫৩৮ সালে শেষ বার লাভা উগরেছিল সেখানে। গত বছরও জেগে ওঠার লক্ষণ দেখা দিয়েছিল।
ভূতত্ত্ববিদরা এই অঞ্চলের তাপমাত্রা ও গ্যাসের উপরে নিয়মিত নজর রাখেন। কিছুদিন আগের ভারী বৃষ্টিপাতে গহ্বরের মুখে আরও কিছু ফাটল তৈরি হয়েছিল বলেও জানা যায়।
গত মঙ্গলবার মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ইতালির নেপলস-এর কাছে পোজ্জুওলি শহরের সোলফাতারা গহ্বরে। পর্যটনের জন্য এলাকাটি জনপ্রিয়।
উত্তর ইতালির মেওলো শহরের এক বাসিন্দা তার স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন। বড় ছেলে লোরেঞ্জো ঘুরতে ঘুরতে সংরক্ষিত এলাকায় ঢুকে পড়ে। তার পর পা পিছলে প্রায় দশ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যায়। তাকে বাঁচাতে গিয়ে গর্তে পড়ে প্রাণ হারান বাবা-মাও। সাত বছরের ছোট ছেলেটি কাঁটাতারের বেড়ার বাইরে থাকায় বেঁচে গিয়েছে।
সোলফাতারা গহ্বরটি ফ্লেগ্রিয়ান ফিল্ডস-এর অংশ। স্থানীয়রা একে ‘জ্বলন্ত’ মাঠ বলে ডাকেন। প্রাচীন কাল থেকেই অনেকগুলি মুখ এই আগ্নেয়গিরির। ১৫৩৮ সালে শেষ বার লাভা উগরেছিল সেখানে। গত বছরও জেগে ওঠার লক্ষণ দেখা দিয়েছিল।
ভূতত্ত্ববিদরা এই অঞ্চলের তাপমাত্রা ও গ্যাসের উপরে নিয়মিত নজর রাখেন। কিছুদিন আগের ভারী বৃষ্টিপাতে গহ্বরের মুখে আরও কিছু ফাটল তৈরি হয়েছিল বলেও জানা যায়।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়