কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ঢাকার আশেপাশে যতগুলো দর্শণীয় স্থান রয়েছে তার সবগুলো হয়তো আপনি এতদিনে
দেখে ফেলেছেন। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ ও সময় নেই দূরে কোথাও ঘুরতে যাবার, অথচ
নিজেকে প্রাণবন্ত করার জন্য একটু নান্দনিক এবং মনোরম পরিবেশের প্রয়োজন। তাই
হন্যে হয়ে খুঁজছেন ঢাকার আশে পাশেই কোনো মনোরম পরিবেশ।
হুট করে মনেও আসে না অনেক স্থানের নাম। অাজ জেনে নিন বেলাই বিলের কথা। একদিনের জন্য চমৎকার একটি জায়গা। দেরি না করে ছুটির দিনে ঘুরে অাসতে পারেন।
অবস্থান
ঢাকার কাছে যেসব বিল রয়েছে, এর মধ্যে বেলাই বিল রূপ-সৌন্দর্যে অনন্য। এর কোনো কোনো স্থানে প্রায় সারা বছরই পানি থাকে। তবে বর্ষায় রূপ বেড়ে যায়। বিলটি আট বর্গমাইল এলাকায় বিস্তৃত। বাড়িয়া, ব্রাহ্মণগাঁও, বক্তারপুর ও বামচিনি মৌজা গ্রামঘেরা বেলাই বিল।
ইতিহাস
৪০০ বছর আগের ইতিহাসে বেলাই বিলে কোনো গ্রামের অস্তিত্ব ছিল না। খরস্রোতা চেলাই নদীর কারণে বিলটিও খরস্রোতা হিসেবে বিরাজমান ছিল। বলা হয়ে থাকে, ভাওয়ালের ভূস্বামী ঘটেশ্বর ঘোষ ৮০টি খাল কেটে চেলাই নদীর জল শেষ করে ফেলেন। তার পরই এটি বিলে পরিণত হয়।
বৈশিষ্ট্য
বিল মানেই শাপলা। বেলাই বিলে সাদা ও নীল শাপলার ছড়াছড়ি। এছাড়া আশপাশে রয়েছে চড়ুই পাখি। স্বচ্ছ টলটলে পানি! খুব বেশি চওড়া নয় চেলাই নদী, তবে খুব গভীর। অাছে ডিঙি নৌকা। বিলের চারপাশে দ্বীপের মতো গ্রাম। বামচিনি মৌজা বেলাই বিলের একটি দ্বীপগ্রাম। এক মৌজায় এক বাড়ি। এখানকার মাটি লাল। তাই লাউ খুব ভালো জন্মে। রয়েছে সারি সারি তালগাছ।
খাবার
কানাইয়া বাজারে চা-বিস্কুট ছাড়া অন্য কিছু পাওয়া যায় না। সুতরাং বহনযোগ্য খাবার সঙ্গে নিয়ে নিন। এছাড়া পরিচিত কারো আতিথেয়তাও গ্রহণ করতে পারেন।
যেভাবে যাবেন
গুলিস্তান থেকে বাসে গাজীপুর বাসস্ট্যান্ড। সেখান থেকে রিকশা বা টেম্পোতে কানাইয়া বাজার। কানাইয়া বাজার ঘাটে সারি সারি নৌকা বাঁধা। দরদাম করে উঠে পড়ুন। চাইলে নিজস্ব গাড়িতে টঙ্গী-পুবাইল হয়ে কানাইয়া যেতে সময় কম লাগবে।
হুট করে মনেও আসে না অনেক স্থানের নাম। অাজ জেনে নিন বেলাই বিলের কথা। একদিনের জন্য চমৎকার একটি জায়গা। দেরি না করে ছুটির দিনে ঘুরে অাসতে পারেন।
অবস্থান
ঢাকার কাছে যেসব বিল রয়েছে, এর মধ্যে বেলাই বিল রূপ-সৌন্দর্যে অনন্য। এর কোনো কোনো স্থানে প্রায় সারা বছরই পানি থাকে। তবে বর্ষায় রূপ বেড়ে যায়। বিলটি আট বর্গমাইল এলাকায় বিস্তৃত। বাড়িয়া, ব্রাহ্মণগাঁও, বক্তারপুর ও বামচিনি মৌজা গ্রামঘেরা বেলাই বিল।
ইতিহাস
৪০০ বছর আগের ইতিহাসে বেলাই বিলে কোনো গ্রামের অস্তিত্ব ছিল না। খরস্রোতা চেলাই নদীর কারণে বিলটিও খরস্রোতা হিসেবে বিরাজমান ছিল। বলা হয়ে থাকে, ভাওয়ালের ভূস্বামী ঘটেশ্বর ঘোষ ৮০টি খাল কেটে চেলাই নদীর জল শেষ করে ফেলেন। তার পরই এটি বিলে পরিণত হয়।
বৈশিষ্ট্য
বিল মানেই শাপলা। বেলাই বিলে সাদা ও নীল শাপলার ছড়াছড়ি। এছাড়া আশপাশে রয়েছে চড়ুই পাখি। স্বচ্ছ টলটলে পানি! খুব বেশি চওড়া নয় চেলাই নদী, তবে খুব গভীর। অাছে ডিঙি নৌকা। বিলের চারপাশে দ্বীপের মতো গ্রাম। বামচিনি মৌজা বেলাই বিলের একটি দ্বীপগ্রাম। এক মৌজায় এক বাড়ি। এখানকার মাটি লাল। তাই লাউ খুব ভালো জন্মে। রয়েছে সারি সারি তালগাছ।
খাবার
কানাইয়া বাজারে চা-বিস্কুট ছাড়া অন্য কিছু পাওয়া যায় না। সুতরাং বহনযোগ্য খাবার সঙ্গে নিয়ে নিন। এছাড়া পরিচিত কারো আতিথেয়তাও গ্রহণ করতে পারেন।
যেভাবে যাবেন
গুলিস্তান থেকে বাসে গাজীপুর বাসস্ট্যান্ড। সেখান থেকে রিকশা বা টেম্পোতে কানাইয়া বাজার। কানাইয়া বাজার ঘাটে সারি সারি নৌকা বাঁধা। দরদাম করে উঠে পড়ুন। চাইলে নিজস্ব গাড়িতে টঙ্গী-পুবাইল হয়ে কানাইয়া যেতে সময় কম লাগবে।
খবর বিভাগঃ
দর্শনীয় স্থান
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়