রক্ত দিয়ে কেনা লাল-সবুজের মাতৃভূমি আল্লাহর দেয়া বড় দান। দল মত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার সম্মিলিত চেষ্টা, প্রেম ও দায়িত্বপূর্ণ আচরণের মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে। রাজনৈতিক মতপার্থক্য ভুলে সবার সমবেত সাধনায় দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। ২০১৫ সালের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশপ্রেম ও দেশের প্রতি করণীয় সম্পর্কে মতামত দিয়েছেন দেশের বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরাম
স্বাধীনতা ও দেশপ্রেম ঈমানের দাবি
স্বাধীনতার অধিকার অন্যকে আঘাত করে নয়
আল্লামা আবদুল হালীম বোখারী
মহাপরিচালক, আল জামিয়া আল ইসলামিয়া, পটিয়া, চট্টগ্রাম
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মানবজাতির প্রতি এক মহা নেয়ামত। তাই স্বাভাবিক এবং সঙ্গত কারণেই মানুষ বহুলাংশে স্বাধীনচেতা। সহজে কোনো ধরনের কর্তৃত্ব, দাসত্ব এবং দাদাগিরি মেনে নিতে চায় না। ইসলামও মানুষের এ মৌলিক চাহিদাকে সম্মান করেছে। সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক কোনো ধরনের পরাধীনতাকে ইসলাম সমর্থন করে না। ইসলামে রয়েছে মত প্রকাশের স্বাধীনতা। খলিফা হজরত ওমর (রা.) এর সামনে একজন সাধারণ গ্রাম্য মহিলা দুর্বিনীত ভঙ্গিতে প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন। যে দৃষ্টান্ত ইতিহাসে বিরল। তবে ব্যক্তিস্বাধীনতা যেন অন্য কারও ধর্মীয় অনুভূতি কিংবা ব্যক্তিগত আবেগে আঘাত না হানে। সম্পদ উপার্জনেও ইসলাম স্বাধীনতা দিয়েছে, তবে তা যেন অসৎ পন্থায় না হয়। মোটকথা, ইসলামে মানবজাতিকে দেয়া হয়েছে পরিপূর্ণ স্বাধীনতা, তবে সে স্বাধীনতা যেন অন্যের ক্ষতির কারণ না হয়, সেজন্য সেখানে কিছু সীমারেখা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে তাদের কল্যাণের জন্য।
দেশকে এগিয়ে নিতে সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা দরকার
মাওলানা আবুল ফাতাহ মুহাঃ ইয়াহইয়া
জয়েন্ট সেক্রেটারি, কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড (বেফাক)
সবার কর্তব্য স্বাধীন দেশের নিজস্ব আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া, দেশের উন্নয়নকল্পে সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। বাংলাদেশের ওলামায়ে কেরাম রাষ্ট্রযন্ত্রের সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট নন। সংশ্লিষ্ট হওয়ার পথগুলো অবারিত নয়। তবে তারা তাদের নিজস্ব অঙ্গন থেকে দেশের বিশাল খেদমত আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন। তারা শিক্ষার যে বিশাল সেবা করে যাচ্ছেন তা রীতিমতো বিস্ময়কর। সরকারের উচিত এই শিক্ষাকে যথাযথ মূল্যায়ন করে দেশ ও জাতি গঠনে তাদের সুযোগকে অবারিত করে দেয়া।
দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করতে হবে
ড. আবু বকর মুহাম্মদ জাকারিয়া
সহযোগী অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
আল্লাহ প্রত্যেক নবীকে স্বজাতির মধ্যে কল্যাণের আহ্বান জানাতে প্রেরণ করেছেন। তাই প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য স্বজাতির জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখা। নিজ দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করা। কারণ হাদিসে বলা হয়েছে, ইসলাম হলো অপরের কল্যাণকামিতার নাম। দেশের প্রতি আলেমদের ভূমিকা অত্যন্ত উজ্জ্বল। এদেশের নাগরিকদের নৈতিকতা ও মূল্যবোধসম্পন্ন হিসেবে গড়ে তুলতে আলেমদের কাজের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
জাতিকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে
মুফতি কিফায়াতুল্লাহ
শিক্ষক, দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
ইসলামের দৃষ্টিতে স্বাধীনতা সবার জন্মগত অধিকার। জাহেলি যুগের ঘৃণিত দাস প্রথার সময়ও ইসলাম তাদের অধিকার ও স্বাধীনতার কথা বলেছে। ইসলাম মূলত প্রভুপ্রথাকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। কারও প্রতি কারও প্রভুসুলভ আচরণ ইসলাম কখনও সমর্থন করে না। স্বাধীনতা মানে অন্যের জুলুম-নির্যাতন থেকে বাঁচার অধিকার।
ইসলাম সবার প্রাপ্ত অধিকার নিশ্চিত করে থাকে। আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাসের মাধ্যমে স্বাধীনতার নেয়ামতের সত্যিকার সুফল ভোগ করা যাবে। না হয় যে কোনো স্বাধীনতা আরেকটি পরাধীনতার জন্ম দেবে। মৌলিকভাবে দেশ ও জাতি গঠনের কর্মপন্থা নিয়ে বলতে গেলে প্রথমে শিক্ষার কথা বলতে হবে। মহান রাব্বুল আলামিন অন্ধকার যুগে সর্বপ্রথম ওহি অবতীর্ণ করেন শিক্ষা সম্পর্কে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমনভাবে ঢেলে সাজাতে হবে, যেখানে শিক্ষার্থীরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আদর্শ নাগরিক হবে। আলেম সমাজ নিষ্ঠার সঙ্গে দেশকে ভালোবাসেন। জাতি গঠনে তারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। নানা সীমাবদ্ধতা ও প্রতিকূলতায় ব্যাপকভাবে কাজ করতে না পারলেও দেশ নিয়ে তাদের বাণিজ্যের ধান্ধা নেই। তারা যা করেন আন্তরিকভাবেই করেন।
কোনো হক্কানি আলেমের বিরুদ্ধে এদেশে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হয়নি
মাওলানা আবদুল হক আজাদ
সিনিয়র মোহাদ্দেস, বগুড়া জামিল মাদরাসা
স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ বক্তব্য দেয়া শুরু করে যে, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ইসলামবিরোধী। এ বক্তব্য সরাসরি ইসলাম ও দেশবিরোধী। আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধ ছিল জালেমের জুলুম থেকে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার এবং অধিকার আদায়ের লড়াই। আমাদের উদ্দেশ্যই ছিল, স্বাধীন দেশে আমরা ইনসাফভিত্তিক সমাজ কায়েম করব। ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠা করব। ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করা ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কাজেই একথা দিবালোকের মতো স্পষ্ট, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ ইসলামের বিরুদ্ধে নয়। কেননা এ যুদ্ধের উদ্দেশ্যই ছিল ইনসাফ প্রতিষ্ঠা।
কোরআনে পাকে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, রাসূল (সা.) দুনিয়ায় এসেছেন ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করার জন্য। এদেশের হক্কানি ওলামায়ে কেরাম কখনও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরোধিতা করেননি। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কিছু ওলামায়ে কেরাম এ ব্যাপারে নীরব ভূমিকা পালন করলেও বিরোধিতা করেননি। আজকের এ দিনেও তারা এমন কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত হননি, যা আমাদের এ সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হতে পারে। কোনো জনসভা, ওয়াজ মাহফিল বা কোনো মাধ্যমেই ওলামায়ে কেরাম এ নিয়ে কখনও কোনো বক্তব্য দেননি। আজ পর্যন্ত কোনো হক্কানি আলেমের বিরুদ্ধে এদেশে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হয়নি।
আলেমদের আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করা উচিত
মুফতি ওলিউল্লাহ কাসেমী
নায়েবে মুহতামিম, দাওয়াতুল হক আদর্শ মাদরাসা, বগুড়া
আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে ওলামায়ে কেরামের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল। শুধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা নয় বরং ইংরেজ খেদাও আন্দোলন থেকে আজ পর্যন্ত এ উপমহাদেশের প্রতিটি সংগ্রামে আলেম-ওলামারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে এসেছেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি, তাদের এ ভূমিকার কথা আজ আমরা জানি না। আলেমদের মধ্যেও তাদের পূর্বসূরিদের গৌরবময় ইতিহাসের চর্চা নেই বললেই চলে।
আলেমরা হচ্ছেন কওমের রাহনুমা, পথপ্রদর্শক। কিন্তু একটি অপ্রিয় সত্য কথা হলো, জাতির পথপ্রদর্শক হিসেবে আলেম-ওলামার যে ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার কথা ছিল তাদের আমরা সে ভূমিকায় দেখতে পাচ্ছি না। এক্ষেত্রে আমি মনে করি, আমাদের আলেমদের আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করা উচিত। নিজেদের যে সীমাবদ্ধতা আছে সেগুলো কাটিয়ে উঠে দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে আলেমদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। সবখানে ওলামায়ে কেরামের ভূমিকা দেশ ও জাতিকে সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
সুনাগরিক হিসেবে দেশ ও দশের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে হবে
ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
সহযোগী অধ্যাপক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
একজন সৎ নাগরিক হিসেবে দেশ ও দশের প্রতি দায়িত্ব পালন হলো সেই আমানত, যা রক্ষা করতে ইসলাম আমাদের উদ্বুদ্ধ করেছে। নবী (সা.) বলেন, 'যার অমানতদারিতা নেই, তার ঈমান নেই।' ইসলামী আদর্শের প্রতি আস্থা, ভালোবাসা ও সঙ্গতি রেখে আমাদের স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে। দেশ ও দেশের জনগণের প্রতি ভালোবাসা, মমতা পোষণ করে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
দেশের প্রশ্নে সবাইকে এক কাতারে আসতে হবে
মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ
খতিব, এ ব্লক কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, চট্টগ্রাম
আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি প্রায় ৪৫ বছর হলো। রক্তের দুস্তর পারাবার পাড়ি দিয়েই আমাদের আজকের এ লাল-সবুজের পতাকা অর্জিত। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ অনেক দেশ আমাদের সঙ্গে স্বাধীনতা লাভ করেও আজকে তারা বিশ্বের বুকে অগ্রগতির রোল মডেল। আর আমরা? দেশটা আমার, আপনার, আবালবৃদ্ধবনিতার। কারও একার নয়। দেশটাকে সত্যিকার অর্থে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে রাজনৈতিক মতপার্থক্য সত্ত্বেও একই কাতারে সমবেত হতে হবে। দেশকে সুন্দর করে গড়ে তোলার দৃঢ়প্রত্যয়ে এগিয়ে আসতে হবে।
দেশপ্রেম ও দেশাত্মবোধ নবীদের সুন্নত
মাওলানা শফিকুল ইসলাম
মোহাদ্দেস, জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকা
গোটা বিশ্বই আল্লাহ তায়ালার। এখানে তিনি অনেক নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। যেখানে যাকে পাঠিয়েছেন সে অঞ্চল ও জাতির প্রতি টান সবারই ছিল। ইবরাহিম (আ.) কে যখন তার জন্মভূমি কুফা থেকে বিতাড়িত করা হয় তখন তিনি উত্তর ইরাকের হাররানে গিয়ে অবস্থান নেন। অতঃপর ফিলিস্তিন, মিসর এবং মক্কায় আসেন। কিন্তু তার অন্তরে মাতৃভূমির টান ও তার জন্য হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ছিল। কোনো নবীর ক্ষেত্রেই এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। আমাদের নবী (সা.) কে নিরুপায় হয়ে যখন মক্কা ছেড়ে চলে যেতে হয় তখন সজল নয়নে তিনি বলেছিলন, 'হে মক্কা আমি তোমাকে ভালোবাসি; কিন্তু তোমার সন্তানরা আমাকে এখানে থাকতে দিচ্ছে না।' দেশপ্রেম ও দেশাত্মবোধ নবীদের সুন্নত।
