![ককটেল বিস্ফোরণে বাড়ি বিধ্বস্তের ঘটনায় আটক ২](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-06-18/xfull_46732525_1497781250.jpg.pagespeed.ic.6GWuxbfLSQ.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে পরিচিত শিবগঞ্জ পৌরসভার ৯নং
ওয়ার্ড মরদনা এলাকায় শনিবার দুপুরে স্থানীয় দু’গ্রুপের আধিপত্য বিস্তারকে
কেন্দ্র করে মজুদ ককটেল বিস্ফোরণে একটি বাড়ি বিধ্বস্ত হবার ঘটনায় মামলা
হয়েছে।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে দু’গ্রুপের ২০/২৫ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক আইনে মামলা করে। রোববার দুপুরে শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাবিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার পর তিনজনকে আটক করে পুলিশ। এরা হলেন আব্দুল কাদিরের ছেলে জেনারুল (৩৫), আমজাদের ছেলে সাইদুর (৪৩) ও নেস মোহম্মদরে স্ত্রী এমেলি বেগম (৬০)। এমেলি বেগমকে বাদ দিয়ে বাকী দুইজনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় মরদনা বাবুনপাড়া গ্রামের মৃত বাহার মন্ডলের ছেলে আলী সাহেবের বাড়িতে হঠাৎ করে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়। প্রচন্ড বিস্ফোরণে ওই বাড়ির দুটি ঘরের টিনের চালা উড়ে উড়ে গিয়ে গাছে আটকে। ভেঙ্গে পড়ে ইটের দেয়াল। বিকট শব্দে ককটেলগুলি বিস্ফোরিত হওয়ায় এলাকার মানুষের মাঝে দ্রুত আতঙ্ক ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তবে ঘটনার সময় কেউ বাড়িতে না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
এলাকাবাসী জানায়, ওই বাড়ির মালিক আলী সাহেব প্রতিবন্ধী তরুণী জান্নাতী ধর্ষন ও হত্যা মামলার আসামি। সম্প্রতি তিনি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তিনি শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ও এক পক্ষের নেতা আব্দুস সালামের সমর্থক।
বিস্ফোরণের পর নবাবগঞ্জ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওয়ারেস আলী, শিবগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাবিবুল ইসলাম ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুন্সি আবু কুদ্দুসের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেন। তারা ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেন।
এ সময় ওই বাড়ি থেকে ৪/৫টি ধারালো অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়। রবিবারও ওই এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এদিকে ঘটনার পর ওই এলাকার অনেক বাড়ির পুরুষ মানুষ ভয়ে গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছে। ৯ নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর খাইরুল আলম জেম ও সাবেক কাউন্সিলর আব্দুস সালামের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন থেকেই ওই এলাকায় খুন, সংঘর্ষ, বোমা বিস্ফোরণ, অপহরণ, নারী ধর্ষন, বাড়ী পোড়ানো, লুটপাট, হামলা, মামলার মত ঘটনা বারবার ঘটে চলেছে।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে দু’গ্রুপের ২০/২৫ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক আইনে মামলা করে। রোববার দুপুরে শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাবিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার পর তিনজনকে আটক করে পুলিশ। এরা হলেন আব্দুল কাদিরের ছেলে জেনারুল (৩৫), আমজাদের ছেলে সাইদুর (৪৩) ও নেস মোহম্মদরে স্ত্রী এমেলি বেগম (৬০)। এমেলি বেগমকে বাদ দিয়ে বাকী দুইজনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় মরদনা বাবুনপাড়া গ্রামের মৃত বাহার মন্ডলের ছেলে আলী সাহেবের বাড়িতে হঠাৎ করে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়। প্রচন্ড বিস্ফোরণে ওই বাড়ির দুটি ঘরের টিনের চালা উড়ে উড়ে গিয়ে গাছে আটকে। ভেঙ্গে পড়ে ইটের দেয়াল। বিকট শব্দে ককটেলগুলি বিস্ফোরিত হওয়ায় এলাকার মানুষের মাঝে দ্রুত আতঙ্ক ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তবে ঘটনার সময় কেউ বাড়িতে না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
এলাকাবাসী জানায়, ওই বাড়ির মালিক আলী সাহেব প্রতিবন্ধী তরুণী জান্নাতী ধর্ষন ও হত্যা মামলার আসামি। সম্প্রতি তিনি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তিনি শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ও এক পক্ষের নেতা আব্দুস সালামের সমর্থক।
বিস্ফোরণের পর নবাবগঞ্জ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওয়ারেস আলী, শিবগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাবিবুল ইসলাম ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুন্সি আবু কুদ্দুসের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেন। তারা ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেন।
এ সময় ওই বাড়ি থেকে ৪/৫টি ধারালো অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়। রবিবারও ওই এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এদিকে ঘটনার পর ওই এলাকার অনেক বাড়ির পুরুষ মানুষ ভয়ে গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছে। ৯ নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর খাইরুল আলম জেম ও সাবেক কাউন্সিলর আব্দুস সালামের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন থেকেই ওই এলাকায় খুন, সংঘর্ষ, বোমা বিস্ফোরণ, অপহরণ, নারী ধর্ষন, বাড়ী পোড়ানো, লুটপাট, হামলা, মামলার মত ঘটনা বারবার ঘটে চলেছে।
সূত্র:বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়