কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: পুরান
ঢাকার মাংসের চাপের মতো স্বাদ অন্য কোথাও পাবেন না। কারণ এর রেসিপিটি
ভিন্ন। শাহী খাবারের আদি নিবাস এই পুরনো ঢাকার মাংসের চাপ বানানোর রেসিপিটি
আজ জেনে নিন। আর বাসায় রেসিপিটি বানিয়ে চমকে দিন সবাইকে।
যা যা লাগবে :-
গরুর মাংস আধা কেজি (টুকরা করে কেটে নেয়া। টুকরাগুলো একটু বড় হলে ভালো হয়)।
পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ,
মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ,
আদা বাটা ১ টেবিল চামচ,
রসুন বাটা ১/২ টেবিল চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ
টক দই ২ টেবিল চামচ,
গরম মশলা গুঁড়া ১ টেবিল চামচ (দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, তেজপাতা, জায়ফল, জয়িত্রী, কাবাব চিনি, শাহী জিরা অল্প করে মিশিয়ে খুব হাল্কা টেলে নিয়ে গুঁড়া করে নিতে হবে। জায়ফল, জয়িত্রী আর শাহী জিরার পরিমাণে একেবারেই কম নিতে হবে, নতুবা তিতা লাগবে)।
লবণ স্বাদমতো, খোসাসহ পেঁপে বাটা দেড় চা চামচ, সয়াবিন তেল আধা কাপ (চাইলে সরিষার তেল-ও ব্যবহার করতে পারেন। এমন কি ভাজার সময় হালকা একটু ঘিয়ের ছিটা-ও স্বাদে বৈচিত্র্য আনবে) এবং জর্দার রং সামান্য
প্রণালি :
- প্রথমে গরুর মাংস দেড় ইঞ্চি পুরু করে টুকরা করে নিয়ে মাংস ছেঁচার হাতুড়ি দিয়ে ভালো করে ছেঁচে নিন। বাসায় মাংস ছেঁচার হাতুড়ি না থাকলে শিল পাটায় ছেঁচে নিতে পারেন।
- এরপর মাংসে টক দই, মরিচ গুঁড়া, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, জিরা গুঁড়া, গরম মশলা গুঁড়া, পেঁপে বাটা, স্বাদমত লবণ, জর্দার রঙ ও তেল দিয়ে খুব ভালো করে মেখে ৩/৪ ঘণ্টা রেখে দিন।
-৩/৪ ঘণ্টা পরে একটি নন-স্টিক প্যান, গ্রিল প্যান অথবা পুরু লোহার তাওয়া/কড়াই ভালো করে গরম করে নিয়ে তাতে অল্প করে তেল দিয়ে গরম হলে এতে মশলা মাখা গরুর মাংসের টুকরা গুলো প্যানের আকার বুঝে ২/৪ টা করে করে দিয়ে হালকা আঁচে ভাজতে থাকুন।
- মাঝে মাঝে আস্তে করে উলটে দিবেন আর খেয়াল রাখবেন যাতে পুড়ে না যায়। মাংস সেদ্ধ হয়ে ভাজা ভাজা হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে নিয়ে পছন্দ মত সালাদ দিয়ে সাজিয়ে নিন।
- যদি পোলাও বা ভাতের সাথে পরিবেশন করতে চান, তাহলে একটু হালকা ভাজুন। কিন্তু যদি পরোটা, লুচি বা নান রুটির সাথে পরিবেশন করতে চান, তবে একটু লালচে করে ভেজে নেবেন।
যা যা লাগবে :-
গরুর মাংস আধা কেজি (টুকরা করে কেটে নেয়া। টুকরাগুলো একটু বড় হলে ভালো হয়)।
পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ,
মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ,
আদা বাটা ১ টেবিল চামচ,
রসুন বাটা ১/২ টেবিল চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ
টক দই ২ টেবিল চামচ,
গরম মশলা গুঁড়া ১ টেবিল চামচ (দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, তেজপাতা, জায়ফল, জয়িত্রী, কাবাব চিনি, শাহী জিরা অল্প করে মিশিয়ে খুব হাল্কা টেলে নিয়ে গুঁড়া করে নিতে হবে। জায়ফল, জয়িত্রী আর শাহী জিরার পরিমাণে একেবারেই কম নিতে হবে, নতুবা তিতা লাগবে)।
লবণ স্বাদমতো, খোসাসহ পেঁপে বাটা দেড় চা চামচ, সয়াবিন তেল আধা কাপ (চাইলে সরিষার তেল-ও ব্যবহার করতে পারেন। এমন কি ভাজার সময় হালকা একটু ঘিয়ের ছিটা-ও স্বাদে বৈচিত্র্য আনবে) এবং জর্দার রং সামান্য
প্রণালি :
- প্রথমে গরুর মাংস দেড় ইঞ্চি পুরু করে টুকরা করে নিয়ে মাংস ছেঁচার হাতুড়ি দিয়ে ভালো করে ছেঁচে নিন। বাসায় মাংস ছেঁচার হাতুড়ি না থাকলে শিল পাটায় ছেঁচে নিতে পারেন।
- এরপর মাংসে টক দই, মরিচ গুঁড়া, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, জিরা গুঁড়া, গরম মশলা গুঁড়া, পেঁপে বাটা, স্বাদমত লবণ, জর্দার রঙ ও তেল দিয়ে খুব ভালো করে মেখে ৩/৪ ঘণ্টা রেখে দিন।
-৩/৪ ঘণ্টা পরে একটি নন-স্টিক প্যান, গ্রিল প্যান অথবা পুরু লোহার তাওয়া/কড়াই ভালো করে গরম করে নিয়ে তাতে অল্প করে তেল দিয়ে গরম হলে এতে মশলা মাখা গরুর মাংসের টুকরা গুলো প্যানের আকার বুঝে ২/৪ টা করে করে দিয়ে হালকা আঁচে ভাজতে থাকুন।
- মাঝে মাঝে আস্তে করে উলটে দিবেন আর খেয়াল রাখবেন যাতে পুড়ে না যায়। মাংস সেদ্ধ হয়ে ভাজা ভাজা হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে নিয়ে পছন্দ মত সালাদ দিয়ে সাজিয়ে নিন।
- যদি পোলাও বা ভাতের সাথে পরিবেশন করতে চান, তাহলে একটু হালকা ভাজুন। কিন্তু যদি পরোটা, লুচি বা নান রুটির সাথে পরিবেশন করতে চান, তবে একটু লালচে করে ভেজে নেবেন।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়