সংসদ ভবন থেকে: ‘ঢাকায় বর্তমানে রাজধানী উন্নয়ন
কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদন বহির্ভূত নকশার ভিত্তিতে ৪ হাজার ৯৭টি ভবন
রয়েছে। অনুমোদনহীন এসব স্থাপনা অপসারণে রাজউকের রুটিন ওয়ার্ক অব্যাহত
রয়েছে।’
রোববার দশম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে ঢাকা-১১ আসন থেকে নির্বাচিত সরকার দলীয় সংসদ সদস্য একেএম রহমতুল্লাহর প্রশ্নের উত্তরে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন সংসদকে এ তথ্য দেন।
সংসদে তুলে ধরা অনুমোদন বহির্ভূত স্থাপনাগুলোর তালিকায় বিভিন্ন ব্যক্তি মালিক ছাড়াও দেশের খ্যাতনামা অনেক ডেভেলাপার কোম্পানির নাম রয়েছে। এদের মধ্যে ডমইনো, মেট্রো হোমস, ট্রপিক্যাল হোমস, শেলটেক, এসেট ডেভেলপমেন্ট, অ্যাস্যুরেন্স, নগর হোমস, র্যাংগস প্রোপার্টিজ, কুশলী নির্মাতা, নাভানা রিয়েল এস্টেট, কনকর্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লি., আইডিডিএল, এলিয়েন প্রপার্টিজ, গৃহ নির্মাণ প্রপার্টিজ, মিশন ডেভেলপার, ভারটেক্স বিল্ডার্স, হাইপেরিয়ন ডেভেলাপার, প্যাসিফিস প্রোপার্টিজ, বেসিক বিল্ডার্স, ওরিয়েন্টাল রিয়েল এস্টেট, আরবান ডেভেলপমেন্ট।
এছাড়া আফতাব নগরে অবস্থিত ইস্ট-ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনও রাজউকের অনুমোদন বহির্ভূত বলে জানান মন্ত্রী।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনের সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকায় বসবাসকারী স্বল্প আয়ের মানুষের আবাসন সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে রাজউক বিভিন্ন আবাসিক প্রকল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়ছে। এরমধ্যে পূর্বাচল, নিউ টাউন, উত্তরা তৃতীয় পর্ব ও ঝিলমিল প্রকল্প। এর মধ্যে উত্তরা তৃতীয় পর্বে ২২ হাজার ৫শ, পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ২১ হাজার ৫শ এবং ঝিলমিল প্রকল্পে ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘স্বল্প আয়ের মানুষের আবাসন সমস্যা সমাধানে মিরপুর-১১ নং সেকশনে ও ভাষাণটেকে স্বল্প আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণের দুটি প্রকল্প অনুমোদনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়াও বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বরিশাল, দিনাজপুর, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা ও সিরাজগঞ্জে ফ্ল্যাট নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। পাশাপাশি রাজশাহী ও খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও একই কাজ করছে।’
ঢাকা-৭ আসন থেকে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সদস্য হাজী সেলিমের প্রশ্নের উত্তরে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ বলেন, ‘কৃষিজমি রক্ষার পাশাপাশি আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলার নানামুখি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) প্রণয়ন করা হয়েছে। ড্যাপে ২০ শতাংশ আবাসিক এলাকা এবং ২৭ শতাংশ এলাকা কৃষি জমি হিসেবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।’
‘ঝিলমিল আবাসিক প্রকল্পে বিচারপতি ও সংসদ সদস্যদের নামে কতোগুলো প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে’ এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ‘এ প্রকল্পের আওতায় ২৫ জন বিচারপতিকে পাঁচ কাঠা আয়তনের প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ২৪ জন সংসদ সদস্যের অনুকূলে প্লট বরাদ্দের কার্যক্রম মন্ত্রণালয়ে চলমান আছে।’
বাংলামেইল২৪ডটকম/
রোববার দশম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে ঢাকা-১১ আসন থেকে নির্বাচিত সরকার দলীয় সংসদ সদস্য একেএম রহমতুল্লাহর প্রশ্নের উত্তরে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন সংসদকে এ তথ্য দেন।
সংসদে তুলে ধরা অনুমোদন বহির্ভূত স্থাপনাগুলোর তালিকায় বিভিন্ন ব্যক্তি মালিক ছাড়াও দেশের খ্যাতনামা অনেক ডেভেলাপার কোম্পানির নাম রয়েছে। এদের মধ্যে ডমইনো, মেট্রো হোমস, ট্রপিক্যাল হোমস, শেলটেক, এসেট ডেভেলপমেন্ট, অ্যাস্যুরেন্স, নগর হোমস, র্যাংগস প্রোপার্টিজ, কুশলী নির্মাতা, নাভানা রিয়েল এস্টেট, কনকর্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লি., আইডিডিএল, এলিয়েন প্রপার্টিজ, গৃহ নির্মাণ প্রপার্টিজ, মিশন ডেভেলপার, ভারটেক্স বিল্ডার্স, হাইপেরিয়ন ডেভেলাপার, প্যাসিফিস প্রোপার্টিজ, বেসিক বিল্ডার্স, ওরিয়েন্টাল রিয়েল এস্টেট, আরবান ডেভেলপমেন্ট।
এছাড়া আফতাব নগরে অবস্থিত ইস্ট-ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনও রাজউকের অনুমোদন বহির্ভূত বলে জানান মন্ত্রী।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনের সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকায় বসবাসকারী স্বল্প আয়ের মানুষের আবাসন সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে রাজউক বিভিন্ন আবাসিক প্রকল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়ছে। এরমধ্যে পূর্বাচল, নিউ টাউন, উত্তরা তৃতীয় পর্ব ও ঝিলমিল প্রকল্প। এর মধ্যে উত্তরা তৃতীয় পর্বে ২২ হাজার ৫শ, পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ২১ হাজার ৫শ এবং ঝিলমিল প্রকল্পে ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘স্বল্প আয়ের মানুষের আবাসন সমস্যা সমাধানে মিরপুর-১১ নং সেকশনে ও ভাষাণটেকে স্বল্প আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণের দুটি প্রকল্প অনুমোদনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়াও বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বরিশাল, দিনাজপুর, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা ও সিরাজগঞ্জে ফ্ল্যাট নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। পাশাপাশি রাজশাহী ও খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও একই কাজ করছে।’
ঢাকা-৭ আসন থেকে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সদস্য হাজী সেলিমের প্রশ্নের উত্তরে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ বলেন, ‘কৃষিজমি রক্ষার পাশাপাশি আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলার নানামুখি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) প্রণয়ন করা হয়েছে। ড্যাপে ২০ শতাংশ আবাসিক এলাকা এবং ২৭ শতাংশ এলাকা কৃষি জমি হিসেবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।’
‘ঝিলমিল আবাসিক প্রকল্পে বিচারপতি ও সংসদ সদস্যদের নামে কতোগুলো প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে’ এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ‘এ প্রকল্পের আওতায় ২৫ জন বিচারপতিকে পাঁচ কাঠা আয়তনের প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ২৪ জন সংসদ সদস্যের অনুকূলে প্লট বরাদ্দের কার্যক্রম মন্ত্রণালয়ে চলমান আছে।’
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়