কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলী তার মৃত্যুদণ্ডের চূড়ান্ত রায় পুনর্বিবেচনার যে
আবেদন করেছিলেন, তার শুনানি এক মাস পিছিয়ে গেছে আসামিপক্ষের সময়ের আবেদনের
কারণে। আবেদনটি শুনানির জন্য ২৪ আগস্ট দিন নির্ধারণ করেছেন আপিল বিভাগ।
সোমবার প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চে আসামিপক্ষের একটি আবেদনের শুনানি নিয়ে এ দিন ধার্য করেন।
এর আগে রোববার বিকালে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে তার রিভিউ আবেদনটি শুনানির জন্য আজকের কার্যতালিকার ৬৩ নম্বরে রাখা হয়। একই সঙ্গে শুনানি মুলতবির একটি আবেদনও সেখানে দেখা যায়।
বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান।
মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় ৬ জুন প্রকাশের পর তা পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে ১৯ জুন আবেদন করেন মীর কাসেম আলী। এরপর রিভিউ আবেদন শুনানির দিন ধার্যের জন্য আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ জুন চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি ২৫ জুলাই নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠায়। এর ধারাবাহিকতায় আজকের দৈনন্দিন কার্যতালিকায় আসে মামলাটি।
রোববার মীর কাসেম আলীর প্রধান আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন রিভিউ শুনানির মুলতবি চেয়ে করা আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শুনানি পেছাতে দুই মাসের সময়ের আবেদন জানানো হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে শুনানির জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেননি উল্লেখ করে এ আবেদন জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। এরপর গত ৮ মার্চ আপিলের রায়ে ওই সাজা বহাল থাকে।
এখন রিভিউ আবেদন খারিজ হলে সরকারের সিদ্ধান্তে কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে শুরু হবে ফাঁসির রায় কার্যকরের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া। শেষ আইনি সুযোগ হিসেবে মীর কাসেম আলী তার অপরাধ স্বীকার করে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন জানাতে পারবেন। সেটি না করা হলে বা প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ হলে তার ফাঁসি কার্যকরের ব্যবস্থা করবে কারা কর্তৃপক্ষ।
সোমবার প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চে আসামিপক্ষের একটি আবেদনের শুনানি নিয়ে এ দিন ধার্য করেন।
এর আগে রোববার বিকালে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে তার রিভিউ আবেদনটি শুনানির জন্য আজকের কার্যতালিকার ৬৩ নম্বরে রাখা হয়। একই সঙ্গে শুনানি মুলতবির একটি আবেদনও সেখানে দেখা যায়।
বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান।
মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় ৬ জুন প্রকাশের পর তা পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে ১৯ জুন আবেদন করেন মীর কাসেম আলী। এরপর রিভিউ আবেদন শুনানির দিন ধার্যের জন্য আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ জুন চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি ২৫ জুলাই নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠায়। এর ধারাবাহিকতায় আজকের দৈনন্দিন কার্যতালিকায় আসে মামলাটি।
রোববার মীর কাসেম আলীর প্রধান আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন রিভিউ শুনানির মুলতবি চেয়ে করা আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শুনানি পেছাতে দুই মাসের সময়ের আবেদন জানানো হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে শুনানির জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেননি উল্লেখ করে এ আবেদন জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। এরপর গত ৮ মার্চ আপিলের রায়ে ওই সাজা বহাল থাকে।
এখন রিভিউ আবেদন খারিজ হলে সরকারের সিদ্ধান্তে কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে শুরু হবে ফাঁসির রায় কার্যকরের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া। শেষ আইনি সুযোগ হিসেবে মীর কাসেম আলী তার অপরাধ স্বীকার করে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন জানাতে পারবেন। সেটি না করা হলে বা প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ হলে তার ফাঁসি কার্যকরের ব্যবস্থা করবে কারা কর্তৃপক্ষ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়