কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: এবার
আরও দুই মন্ত্রীকে নৃশংসভাবে উড়িয়ে দিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার একনায়ক কিম জং
উন। এ ঘটনায় আবারও আলোচনায় উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ এই নেতা।
তার সঙ্গে 'বেয়াদবি’র অভিযোগে এবার অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফট গানের ডগায় হাত-পা বেঁধে দুই মন্ত্রীকে উড়িয়ে দেওয়ার হুকুম দিলেন তিনি। যেই হুকুম সেই কাজ। এ নৃশংশ ঘটনায় ক্রোধ আর খামখেয়ালির নতুন উদাহরণ তৈরি করলেন উত্তর কোরিয়ার এই স্বৈরশাসক।
এই দুদিন আগেও তার আরও এক মন্ত্রীকে হত্যার খবর বের হবার একদিন না যেতে আবার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে হত্যার খবর প্রকাশ পেল। এবার তার খুবই ঘনিষ্ঠ দুই অনুগামীর দেহ ছিন্নভিন্ন করে দিলেন ৩৪ বছরের কিম। তাদের অপরাধ, তারা কোন একটি বৈঠকে কমিউনিস্ট একনায়ক তথা উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ঠিকঠাক অভিবাদন জানাননি এবং ‘যথেষ্ট সম্মান ও আনুগত্য’ দেখাননি। ‘সন্তোষজনক আনুগত্য’ না দেখানোয় দুই মন্ত্রীই ‘বিদ্রোহী ও বিশ্বাসঘাতক’ বলে সন্দেহ দেখা দেয় কিমের মনে। তাই ঝুঁকি না নিয়ে ফায়ারিং স্কোয়াডে পাঠানো হয় দুই বৃদ্ধ মন্ত্রীকে।
তবে মৃত্যুদণ্ডের কায়দাটা একটু অভিনব করা হলো। বিমান বিধ্বংসী বন্দুক বা অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফট গানের সামনে রেখে টুকরো টুকরো করে দেওয়া হল একদা বিশ্বস্ত’ দুই কমরেডকে। ২০১১ সালে বাবা কিম জং ইলের মৃত্যুর পর নিজের হাতে দেশের শাসন ক্ষমতা হাতে তুলে নেন উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন।
সাম্প্রতিক অতীতে পরিবারের সদস্যদের ঘনিষ্ঠ অনুগামীদের নৃশংসভাবে হত্যা করে খবরের শিরোনামে আসছেন প্রবল বিতর্কিত এই রাষ্ট্রনায়ক। একের পর এক পরমাণু পরীক্ষা, হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা ও দূরপাল্লার মিসাইল পরীক্ষা চালিয়ে তিনি দুনিয়ার কাছে মূর্তিমান আতঙ্ক। আমেরিকা, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়াকে পরমাণু হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন কিম।
তার সঙ্গে 'বেয়াদবি’র অভিযোগে এবার অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফট গানের ডগায় হাত-পা বেঁধে দুই মন্ত্রীকে উড়িয়ে দেওয়ার হুকুম দিলেন তিনি। যেই হুকুম সেই কাজ। এ নৃশংশ ঘটনায় ক্রোধ আর খামখেয়ালির নতুন উদাহরণ তৈরি করলেন উত্তর কোরিয়ার এই স্বৈরশাসক।
এই দুদিন আগেও তার আরও এক মন্ত্রীকে হত্যার খবর বের হবার একদিন না যেতে আবার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে হত্যার খবর প্রকাশ পেল। এবার তার খুবই ঘনিষ্ঠ দুই অনুগামীর দেহ ছিন্নভিন্ন করে দিলেন ৩৪ বছরের কিম। তাদের অপরাধ, তারা কোন একটি বৈঠকে কমিউনিস্ট একনায়ক তথা উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ঠিকঠাক অভিবাদন জানাননি এবং ‘যথেষ্ট সম্মান ও আনুগত্য’ দেখাননি। ‘সন্তোষজনক আনুগত্য’ না দেখানোয় দুই মন্ত্রীই ‘বিদ্রোহী ও বিশ্বাসঘাতক’ বলে সন্দেহ দেখা দেয় কিমের মনে। তাই ঝুঁকি না নিয়ে ফায়ারিং স্কোয়াডে পাঠানো হয় দুই বৃদ্ধ মন্ত্রীকে।
তবে মৃত্যুদণ্ডের কায়দাটা একটু অভিনব করা হলো। বিমান বিধ্বংসী বন্দুক বা অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফট গানের সামনে রেখে টুকরো টুকরো করে দেওয়া হল একদা বিশ্বস্ত’ দুই কমরেডকে। ২০১১ সালে বাবা কিম জং ইলের মৃত্যুর পর নিজের হাতে দেশের শাসন ক্ষমতা হাতে তুলে নেন উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন।
সাম্প্রতিক অতীতে পরিবারের সদস্যদের ঘনিষ্ঠ অনুগামীদের নৃশংসভাবে হত্যা করে খবরের শিরোনামে আসছেন প্রবল বিতর্কিত এই রাষ্ট্রনায়ক। একের পর এক পরমাণু পরীক্ষা, হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা ও দূরপাল্লার মিসাইল পরীক্ষা চালিয়ে তিনি দুনিয়ার কাছে মূর্তিমান আতঙ্ক। আমেরিকা, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়াকে পরমাণু হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন কিম।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়