
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশে ফসলের মাঠে কীটপতঙ্গ শনাক্তকরণ, পর্যবেক্ষণ ও দমনের জন্য ব্যবহার
উপযোগী সৌরশক্তি চালিত নতুন আলোক ফাঁদ উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা
ইন্সটিটিউট।
নতুন এই আলোক ফাঁদ মাঠে একবার স্থাপন করলে সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সূর্যের আলোর অনুপস্থিতিতে জ্বলে উঠবে এবং সূর্যের আলোর উপস্থিতিতে আবার নিভে যাবে।
বাংলাদেশে ফসলের মাঠে পোকা দমনের জন্য মূলত রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যেটা মারাত্মক ক্ষতিকর। বিজ্ঞানীরা বলছেন নতুন এ উদ্ভাবন, ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার কমানোর পাশাপাশি পরিবেশ নির্মল থাকবে।
ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বিধান চন্দ্র নাথ বলেন, 'আলোকে আকর্ষণ করে পোকাগুলো আলোর কাছে আসবে এবং ফাঁদে পড়ে মারা যাবে। সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে আলোক ফাঁদ অটোমেটিক জ্বলে উঠবে এবং দেড় বিঘা জমিতে একটি আলোক ফাঁদ রাখলেই কাজ হবে'।
কিন্তু কিভাবে এটি স্থাপন করা হবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'একটা আলোক ফাঁদের জন্য স্বচ্ছ ২০ ওয়াটের একটি সৌর প্যানেল লাগবে। আলোক ফাঁদের নিচে একটি পাত্রে পানি ও কেরোসিন তেল থাকবে। পোকাগুলো কাছে এসে সেখানে পড়বে'।
বিজ্ঞানী বিধান চন্দ্র নাথ বলেন ১০০ মিটার দূর থেকে পোকা আসে। আর এটি নিয়মিত পরিষ্কার করা দরকার হয়না। ৭/৮ দিন পর গিয়ে পানি পরিবর্তন করে মৃত পোকাগুলোকে ফেলে দিলেই হবে।
কিন্তু এই যন্ত্র কিভাবে কৃষক পাবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'সহজেই এটি কেনা যাবে এবং তারাও এতে সহায়তা করবেন। খরচ হবে প্রায় দেড় হাজার টাকা। আর এটি ব্যবহার করা যাবে দীর্ঘদিন ধরে।' বিবিসি
নতুন এই আলোক ফাঁদ মাঠে একবার স্থাপন করলে সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সূর্যের আলোর অনুপস্থিতিতে জ্বলে উঠবে এবং সূর্যের আলোর উপস্থিতিতে আবার নিভে যাবে।
বাংলাদেশে ফসলের মাঠে পোকা দমনের জন্য মূলত রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যেটা মারাত্মক ক্ষতিকর। বিজ্ঞানীরা বলছেন নতুন এ উদ্ভাবন, ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার কমানোর পাশাপাশি পরিবেশ নির্মল থাকবে।
ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বিধান চন্দ্র নাথ বলেন, 'আলোকে আকর্ষণ করে পোকাগুলো আলোর কাছে আসবে এবং ফাঁদে পড়ে মারা যাবে। সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে আলোক ফাঁদ অটোমেটিক জ্বলে উঠবে এবং দেড় বিঘা জমিতে একটি আলোক ফাঁদ রাখলেই কাজ হবে'।
কিন্তু কিভাবে এটি স্থাপন করা হবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'একটা আলোক ফাঁদের জন্য স্বচ্ছ ২০ ওয়াটের একটি সৌর প্যানেল লাগবে। আলোক ফাঁদের নিচে একটি পাত্রে পানি ও কেরোসিন তেল থাকবে। পোকাগুলো কাছে এসে সেখানে পড়বে'।
বিজ্ঞানী বিধান চন্দ্র নাথ বলেন ১০০ মিটার দূর থেকে পোকা আসে। আর এটি নিয়মিত পরিষ্কার করা দরকার হয়না। ৭/৮ দিন পর গিয়ে পানি পরিবর্তন করে মৃত পোকাগুলোকে ফেলে দিলেই হবে।
কিন্তু এই যন্ত্র কিভাবে কৃষক পাবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'সহজেই এটি কেনা যাবে এবং তারাও এতে সহায়তা করবেন। খরচ হবে প্রায় দেড় হাজার টাকা। আর এটি ব্যবহার করা যাবে দীর্ঘদিন ধরে।' বিবিসি
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়