![বঙ্গবন্ধুর খুনি নূরকে ফেরত দিতে চেয়েছিল কানাডা, বিএনপি আনেনি](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-08-09/xfull_40774635_1502257957.jpg.pagespeed.ic.f2Nlwvmq6P.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারী নূর চৌধুরীর রাজনৈতিক আশ্রয়ের
আবেদন কানাডার অভিবাসন কোর্ট এবং সর্বোচ্চ আদালত নাকচ করে দিয়ে তাকে ফেরত
পাঠানোর আদেশ দিয়েছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তাকে ফেরত পাঠানোর জন্য ২০০৬ সালে
কানাডা সরকার একটি চিঠি দেয় বাংলাদেশকে।
কিন্তু তৎকালীন বিএনপি সরকারের অনাগ্রহের ফলে কানাডার প্রি-রিমোভাল রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট বিধির সুযোগ নিয়ে সে দেশে অবস্থান করছেন নূর চৌধুরী। এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের ফেরত আনা বিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘আমরা সুযোগটি হারিয়েছি। আমরা তাকে পেতাম। কিন্তু তারা তো এটা করেনি।’
উল্লেখ্য নূর চৌধুরীর রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়। তাকে প্রত্যাবাসন করার নির্দেশ দেওয়ার সময়ে তার মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে মামলার আপিল সুপ্রিমকোর্টে বিবেচনাধীন ছিল। অর্থাৎ তার মৃত্যুদণ্ড হবেই, এটি তখনও নিশ্চিত ছিল না।
কূটনৈতিক সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালে কানাডা সরকার নূর চৌধুরীকে কূটনৈতিক পাসপোর্ট অটোয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসে ফেরত দেয়। তাকে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে তারা ইতিবাচক সেটি জানায়। নূর চৌধুরী সরকারের অনাগ্রহের সুযোগ নিয়ে কানাডার অভিবাসন আইনজীবী বারবারা জ্যাকসনের শরণাপন্ন হন এবং কানাডার অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসে ২০০৭ সালের মাঝামাঝি তাকে ফেরত না পাঠানোর জন্য একটি আবেদন করেন।
নূর ‘প্রি-রিমোভাল রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট’ বিধির সুযোগ নিয়ে কানাডায় আছেন। তার আবেদনে বলা হয়েছে, তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হলে তার মৃত্যুদণ্ড হবে। এখন পর্যন্ত সেই আবেদনের নিষ্পত্তি করেনি অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস। কানাডার আইন অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত কোনও ব্যক্তিকে তার দেশে ফেরত পাঠানো হয় না।
এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আজ কানাডায় নূর চৌধুরীর ডিপোর্টেশন আদেশ হয়ে গেছে কিন্তু তারা বলছে, বাংলাদেশে এলে তাকে ফাঁসি দেওয়া হবে, আমরা তাকে দেব না।’ তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার এফআইআর হয় এবং এর বিচার সম্পূর্ণভাবে শেষ হয় ২০০৯ সালে। এটি শেষ করতে এত দেরি না হলে এখন যে দেশগুলো মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করছে, তাদের সেই অবস্থান তখন ছিল না। ওই সময়ে হলে তাদের ফেরত আনতে আমাদের সুবিধা হতো।
কিন্তু তৎকালীন বিএনপি সরকারের অনাগ্রহের ফলে কানাডার প্রি-রিমোভাল রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট বিধির সুযোগ নিয়ে সে দেশে অবস্থান করছেন নূর চৌধুরী। এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের ফেরত আনা বিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘আমরা সুযোগটি হারিয়েছি। আমরা তাকে পেতাম। কিন্তু তারা তো এটা করেনি।’
উল্লেখ্য নূর চৌধুরীর রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়। তাকে প্রত্যাবাসন করার নির্দেশ দেওয়ার সময়ে তার মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে মামলার আপিল সুপ্রিমকোর্টে বিবেচনাধীন ছিল। অর্থাৎ তার মৃত্যুদণ্ড হবেই, এটি তখনও নিশ্চিত ছিল না।
কূটনৈতিক সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালে কানাডা সরকার নূর চৌধুরীকে কূটনৈতিক পাসপোর্ট অটোয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসে ফেরত দেয়। তাকে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে তারা ইতিবাচক সেটি জানায়। নূর চৌধুরী সরকারের অনাগ্রহের সুযোগ নিয়ে কানাডার অভিবাসন আইনজীবী বারবারা জ্যাকসনের শরণাপন্ন হন এবং কানাডার অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসে ২০০৭ সালের মাঝামাঝি তাকে ফেরত না পাঠানোর জন্য একটি আবেদন করেন।
নূর ‘প্রি-রিমোভাল রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট’ বিধির সুযোগ নিয়ে কানাডায় আছেন। তার আবেদনে বলা হয়েছে, তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হলে তার মৃত্যুদণ্ড হবে। এখন পর্যন্ত সেই আবেদনের নিষ্পত্তি করেনি অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস। কানাডার আইন অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত কোনও ব্যক্তিকে তার দেশে ফেরত পাঠানো হয় না।
এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আজ কানাডায় নূর চৌধুরীর ডিপোর্টেশন আদেশ হয়ে গেছে কিন্তু তারা বলছে, বাংলাদেশে এলে তাকে ফাঁসি দেওয়া হবে, আমরা তাকে দেব না।’ তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার এফআইআর হয় এবং এর বিচার সম্পূর্ণভাবে শেষ হয় ২০০৯ সালে। এটি শেষ করতে এত দেরি না হলে এখন যে দেশগুলো মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করছে, তাদের সেই অবস্থান তখন ছিল না। ওই সময়ে হলে তাদের ফেরত আনতে আমাদের সুবিধা হতো।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়