দেশের সমৃদ্ধি ও সম্প্রীতির জন্য কাজ করতে হবে
শায়খ সুলতান যওক নদভি
পরিচালক, দারুল মাআরিফ, চট্টগ্রাম
কোরআনে বলা হয়েছে, তোমরা শ্রেষ্ঠ জাতি। তোমাদের মানুষের কল্যাণে বের করা হয়েছে। নবী-রাসূল ও তাঁদের উত্তরসূরিরা সবসময় মানুষের মঙ্গল সাধনে কাজ করেছেন। আলেম-ওলামা এ কাজই করেন। দেশের সমৃদ্ধি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে তাদের ভূমিকা রাখতে হবে।
শহীদদের জন্য দোয়া করতে হবে
মুফতি ফজলুল হক
সাবেক খতিব, কেন্দ্রীয় মসজিদ, বাকৃবি
হাদিসে স্পষ্ট আছে, দেশের সম্পদ রক্ষার্থে যারা মারা যায় তারা শহীদ। আমাদের স্বাধীনতার জন্য অনেক ভাই, মা-বোন শহীদ হয়েছেন। তাদের জন্য দোয়া করা আমাদের একান্ত দায়িত্ব। আর তারা যে দেশের জন্য জীবন দিয়েছে সেটি আমাদের দেশ। তারা জীবন দিয়ে স্বাধীনতা এনেছেন, আমাদের উচিত জীবন বাজি রেখে স্বাধীনতা রক্ষা করা। স্বাধীন দেশে যাদের জন্ম তারা অবশ্যই স্বাধীনতার চেতনায় বড় হবে। দেশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য লড়ে যাবে সব পরাশক্তির বিরুদ্ধে।
স্বাধীনতা রক্ষার জন্য সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে
মাওলানা আফতাব উদ্দীন
সাবেক শিক্ষক, আব্বাসিয়া আলিয়া মাদরাসা, ময়মনসিংহ
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা অনেক কঠিন। এ উপমহাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে ওলামায়ে কেরামের ভূমিকা অবিস্মরণীয়। আমাদের ভালো করে বুঝতে হবে, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল একটি কালো শক্তির বিরুদ্ধে; আমরা বিজয় এনেছিলাম, কিন্তু এখনও আমরা স্বাধীনতার নির্জাস সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে পারিনি। একটি জাতির স্বাধীনতা রক্ষা বা ধ্বংসের অন্যতম হাতিয়ার হলো সংস্কৃতি। কাজেই নিজেদের সংস্কৃতির প্রতি আমাদের আরও প্রতিশ্রুতিশীল হতে হবে। আর তরুণদের জানতে হবে স্বাধীনতার বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাস।
মতামতগুলো গ্রন্থনা করেছেন আবদুল্লাহ মুকাররম, ইশতিয়াক ইমন, রিদওয়ানুল কাদির, আল আমীন ও ওয়ালিউল ইসলাম
Friday, March 27
এ সম্পর্কিত আরও খবর
হযরত তালহা (রাঃ) কথা শুনে আল্লাহর রাসুল(সা.) দরদর করে কেঁদে ফেলেন!হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী::হযরত তালহা (রাঃ) প্রতিদিন নবীজীর পেছনে ফজরের নামাজ পড়েন। কিন্তু নামাজে স
সৌদি-কাতার থেকে আসবে ২৩৬ কোটি টাকার ইউরিয়া সার কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:সৌদি আরব ও কাতার থেকে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে জন্য ৬০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদ
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) আজ (১২ রবিউল আউয়াল) পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.)। প্রায় দেড় হাজার বছর আগে এই দিনে মানব জাতির জ
ঘূর্ণিঝড়ের সময় যে দোয়া পড়বেন ঘূর্ণিঝড়, ঝড়ো বাতাসসহ যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মুক্ত থাকতে
আলোকিত জীবন গড়ার মাস রমজান রমজান মাস সাধনার আগুনে খাঁটি হওয়ার সুবর্ণ সময়। পবিত্র রমজানে মুসলমানের জীবন-জীবিকার সর্বত্র স
বৃদ্ধাশ্রম থেকে ছেলেকে অসহায় বাবার চিঠি সন্তান পৃথিবীর আলো দেখার সময় একজন বাবা তার মুখের দিকে তাকিয়ে স্বপ্ন দেখতে থাকে। বাবা হয়তো কোনদিন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়